কর্মজীবী নারীর সাজ
কর্মজীবী নারীর সাজ:
কর্মজীবী নারীদের জন্য সাজের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন:
পোশাক:
- পোশাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ইস্ত্রি করা এবং আঁটসাঁট না হওয়া উচিত।
- আরামদায়ক এবং কাজের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত পোশাক নির্বাচন করা।
- অতিরিক্ত গয়না পরিধান করা উচিত নয়।
মেকআপ:
- মেকআপ হালকা এবং স্বাভাবিক হওয়া উচিত।
- চোখে অতিরিক্ত কাজল বা আইশ্যাডো ব্যবহার করা উচিত নয়।
- ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
চুল:
- চুল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং সাজানো থাকা উচিত।
- অতিরিক্ত গয়না বা চুলের আইটেম ব্যবহার করা উচিত নয়।
কিছু টিপস:
- সকালে অফিসে যাওয়ার আগে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে সাজগোজ করা।
- পোশাক, মেকআপ এবং চুলের স্টাইলের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা।
- আত্মবিশ্বাসী হওয়া এবং নিজের সাজে আরামদায়ক বোধ করা।
কর্মজীবী নারীদের জন্য কিছু সাজের ধারণা:
- স্যুট বা শাড়ি: একটি চমৎকার এবং পেশাদারী লুকের জন্য।
- কুর্তা বা প্যান্টসুট: আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ লুকের জন্য।
- হালকা মেকআপ: চোখে কাজল এবং ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক।
- সরল চুলের স্টাইল: চুল বেঁধে রাখা বা সোজা করে রাখা।
মনে রাখবেন, সাজের মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা এবং আপনার ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলা।
কিছু দরকারী লিঙ্ক:
- কর্মজীবী নারীর সাজ:
- কর্মক্ষেত্রে নারীর সাজপোশাক:
- কর্মজীবী নারীর সাজগোজ:
অন্যান্য প্রশ্ন:
- আপনার কি কর্মজীবী নারীদের জন্য সাজের বিষয়ে আরও কিছু টিপস আছে?
- আপনার মতে, কর্মজীবী নারীদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী?
- আপনি কি কর্মজীবী নারীদের জন্য কোনো ফ্যাশন ব্র্যান্ডের পরামর্শ দিতে পারেন?
’কর্মজীবী নারী’ বা ওয়ার্কিং ওম্যান শব্দটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে প্রচন্ড ব্যস্ত ও দায়িত্বশীল এক নারীর চেহারা যিনি ঘরসংসার সামলে কর্মক্ষেত্রের দিকটাও সমানভাবে সামলাচ্ছেন। আগে মেয়েরা মনে করতেন কর্মজীবী নারীর সাজপোশাক এ নজর না দিয়ে শুধুমাত্র অফিসের কাজকে প্রাধান্য দিলেই চলবে। কিন্তু মনে রাখবেন আপনার সাজগোজ আর পোশাকের বিষয়টি কিন্তু আপনার দক্ষতাকেও তুলে ধরে। আপনার অফিসে নিখুঁত কাজ করার ক্ষমতা ছাড়াও আরও যে জিনিসটা সবাই লক্ষ করেন তা হলো আপনার সাজপোশাকে রুচিশীলতা। তাই সেদিকে লক্ষ্য রাখাটাও আপনার কর্তব্য।
দিনের বেশিরভাগ সময় যেহেতু কর্মক্ষেত্রেই কাটাতে হয়, সেক্ষেত্রে কর্মজীবী নারীর সাজপোশাক এর দিকে নজর দিতেই হবে। আপনার ফ্যাশন সেন্স, রুচিশীল গেটআপ আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়, যা আপনার অফিসের কাজেও পজিটিভ এনার্জির যোগান দেয়। তবে বাস্তবতা হলো ঘরসংসার সামলে কর্মজীবী নারীর সাজপোশাক এর দিকে তারা নজর দেয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পান না। তাদের জন্যই আজকের আয়োজনে থাকছে বিশেষ টিপস যেগুলো কাজে লাগিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সময়েই নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন অফিসের জন্যে। টিপসগুলো কাজে লাগালে কর্মক্ষেত্রে আপনিও হয়ে উঠবেন সবার মধ্যমণি।
কর্মজীবী নারীর রূপচর্চা
কর্মজীবী নারীদের জন্য রূপচর্চা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ তাদের ব্যস্ত জীবনে সুন্দর ও সুস্থ ত্বক বজায় রাখা বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
এখানে কর্মজীবী নারীদের জন্য কিছু রূপচর্চার টিপস দেওয়া হলো:
ত্বকের যত্ন:
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: প্রতিদিন সকালে ও রাতে মুখ ধোয়া।
- ময়েশ্চারাইজার: নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা।
- সানস্ক্রিন: প্রতিদিন সকালে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা।
- মেকআপ: রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ পরিষ্কার করে ফেলা।
- পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো।
- স্বাস্থ্যকর খাবার: প্রচুর ফল, শাকসবজি ও পানি পান করা।
- ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা।
চুলের যত্ন:
- চুল নিয়মিত ধোয়া: সপ্তাহে ২-৩ বার চুল ধোয়া।
- কন্ডিশনার ব্যবহার: চুল ধোয়ার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করা।
- সেরাম ব্যবহার: চুল শুকানোর আগে সেরাম ব্যবহার করা।
- চুলের রঙ: অতিরিক্ত চুলের রঙ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
- চুলের স্টাইল: চুলের স্টাইল করার সময় অতিরিক্ত তাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
মেকআপ:
- হালকা মেকআপ: কর্মক্ষেত্রে হালকা ও স্বাভাবিক মেকআপ ব্যবহার করা।
- চোখের মেকআপ: চোখে অতিরিক্ত কাজল বা আইশ্যাডো ব্যবহার করা না।
- ঠোঁটের মেকআপ: ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করা।
কিছু টিপস:
- প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার: ত্বক ও চুলের যত্নের জন্য প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা।
- পার্লারে যাওয়া: নিয়মিত পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল, ম্যানিকিউর, পেডিকিউর করা।
- নিজের যত্ন নেওয়া: নিজের যত্ন নেওয়া এবং মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করা।
মনে রাখবেন, সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য নিয়মিত রূপচর্চা করা অত্যন্ত জরুরি।
কর্মজীবী নারীদের কিন্তু রূপচর্চার দিকে বেশ নজর দিতে হয়। তাই অফিসের প্রথম দিন থেকেই আপনার শরীর ও ত্বকের যত্ন নিতে হবে। কারণ চোখের নিচের কালো বিশ্রী দাগ, এলোমেলো চুল কিংবা রুক্ষ ত্বকে আপনাকে মোটেও ভালো দেখাবে না।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ভালো একটি ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এরপর গালে ময়েশ্চারাইজার এবং সানস্ক্রিন ক্রিম লাগান। চাইলে বেবি অয়েলও যোগ করে নিতে পারেন ক্রিমের সঙ্গে। আপনার স্কিনে যদি খুব বেশি দাগ থাকে তাহলে বিবি ক্রিম অথবা এক ফোঁটা ফাউন্ডেশনের সাথে ময়েশ্চারাইজার মিক্স করে পুরো মুখে আর গলায় লাগিয়ে নিন। পুরো মুখ আর গলায় কম্প্যাক্ট পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।
চোখের নিচের কালো দাগ ঢাকার জন্যে আলতোভাবে মেকআপ ব্রাশ কিংবা স্পঞ্জের সাহায্যে কনসিলার লাগান। ব্যবহার করতে পারেন। মাঝে মধ্যে কাজল বা আইলাইনার অথবা মাসকারাও লাগিয়ে নিতে পারেন। ঠোঁটে পিচ ন্যুড কিংবা স্কিন ন্যুড রঙের লিপস্টিক কিংবা গ্লস ব্যবহার করতে পারেন। বের হওয়ার আগে সাজ-পোশাক শেষ করে পরিপাটি করে চুল বেঁধে নিন। সম্ভব হলে চুলটা আগের দিন সন্ধ্যায় তেল লাগিয়ে রাতেই শ্যাম্পু কররে ধুয়ে, শুকিয়ে বেঁধে রাখুন।
কেমন পোশাক পরবেন?
আপনি কোন ধরনের পোশাক পরবেন তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর, যেমন:
• অবসর: আপনি কোথায় যাচ্ছেন? বাজারে, অফিসে, বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, নাকি কোন বিশেষ অনুষ্ঠানে? • আবহাওয়া: বাইরে কেমন আবহাওয়া? গরম, ঠান্ডা, বৃষ্টি, ঝড়? • আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ: আপনি কোন ধরণের পোশাকে আরামদায়ক বোধ করেন? • আপনার শরীরের গঠন: আপনার কোন ধরণের পোশাক আপনার শরীরের সাথে মানানসই?
কিছু টিপস:
- গরমের জন্য: হালকা রঙের সুতির পোশাক, পাতলা শার্ট, টি-শার্ট, জিন্স, পাতলা ফতুয়া, পাতলা শাড়ি।
- ঠান্ডার জন্য: মোটা সোয়েটার, জ্যাকেট, মাফলার, টুপি, মোজা, মোটা শাড়ি।
- বৃষ্টির জন্য: রেইনকোট, ছাতা, জলরোধী জুতা।
- অফিসের জন্য: শালীন পোশাক, শার্ট, প্যান্ট, স্কার্ট, শাড়ি।
- বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য: সুন্দর ও আকর্ষণীয় পোশাক, শাড়ি, গাউন, লম্বা স্কার্ট।
আপনার পোশাক নির্বাচন করার সময় আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং আরামের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।
এটা স্বীকার করতেই হবে যে, মেয়েদের ফ্যাশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি হল পোশাক। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পোশাকের স্টাইল পাল্টে গেলেও কর্মজীবী নারী হিসেবে আপনার এমন পোশাক পরা উচিত যা আরামদায়ক এবং আপনার অফিসের পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার পোশাকটি যেন মার্জিত রুচির হয় এবং পোশাক যেন উগ্রতা প্রকাশ না পায়।
একটা সময় ছিল যখন কর্মজীবী নারীরা পোশাক বলতে শুধু শাড়ীকেই বুঝতেন। অফিসের পরিবেশে হালকা রঙের সুতি, পাতলা কাজের সিল্ক বা জর্জেট শাড়ি অথবা তাঁত বা কোটার শাড়ি বেশ মানানসই। শাড়ি খুব একঘেয়ে মনে হলে পরার জন্য বেছে নিতে পারেন সালোয়ার-কামিজ, শর্ট পাঞ্জাবি বা লম্বা ব্লেজার। সিনথেটিক সালোয়ার-কামিজ পরবেন, খাটো পাঞ্জাবি বা কুর্তা পরলে দেখবেন হাত ও গলা যেন ভালোভাবে ফিট হয়।
চাকরির প্রথম দিন অনেক মেয়েই নার্ভাস হয়ে পড়েন কি ধরনের পোশাক পরবেন তাই নিয়ে। এক্ষেত্রে অফিসের ধরন এবং যে অফিসে জয়েন করবেন সে অফিসের বেশিরভাগ নারী কি পোশাক পরছেন প্রথমে তা খেয়াল করবেন।
সবচেয়ে জরুরী ব্যাগ
অফিসে একটু বড় ব্যাগ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। মোটামুটি বড় ব্যাগে দরকারী ফাইল, আইডি কার্ড, টিফিন বক্স, ওয়াটার পট ইত্যাদি সব জিনিস রাখতে পারবেন। নতুন ব্যাগ কিনতে গেলে আপনার জুতার সঙ্গে ম্যাচ করে ব্যাগ কিনুন যেমন কালো বা বাদামি অথবা হাল ফ্যাশনের উজ্জ্বল কালারের ব্যাগ। তবে যদি ল্যাপটপ ক্যারি করতে হয় তাহলে আরেকটু বড় কিন্তু হ্যান্ডি ব্যাগ বাছাই করুন যেন ল্যাপটপের সঙ্গে অন্যান্য জিনিসও অনায়াসে নেয়া যায়।
জুতার কথা ভুলে যাচ্ছেন কি?
পোশাক কিংবা ব্যাগের মতো সবসময় চোখে না পড়লেও জুতা কিন্তু ফ্যাশনের বাইরে নয়। তাই জুতা বা স্যান্ডল নির্বাচনে একদম-ই হেলাফেলা করা যাবে না। আপনি পায়ে দিয়ে আরাম পান একইসাথে আপনার ব্যক্তিত্ব বজায় থাকে এমন জুতা নির্বাচন করাই ভালো। ব্লেজার, খাটো পাঞ্জাবি বা সালোয়ার-কামিজের পরলে সঙ্গে বেল্টসহ জুতা অথবা স্যু ব্যবহার বরবেন। আর কখনো শাড়ি পরলে একটু হিল জুতা বেশ মানাবে।
কর্মজীবী নারীর সাজপোশাক এ আরও কিছু
কর্মজীবী নারীর সাজপোশাক: আরও কিছু টিপস
পোশাক:
- পোশাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ইস্ত্রি করা এবং আঁটসাঁট না হওয়া উচিত।
- আরামদায়ক এবং কাজের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত পোশাক নির্বাচন করা।
- অতিরিক্ত গয়না পরিধান করা উচিত নয়।
কিছু পোশাকের ধারণা:
- স্যুট বা শাড়ি: একটি চমৎকার এবং পেশাদারী লুকের জন্য।
- কুর্তা বা প্যান্টসুট: আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ লুকের জন্য।
- জিন্স বা ট্রাউজার্স: স্মার্ট ক্যাজুয়াল লুকের জন্য।
মেকআপ:
- মেকআপ হালকা এবং স্বাভাবিক হওয়া উচিত।
- চোখে অতিরিক্ত কাজল বা আইশ্যাডো ব্যবহার করা উচিত নয়।
- ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
চুল:
- চুল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং সাজানো থাকা উচিত।
- অতিরিক্ত গয়না বা চুলের আইটেম ব্যবহার করা উচিত নয়।
কিছু টিপস:
- সকালে অফিসে যাওয়ার আগে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে সাজগোজ করা।
- পোশাক, মেকআপ এবং চুলের স্টাইলের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা।
- আত্মবিশ্বাসী হওয়া এবং নিজের সাজে আরামদায়ক বোধ করা।
কিছু দরকারী লিঙ্ক:
- কর্মজীবী নারীর সাজ:
- কর্মক্ষেত্রে নারীর সাজপোশাক:
- কর্মজীবী নারীর সাজগোজ:
আরও কিছু টিপস:
- আপনার শরীরের গঠন অনুযায়ী পোশাক নির্বাচন করা।
- আপনার ত্বকের রঙের সাথে মানানসই পোশাকের রঙ নির্বাচন করা।
- আপনার ব্যক্তিগত রুচি ও পছন্দের সাথে মানানসই পোশাক নির্বাচন করা।
- অফিসের নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সুন্দর ব্যক্তিত্ব বজায় রাখা।
গহনা পরতে ভালো লাগলে তা যেন ছোট ছোট আর হালকা হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বেশী ভারী গহনা না পরাই ভালো। চুল লম্বা হলে খোঁপা, বেণি বা ব্যান্ড দিয়ে আটকে রাখতে পারেন, এতে কাজ করার সময় বিরক্ত লাগবে না। হাতে সুন্দর হাতঘড়ি পরবেন, সেইসঙ্গে পাতলা চুড়ি বা ব্রেসলেটও পরতে পারেন। আঙ্গুলে একটি আংটি থাকলে কিন্তু মন্দ হয়না। সবশেষে ভালো কোনো ব্র্যান্ডের পারফিউম ব্যবহার করুন। ব্যস, অফিসের জন্য আপনি তৈরী। আর বাইরে যখন বের হবেন, চোখে পছন্দসহ একটি স্টাইলিশ সানগ্লাস পরে নিন।
অফিসে দ্রুত প্রমোশন আর সুনাম অর্জন করার জন্য কর্মদক্ষতার সঙ্গে প্রয়োজন এক মার্জিত ব্যক্তিত্বের উপস্থাপনা। নিজের মানানসই লুকের দিকে একটু সচেতন থাকলেই আপনি সহজে অফিসের সাজের জন্য নিজেকে পারফেক্ট হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন। তাই সারাদিন আপনি যতো ব্যস্তই থাকুন না কেন প্রতিদিন নিজের জন্য কিছুটা সময় বের করে নিজের যত্ন নিতে ভুলবেন না যেন।
বিয়ে সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শ বা সেবা পেতে কথা বলুন সরাসরি আমাদের সাথে ।
01913783614
www.kabinbd.com
ইমেইল- kabinbd3@gmail.com