ভালো থেকো ক্ষণিকের অতিথি
জীবনে ভাল থাকার জন্য কিছু উপায় আছে, যা আপনাকে মানসিক, শারীরিক এবং সামাজিক স্বাস্থ্য সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে। একটি সুস্থ এবং সন্তুষ্ট জীবন পাওয়ার জন্য কিছু উপায় নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে:
- সুস্থ খাদ্য আহার করুন: প্রস্তুতি করা প্রোটিন, ফল, সবজি এবং অন্যান্য পৌষ্টিক খাদ্যের মাধ্যমে সুস্থ আহার প্রবেশ করান।সুস্থ খাদ্য আহার করা জীবনে শুভকর। এটি আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে কিছু কাজের কৌশল দেওয়া হলো, যা আপনাকে সুস্থ খাদ্য পরিপ্রেক্ষ্য থেকে সাহায্য করতে পারে:
- প্রস্তুতি করা প্রোটিন খান: মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, পানির দুধ, দই, পানির পাঁচালি, সোয়া ও ডাল এমন খাবারের মাধ্যমে আপনি প্রোটিন প্রাপ্ত করতে পারেন। এটি আপনার মাংসপেশী উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং অনুষ্ঠানিক কাজে এটি অমিল।
- প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের ফল ও সবজি খান: প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের ফল এবং সবজি খেতে আপনি প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ এবং আন্তজ্বারের জন্য অভ্যন্তরীণ পোষণ প্রদান করতে পারেন।
- অতিরিক্ত চর্বি এবং চিনি মেয়াদ রাখুন: অতিরিক্ত চর্বি এবং চিনি খোরাকে মীত এবং সুস্থ পরিমাণে খেতে হবে। এটি মডিফাই করা যেতে পারে করার মাধ্যমে আপনি শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারেন এবং হৃদয়ের জন্য ভালো।
- দুধ এবং দুধজাতীয় পণ্য খান: দুধ, দই, পানির দুধ এবং অন্যান্য দুধজাতীয় পণ্য আপনার শরীরের হাড় এবং দাঁতের জন্য উপকারী হতে পারে, এবং এগুলি প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য পৌষ্টিক উপাদান প্রদান করতে পারে।
- পর্যাপ্ত পানি পান: প্রতিদিন যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়, এটি আপনার শরীর সুস্থ ও যাত্রাপথে রাখতে সাহায্য করতে পারে।
এই গুলি মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি আপনার জীবনকে সুস্থ এবং সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে।
- ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করা মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গুড়। পথচারী হতে পারে অথবা নিজের পছন্দের কোনও ব্যায়াম করতে পারেন।
ব্যায়াম করা আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং একটি সুস্থ জীবনযাত্রায় গুড়। নিয়মিত ব্যায়াম আপনার শরীরের ক্ষমতা বাড়াতে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে, মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে, শোক এবং স্ট্রেস সহ্জ করতে সাহায্য করতে পারে।
কিছু উপায়ে আপনি ব্যায়াম করতে পারেন:
- নিজেকে উদ্দীপনা দিন: এটি হতে পারে যে কোনও ধরণের ব্যায়াম, যেমন হাঁটছে, ধানুরাসান, জগ, সাইকেল চালানো ইত্যাদি। এটি হতে পারে আপনার রুচির একটি মিশ্রণ হতে পারে, যা আপনার আগ্রহ এবং আপনার শরীরের চাহিদা মেলাতে সাহায্য করতে পারে।
- নিয়মিতভাবে ব্যায়াম করুন: সাপ্তাহিক ২৫০ থেকে ৩০০ মিনিট মাঝে সময় নির্ধারণ করা হতে পারে, যা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরণের ব্যায়ামে বাড়ানো হতে পারে।
- সঙ্গে ব্যায়াম করুন: বন্ধুবান্ধব, পরিবার সহ অন্যকে মোতিব করতে পারেন, এটি একটি অনুভূতি এবং মোতিব বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
- নির্ধারিত লক্ষ্যের দিকে যান: আপনি যদি কোনও নির্দিষ্ট লক্ষ্যে যান, তবে তার সাথে অনুধাবন করতে আপনি ব্যায়ামে এবং স্বাস্থ্যে আরো ভাল হতে পারেন।
- ব্যায়াম করার আগে ডক্টরের সাথে আলাপ করুন: সুস্থ থাকার জন্য পূর্বে ডক্টরের সাথে আলাপ করুন এবং আপনি কোনও ব্যায়াম করতে যোগ্য কি না তা নিশ্চিত করুন।
ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনি অনেক প্রকারে আপনার জীবনকে আরও সুস্থ, কাঠিন্যে এবং শোকমুক্ত করতে পারেন।
- শখ অনুভূতি করুন: এটি আপনার পছন্দের কোনও কাজ, খেলা, বই পড়া, সংগীত শোনা, বা অন্যান্য রকমের শখের মাধ্যমে হতে পারে।শখ অনুভূতি করা আপনার জীবনকে আরও রমনীয় ও সতর্ক করতে সাহায্য করতে পারে। শখ বা আপনার পছন্দের কোনও কাজ করতে, ভালোভাবে সময় কাটাতে, এবং আপনার চিন্তা থেকে একটি ছোট বিরতি পাওয়ায় মহৎ একটি দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে। শখ অনুভূতি করার কিছু উপায় নিম্নে দেওয়া হয়েছে:
- আপনার পছন্দ মোতিব করুন: এটি আপনি যে কোনও ধরণের কাজ, খেলা, শখ, বই পড়া, সৃষ্টিশীল কাজ বা অন্য কিছু হতে পারে। আপনি যেমন মোতিব করতে চান তার মাধ্যমে আপনি আপনার মনোরম এবং আনন্দময় ক্ষণ অনুভূতি করতে পারেন।
- নতুন কিছু চেষ্টা করুন: নতুন কিছু আবিষ্কার করা বা শেখা হতে পারে আপনার মতো শখ অনুভূতি করতে একটি ভাল উপায়। নতুন কোনও কাজ আপনার উত্সাহ এবং আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
- প্রাকৃতিক জীবনে অংশ নিন: পাহাড়ে হাঁটুন, বনে ঘুরতে যান, সমুদ্রে সাঁতার ছুঁয়ে নানান প্রাকৃতিক অবস্থানে এসে অসীম সৌন্দর্য অনুভূতি করুন।
- ক্যাম্পিং অথবা ট্রেকিং করুন: বন্যায়ার সম্পর্কে শিখতে এবং প্রাকৃতিক অবস্থানে থাকতে ক্যাম্পিং বা ট্রেকিং করতে আপনি আপনার দিনগুলি অনুভূতি করতে পারেন।
- আপনার সাথে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সাথে সময় কাটান: শখ অনুভূতি করতে আপনি আপনার প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটাতে পারেন এবং এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল হতে পারে।
আপনি যদি সাধারিত মিশ্রিত শখ অনুভূতি করতে না পারেন, তবে ছোট ছোট ক্রিয়ার মাধ্যমেও আপনি আপনার দিনটি রমনীয় ও আনন্দময় করতে পারেন।
- মানসিক স্বাস্থ্য দেখানো: মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম, প্রস্তুতি করা এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে যদি আপনি চিন্তিত বা মহামারি অনুভব করতে থাকেন অথবা আপনি বিভিন্ন কারণে আবারো আপনার মানসিক স্বাস্থ্য দেখানোর জন্য কিছু উপায় আছে:
- পরিচিতি ও সমর্থন: আপনি যদি চিন্তামুক্ত হতে পারতেন না বা আপনি অনুভূতি করতেন যে আপনি একক নয়, তবে পরিবার, বন্ধু, বা আত্মবিশ্বাস করা যায় কোনও দক্ষতা কার্যকর হতে পারে। প্রিয়জনদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাদের কাছে সাহায্য চান।
- মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার সাথে আলাপ করুন: মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে যদি আপনি সমস্যা অনুভব করতেন, এটি কোনও মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে আলাপ করা হতে পারে। এটি আপনার চিকিৎসক, মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার, বা কাউকে যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি আপনাকে সাপোর্ট এবং সারাংশ প্রদান করতে পারে।
- দৈহিক স্বাস্থ্য: দৈহিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে গভীরভাবে জড়িত। নিয়মিত ব্যায়াম করা, সুস্থ খাদ্য আহার করা এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রাপ্ত করা মানসিক স্বাস্থ্য সহায়ক হতে পারে।
- আপনার কাজ এবং বার্তা ব্যবহার করুন: আপনি যদি চিন্তিত অনুভূতি করতেন বা আপনার ভাবনা বা অনুভূতি অন্যের সাথে ভাগ করতে চান, তাদের আপনার কাছে আসতে বলুন।
- শোক ও স্ট্রেস পরিচালনা করুন: যদি আপনি শোক বা স্ট্রেসে পরিচালনা করতে অসুবিধা অনুভব করেন, তাদের সাথে বা কিছু কাজ করতে পারেন যা আপনার মনকে প্রযুক্ত করতে সাহায্য করে।
যদি মনে হয় যে আপনি মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সমস্যা অনুভব করছেন, তবে এটি গভীরভাবে চিন্তা করা ও একজন পেশাদার সাথে আলাপ করা গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রস্তুতি এবং সাথে সাথে পেশাদারের সাথে আলাপ করা আপনাকে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্য দেখানোতে সাহায্য করতে পারে।
- সামাজিক যোগাযোগ করুন: আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব, পরিবার এবং অন্য প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটাতে পারেন, যা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে ভাল করতে সাহায্য করতে পারে।সামাজিক যোগাযোগ করা জীবনকে সহজ করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি যদি চিন্তিত অনুভূতি করতেন বা একক অনুভূতি অনুভব করতেন তবে এটি ভাল হতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনি নিম্নলিখিত উপায়ে অধিক সামাজিক যোগাযোগ করতে পারেন:
- বন্ধুবান্ধব বাড়ানো: নতুন বন্ধু বানান এবং পুরানো বন্ধুদের সাথে সময় কাটান। বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জনদের সাথে আলাপ করা আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি হাসির সাথে ভাগ করতে পারেন।
- সামাজিক সাম্প্রদায়িক কার্যক্রমে অংশ নিন: আপনার সামাজিক সাম্প্রদায়িক কার্যক্রমে অংশ নিতে চেষ্টা করুন, যেমন ক্লাব, সামাজিক সেবা সংগঠন, বা কোনও আচরণে।
- সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করুন: সামাজিক মাধ্যমে অনলাইনে বন্ধু বানাতে এবং বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নেতে এটি চেষ্টা করুন।
- সামাজিক প্রোজেক্টে যোগ দিন: যদি আপনি কোনও সামাজিক প্রজেক্টে যোগ দেন তার মাধ্যমে আপনি আপনার কাজের মাধ্যমে অন্যান্যদের সাথে যোগাযোগ করতে এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেন।
- মাধ্যমে হাস্য প্রবৃদ্ধি করুন: হাস্য সামাজিক যোগাযোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। হাস্যের মাধ্যমে আপনি অন্যদের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারেন এবং সামগ্রিক ভাবে সাহায্য করতে পারেন।
সামাজিক যোগাযোগে অংশ নেতে এবং সামাজিক জীবন উন্নত করতে চেষ্টা করা হতে পারে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে সুস্থ ও সমৃদ্ধ রাখতে সাহায্য করতে পারে।
- লক্ষ্য বা উদ্দীপনা অবলম্বন করুন: আপনি আপনার জীবনে কোনও নতুন লক্ষ্য বা উদ্দীপনা স্থাপন করতে পারেন, যা আপনার জীবনকে আরও উৎসাহী করতে সাহায্য করতে পারে।
এই উপায়গুলি আপনার জীবনে ভাল থাকার জন্য সাহায্য করতে পারে এবং আপনি নিজেকে সুস্থ, সন্তুষ্ট এবং উৎসাহী মনোভাবে অনুভূতি করতে সহায় করতে পারে।
এই তো সেদিনের কথা। হঠাৎ তোমার চোখে চোখ পড়তেই আর দৃষ্টি ফেরাতে পারলাম না। কী অপরূপ দেখতে তুমি! বারবার মনে হচ্ছিল, এত দিন দেখা হয়নি কেন? প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ে গেলাম। ‘লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’ যাকে বলে। তোমার পরিচয় জানতে পারলাম। প্রেম যে আমার অর্থহীন, সেটাও বোঝা হলো। আর দশজনের মতো তোমার–আমার দূরত্বটা নয়, আমাদের দূরত্বটা যেন কয়েক আলোকবর্ষ। কারণটা না–হয় বুঝেই নিয়ো। তবু রাতে ফেসবুকে খুঁজে বের করলাম। রিকোয়েস্টও দিলাম সঙ্গে সঙ্গে। গৃহীত হলো ঘণ্টা তিনেক পর। তোমার প্রতিটা প্রোফাইল ফটোতে লাভ রিয়্যাক্ট দিলাম। সেদিন কোনো মেসেজ করিনি। পেটের ভেতর পুষিয়ে রাখা কথাটা উগরে দিতে ‘হাই’ দিলাম পরদিন। চ্যাটিং জমতে থাকল। সংকোচ নিয়ে ভালো লাগাটা প্রকাশ করলাম। রিপ্লাই হিসেবে পেলাম তোমার দুটো ‘ওয়াও’ ইমোজি। পরের দিন আমার দিকে তাকিয়েই একটু মুচকি হাসলে, যেটা ছিল আমার জীবনে গ্রিন সিগন্যাল। দূরত্বটা আর আলোকবর্ষ পর্যন্ত থাকল না। পরদিন রাতে চ্যাটিং চলল শেষ রাত পর্যন্ত। তোমার প্রতিটা রিপ্লাইয়ের অপেক্ষা যে কী মিষ্টি যন্ত্রণা, তা বলে বোঝাতে পারব না। আমার অর্থহীন চিন্তাধারাগুলোকে অর্থবহ করে দেখা করতেও রাজি হলে। কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। রুমমেটকে শরীরে চিমটি কাটতে বললাম। খুব ব্যথা পেলাম। বুঝলাম, এটা স্বপ্ন নয়। আমার প্রপোজাল গ্রহণও করলে। তোমার হাত ধরতে চেয়েছি, তাতেও মানা করলে না। রবিঠাকুরের সেই লাইন দুটো মনে পড়েছিল। ‘আমি পাইলাম, আমি ইহাকে পাইলাম।’ কাহাকে পাইলাম! এ যে দুর্লভ, এ যে মানবী, ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে? পৃথিবীতে এত সুখ বিরাজমান, সেই দিনটা না পেলে বুঝতামই না। এভাবে বেশ ভালোই চলছিল। রাতভর ফোনে কথা বলা, চ্যাটিং। কিন্তু সেই সুখ আমার ভাগ্যে বেশি দিন সইল না। হঠাৎ রিপ্লাইয়ের সময় বাড়তে থাকল। আমার পাঁচ-সাতটা মেসেজের পর তোমার একটা–দুইটা রিপ্লাই পাই। কখনো–বা পাই–ই না। কিছুই বুঝতে পারলাম না। খুব কষ্ট হচ্ছিল তখন, জানো! তবু তোমাকে বুঝতে দিইনি। বরং তুমি ব্যস্ত আছ মনে করে আর মেসেজ দিই না। সেদিন তোমার এক স্ট্যাটাসে ফিলিংস লাভ দেখে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে ব্লক করে দিলাম। কিন্তু মন থেকে হাজার চেষ্টা করেও তোমার কথা ভুলতে পারছি না। কাউকে না পাওয়াটা হয়তো যন্ত্রণার, কিন্তু তাকে পেয়ে হারানোর যন্ত্রণা অনেক বেশি। নির্মম সত্যটা মনে নিতে না পারলেও মেনে নিলাম।
খুব জানতে ইচ্ছে করে, কেন এমন বদলে গেলে? কী দোষ করেছি আমি? জীবনে সহজে কোনো কিছু পেলে সহজেই হারাতে হয়। বাস্তবতা বুঝি এটাই। যদি নিজের অজান্তেই কোনো ভুল করে থাকি, তাহলে ক্ষমা করে দিয়ো। স্বপ্নটা আমি একটু বেশিই দেখেছি, তাই নীরবে চোখের জল ঝরাতে হচ্ছে প্রতি রাতে। তোমার সঙ্গে পরিচয় অল্প দিনের হলেও রেখে যাওয়া স্মৃতি আজীবনের। স্বপ্ন আসলে স্বপ্নই হয়, কখনো বাস্তব হয় না। তবু আশায় বুক বেঁধে আছি। একদিন হঠাৎ করেই হয়তো ফোন করে বলবে, ‘আই অ্যাম সরি’।
ভালো থেকো ক্ষণিকের অতিথি
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস
