বিয়ে করতে পারছেন না কেন ?
ব্যক্তিগত বা সামাজিক কারণে বিয়ে করতে না পারার সবচেয়ে সাধারিত কারণগুলির মধ্যে কিছু হতে পারে:
১. ব্যক্তিগত পরিস্থিতি:
কেউ বা তার সাথীর ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছু সময় নিতে চায় না অথবা এই মুহূর্তে তার জীবনে অন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটতে চলেছে। বৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য ব্যক্তি বিয়ে করতে সমর্থ হতে চায় না এবং অন্যান্য লক্ষণ এবং লক্ষ্যের দিকে তার মন আছে।
আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও তথ্য ছাড়া, আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে কঠিন।
আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন:
- আপনার বয়স কত?
- আপনি কি বিবাহিত?
- আপনার কি সন্তান আছে?
- আপনার পেশা কি?
- আপনার আর্থিক অবস্থা কেমন?
- আপনার স্বাস্থ্য কেমন?
- আপনার পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক কেমন?
- আপনার জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি?
আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও জানলে, আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং আপনাকে আরও ভালোভাবে সাহায্য করতে পারব।
এই প্রশ্নগুলো ছাড়াও, আপনি নিম্নলিখিত বিষয়গুলো সম্পর্কেও ভাবতে পারেন:
- আপনার জীবনে আপনি কি পরিবর্তন করতে চান?
- আপনার জীবনের কোন দিকগুলো আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?
- আপনি আপনার জীবন দিয়ে কী করতে চান?
আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে চিন্তা করার জন্য কিছু সময় নিন।
আপনার চিন্তাভাবনা স্পষ্ট হলে, আমি আপনাকে আরও ভালোভাবে সাহায্য করতে পারব।
আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি সম্পর্কে আমার সাথে আরও খোলামেলাভাবে কথা বলতে দ্বিধা করবেন না।
আমি আপনার গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং আপনার তথ্য গোপন রাখব।
২. ব্যক্তিগত চয়েস:
কেউ নিজের জীবনসঙ্গী চয়েস করতে চায় না অথবা এই মুহূর্তে সম্পর্কের জন্য প্রস্তুতি নেতে চায় না। অনেকে ব্যক্তিগত উন্নতি, ক্যারিয়ার উন্নতি, অথবা অন্যান্য স্বয়ং বা পরিবারের উন্নতির জন্য বিয়ের পরিকল্পনা করতে চান।
“ব্যক্তিগত চয়েস” একজন ব্যক্তির জীবনে এমন সময়সীমা বা পরিস্থিতির কারণে তারা বিয়ে করতে চান না। এই চয়েস হতে পারে তাদের ব্যক্তিগত বা পেশাদার উন্নতি ও সমর্থন করার মাধ্যমে এবং বিবাহকে নিজের জীবনের অংশ হিসেবে প্রস্তুত না থাকার ফলাফল হতে পারে।
১. ক্যারিয়ার ফোকাস:
কিছু ব্যক্তি তাদের ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে চায় এবং তাদের সময় এবং উপায়ে সচেতন থাকতে চান। এই ব্যক্তিরা বিয়ে হলে একটি নতুন জীবনে সামগ্রিকভাবে এবং দ্রুত পরিবর্তন ঘটার ভয় পায় এবং এটি তাদের ক্যারিয়ার উন্নতির মাধ্যমে হতে পারে না।
২. স্বাধীনতা এবং আত্মনির্ভরতা:
কিছু ব্যক্তি নিজের জীবনে এবং ক্যারিয়ারে স্বাধীনতা এবং আত্মনির্ভরতা বজায় রাখতে চায়, এবং বিয়ে বা সংসার বা অন্য পরিস্থিতি যে সহায় করতে পারে না বা এটি তাদের ক্যারিয়ার উন্নতির পথে মধ্যে না ফেলে তাদের মনোভাব ভাঙতে চায় না।
৩. ব্যক্তিগত উন্নতি এবং স্বাস্থ্য:
কেউ বিয়ে হলে ব্যক্তিগত উন্নতি এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে মনোনিবেশ রাখতে চান। এই ব্যক্তিরা সমাজ ও পরিবারের চাপের কারণে তাদের সম্পর্ক বা বিয়ের জন্য অতীতে প্রস্তুত না থাকতে পারে।
৪. সামাজিক জীবন এবং সম্পর্ক:
কিছু ব্যক্তি বিয়ের পরিকল্পনা করতে চায় না এবং তারা নিজেদের জীবনে সামাজিক জীবনের এবং সম্পর্কের দিকে সমর্থন দেওয়া চান। এটি তাদের জীবনে একটি বড় পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি তাদের উন্নত ক্যারিয়ার বা সোশাল লাইফে প্রতিকূল হতে পারে।
৫. ভান্ডার এবং স্বাস্থ্য সমর্থন:
কেউ বিয়ে না করতে চায় কারণ তারা তাদের ব্যক্তিগত উন্নতি এবং মানবাধিকার পেশাদার জীবনে দক্ষতা বা শখ বা স্বাস্থ্যের দিকে সমর্থন করতে চান।
এই ব্যক্তিগত চয়েসগুলি কেবল সমাজের এক কোণ দেখতে যথ্রাস্ত হয় না, বরং তাদের জীবনে বৃদ্ধি এবং সামর্থ্য তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
৩. প্রাথমিক অভাব:
কেউ প্রাথমিক বা অর্থাত শোনার জন্য বিয়ে করতে চায় না অথবা বোঝার জন্য সময় নিতে চায় না। বিয়ে করার আগে বা বিয়ের পর তার জীবনে আরও অনেক কিছু অধীনে হতে পারে।
প্রাথমিক অভাব” বা প্রাইমারি অভাবের কারণগুলি সমৃদ্ধ সম্পর্ক গড়তে সময় নেতে বিশেষভাবে চিন্তা করতে একটি প্রস্তুতি এবং আত্মপরিচয় থাকতে পারে। এই অভাবগুলি বিশেষভাবে বিয়ের দিকে চলার মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে এবং একজন ব্যক্তির বিয়ে না করার কারণ হতে পারে।
এই প্রাথমিক অভাবগুলির মধ্যে কিছু হতে পারে:
১. ব্যক্তিগত উন্নতি এবং স্বাধীনতা:
কেউ নিজের জীবনে এবং ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে চায় এবং স্বাধীনতা অনুভব করতে চায়, যাতে তার নিজের লক্ষ্য এবং স্বপ্ন সমর্থন হতে পারে। বিয়ে হলে, এই ব্যক্তির জীবনে একটি নতুন দিক যোগ হতে পারে, যা তিনি চাইতে পারে না।
২. অর্থাত আর্থিক অবস্থা:
বিয়ে একটি মেহেনতের কাজ হতে পারে, এবং অনেকে তাদের প্রথমিক অর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়া কারণে বিয়ের দিকে প্রবৃদ্ধি দেখতে চান না। আর্থিক দিকে উন্নতি হলে ব্যক্তি তার স্বাধীনতা বা অন্য লক্ষ্যে কেন্দ্র করতে চায়।
৩. শোক অথবা অসুস্থতা:
কেউ শোক অথবা অসুস্থতা বা তাদের পরিবারের মধ্যে কাজগুলির জন্য সমর্থ নয় হতে পারে, যা তাদের বিয়ে এবং জীবন শুরু করতে বা একটি সংসার তৈরি করতে দুর্বল করতে পারে।
৪. সামাজিক অথবা পরিবারের দক্ষতা:
কেউ সামাজিক দক্ষতা অথবা পরিবারের সঙ্গে সংসার তৈরি করতে পারতে না, এবং এই কারণে তারা সম্পর্ক শুরু করতে বা বিয়ে করতে চায় না।
৫. বিয়ে না করার অভিজ্ঞান:
কিছু লোক আপনাদের বিচারে বিয়ের প্রয়োজন নাই এবং বিয়ে না করার উপর একটি অভিজ্ঞান রাখতে পারে, এটি কোনও প্রকারে মানুষ বা সমাজের সাথে মিলে না হওয়ার কারণে হতে পারে।
এই অভাবগুলি সম্পর্কে যদি ব্যক্তি চিন্তা করেন, তাদের সম্পর্কের দিকে আরো বুঝতে সাহায্য করতে এবং তারা যদি বিয়ে করতে প্রস্তুত হন তাদের নিজেকে উন্নত করতে এবং তাদের লক্ষ্য এবং স্বপ্নে অগ্রসর হতে সাহায্য করতে পারে।
৪. সামাজিক দক্ষতা:
কেউ সামাজিক দক্ষতা এবং সম্পর্ক গড়তে সমর্থ নয় অথবা তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক বা সামাজিক বিশ্লেষণ করতে চায় না।
৫. ভয় বা অনিশ্চিততা:
কিছু লোক বিয়ের দিকে অনিশ্চিত বা ভয় অনুভব করতে পারে, সেজন্য যে সম্ভাবনা থাকতে পারে যে সম্পর্কটি স্থিতিশীল না হয়ে যায় অথবা বিশেষ কারণে সম্পর্কটি ভেঙে যায়।
এই সকল কারণগুলি একজন ব্যক্তির জীবনে বিয়ে করতে পারতে, কিংবা এটি আসলে বা সমৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যক্তির ভাগ্যে প্রতিস্থান করতে সম্ভব। আপনি যদি বিয়ে করতে না পারেন, তবে সমাজের প্রতি এবং নিজের সাথে সতর্ক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কোনও সময়ে আপনি আপনার জীবনে নতুন এবং মানোয়ার মুহূর্ত এসে যাত্রা করতে পারেন।
বিয়ের কনে বা পাত্রীকে ‘সম্ভ্রান্ত, শিক্ষিত, ভালো, ছোট পরিবারের মেয়ে হতে হবে’। তাকে ‘সুন্দরী’ তো হতেই হবে। নম্র, ভদ্রসহ নানা গুণ থাকতে হবে। এখানেই শেষ নয়, পাত্রী শুধু শিক্ষিতই নয়, অনার্স বা মাস্টার্স অধ্যয়নরত বা পাস করা থাকতে হবে। উচ্চতা কমপক্ষে পাঁচ ফুট লাগবে। বয়স হতে হবে ২২ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। এভাবেই একটি দৈনিক পত্রিকায় উপযুক্ত পাত্রের জন্য ‘পাত্রী চাই’ বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। মেয়ের পরিবারও বিয়ের পাত্রী হিসেবে মেয়ের গুণাবলি উল্লেখ করে যোগ্য পাত্র চেয়ে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। পাত্রীর গুণাবলি হিসেবে ফরসা, সংসারমনা, যুগ্ম সচিব, ঢাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত প্রকৌশলী কিংবা চিকিৎসক পিতার কন্যা ইত্যাদি বিশেষণও যুক্ত হচ্ছে। মাল্টিন্যাশনাল ব্যাংকে কর্মরত, ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার, বিসিএস ক্যাডার পাত্রীর বেলাতেও লাগানো হয়েছে ‘সুন্দরী’ বিশেষণ। তালাকপ্রাপ্ত পাত্রের জন্যও সুশ্রী, সুন্দরী, শিক্ষিতা, মার্জিত পাত্রী চাই। অপর দিকে পাত্রের বেলায় বিশেষণ বলতে উপযুক্ত, সুপ্রতিষ্ঠিত, উচ্চশিক্ষিত, ঢাকায় অভিজাত এলাকায় ফ্ল্যাট ও গাড়ির মালিক আর খুব বেশি হলে সুদর্শন বিশেষণ যোগ হচ্ছে।
বিয়ের জন্য অনেক মেয়ে বা পাত্রী দেখার পরও বিয়ে করতে পারছেন না, এমন এক পুরুষের (৩৮) সঙ্গে কথা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিয়ের এই পাত্র ব্যবসায় সুপ্রতিষ্ঠিত। ঢাকা শহরে নিজের বাড়ি আছে। তবে বিয়ের ক্ষেত্রে তাঁর, বিশেষ করে পরিবারের চাহিদা মেয়েকে শিক্ষিত ও সুন্দরী, নম্র, ভদ্র হতে হবে। শিক্ষিত হবে মেয়ে, তবে বিয়ের পর চাকরি করতে পারবে না। শাশুড়িকে দেখাশোনা করতে হবে। এত সব যোগ্যতা একসঙ্গে কোনো মেয়ের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে না, পরিবারের একজনের পছন্দ হলে বোনের হচ্ছে না, বোনের হলে মায়ের হচ্ছে না—তাই বিয়ের কথাবার্তাও এগোচ্ছে না।
পত্রিকায় বিজ্ঞাপন বা নিজেরা বিয়ের চেষ্টায় বিফল হয়ে অনেকেই ঘটকের কাছে যাচ্ছেন। দেশে এখন একাধিক প্রতিষ্ঠানই গড়ে উঠেছে ছেলেমেয়ের বিয়ে ঠিক করার জন্য। রাজধানীতে ঘটক পাখি ভাই প্রাইভেট লিমিটেডের শাখা দুটি। এ প্রতিষ্ঠানের মালিক কাজী আশরাফ হোসেনের নামটিই হারিয়ে গেছে। তাঁকে এখন সবাই চেনে ঘটক পাখি ভাই হিসেবে। ৪৪ বছর ধরে তিনি ঘটকালি করছেন। এ পর্যন্ত প্রায় ১৪ হাজার বিয়ে দিয়েছেন।
কাজী আশরাফ হোসেন বলেন, ‘সুন্দরের সংজ্ঞা একেকজনের কাছে একেক রকম। ফরসা হলেই সুন্দর হবে ব্যক্তিগতভাবে তা আমি মনে করি না। তবে ছেলেপক্ষ এসে কাটা কাটা নাক, হরিণের মতো চোখ, ফরসা ডানা কাটা পরি চায়। মানুষ ওটাই খোঁজে। আগে মেয়েদের ছবি দেখে। ছবি পছন্দ না হলে আর এগোয় না। আর ছেলের বেলায় দেখে ছেলে কী করে।’
মুনমিডিয়া সেন্টার ঘটকালি করছে ১৫ বছর ধরে। এ প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘পাত্রীর যত গুণই থাকুক, সুন্দরী হতে হবে। পাত্র পক্ষের চোখে মেয়েদের সৌন্দর্যটাই “আসল” গুণ। তবে মেয়ে দেখতে খারাপ হলেও বিয়ে যে হচ্ছে না তা নয়। বিয়ে হচ্ছে, তবে কাঠখড় পোড়াতে হয় বেশি।’
বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে পাত্রীর যে বর্ণনা থাকে, তা বর্ণবাদী চিন্তা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীকে আসলে কীভাবে দেখা হয়, তার একটা সাধারণ চরিত্র উঠে আসে এসব বিজ্ঞাপনে। নারীকে যে অন্য কোনো চোখে দেখা হয়, এ তারই প্রকাশ। একদিকে নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে সমাজের মানসিকতার খুব একটা বদল ঘটেনি। বিয়ের সময় মেয়ের অন্য কোনো যোগ্যতার চেয়ে সে ফরসা কি না, সুন্দর কি না, তা-ই প্রাধান্য পাচ্ছে। পুরুষের বেলায় সৌন্দর্যের চেয়ে যোগ্যতাই আসল। এমনও বলা হয়, ছেলেরা বুদ্ধিমতী মেয়েকে বিয়ে করতে নাকি এখনো ভয় পায়। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষিত মেয়েরাও প্রতিবাদ করে না। এমনটা মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস।
ছেলেরা উচ্চশিক্ষিত হচ্ছে। কিন্তু বিয়ে করার সময় সেই সনাতনী চিন্তার বাইরে যেতে পারছে না। মেয়ে সাংসারিক কি না, মা-বাবাকে দেখবে কি না, সুন্দরী কি না ইত্যাদি চিন্তাই মাথায় ঘুরছে। অর্থাৎ বিয়ে করছে ওই নারী বা বউকে দিয়ে কিছু কাজ সিদ্ধি করতে চাইছে। বউকে টুল বা যন্ত্র হিসেবে ভাবছে। বউ সুন্দরী হলে বংশধর সুন্দর হবে ভাবছে। অর্থাৎ শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন হয়নি। অন্যদিকে নারীদের কাছে এখন পর্যন্ত এত চয়েজ বা পছন্দ নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাদেকা হালিম বলেন, ছেলের মাথায় চুল না থাকলেও টাকা আছে বলা হচ্ছে। শিক্ষিত মেয়েদেরও পরিবারের জন্য ‘স্ট্যাটাস’ হিসেবে না দেখে বাড়তি বোঝা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ ধরনের চিত্র খুবই হতাশাজনক। শিক্ষিত মেয়েরাও অনেক সময় এ বিষয়ে সেভাবে প্রতিবাদ করছে না।
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস