বিয়ে বিচ্ছেদে আইন কি বলে

0
87
kabinbd

বিয়ে বিচ্ছেদে আইন কি বলে

kabinbd

বাংলাদেশে বিয়ে বিচ্ছেদের আইন:

বাংলাদেশে বিয়ে বিচ্ছেদের আইন বিভিন্ন ধর্মের জন্য আলাদা।

মুসলিমদের জন্য:

  • তালাক:

তালাক একটি বৈধ ও সামাজিক দৃষ্টিকোণে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা বৈবাহিক জীবনে একটি পরিবর্তনশীল অধ্যায সৃষ্টি করতে পারে। তালাক হলে দুজন জীবনসঙ্গীকে আলাদা হতে হয় এবং এটি সম্পূর্ণ পরিবার এবং সমাজের জন্য বড় পরিবর্তনের সূচক।

তালাকের কারণ:

  1. অসমঝোতা ও অসহমতি:
    • একজন বা উভয় জীবনসঙ্গীর মধ্যে অসমঝোতা বা অসহমতি থাকতে পারে, যা দ্বিধা ও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং এই কারণে তালাক একটি পথশূন্যকর সমাধান হতে পারে।
  2. কোনো সমস্যা বা সাংবাদিক যোগাযোগের অভাব:
    • কিছু সময় তালাক হতে পারে যেন সাংবাদিক যোগাযোগের অভাব বা সমস্যা থাকে, যা দুজন জীবনসঙ্গীকে আপনাদের প্রতি সমর্থন করতে পারে না।
  3. কোনো যোগাযোগের অভাব:
    • কিছু সময়, দুজন জীবনসঙ্গী একে অপরকে মন্নত বা সাহান্ত করতে পারে না, যা তালাকের কারণ হতে পারে।

তালাকের প্রক্রিয়া:

  1. নৈতিক ও ধার্মিক আসামি:
    • তালাক একটি নৈতিক এবং ধার্মিক প্রক্রিয়া, যা সম্পূর্ণ পদ্ধতিতে অভিবাদিত করতে হয়। এটি দুজন জীবনসঙ্গীকে আলাদা হতে এবং নতুন জীবনের দিকে এগিয়ে নেতার মডেল হতে পারে।
  2. পরিবার এবং সমাজের সাথে যোগাযোগ:
    • তালাক একটি পরিবর্তনশীল অধ্যায় তৈরি করতে পারে এবং এটি নিজের পরিবার এবং সমাজে একটি সহানুভূতি ও বোধগম্য মডেল সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে।
  3. মাধ্যমিক যোগাযোগ:
    • তালাকের প্রক্রিয়া সারাদিনে এবং সমাধানপূর্ণ হতে পারে, তবে মাধ্যমিক যোগাযোগ এবং আদালতের মাধ্যমে এটি একটি স্ববিশেষ প্রক্রিয়া হতে পারে।

তালাক এর পরে:

  1. নতুন শুরু:
    • তালাক একটি শেষ নয়, বরং এটি একটি নতুন শুরু হতে পারে। দুজন জীবনসঙ্গী নতুন দিকে চলার জন্য এক অপরকে সমর্থন করতে পারে এবং আত্মনির্ভরশীলভাবে নতুন জীবনে প্রবেশ করতে সহায় করতে পারে।
  2. মাধ্যমিক যোগাযোগ এবং আদালত:
    • তালাক প্রক্রিয়া মুক্তভাবে হলে মাধ্যমিক যোগাযোগ এবং আদালতের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান হতে পারে। এটি সম্পূর্ণ এবং ন্যায্য প্রক্রিয়া একটি নতুন জীবনের দিকে চলার জন্য একটি মাধ্যম হতে পারে।
  3. অভিজ্ঞতা এবং পরিচয় উন্নত করা:
    • তালাক এর পরে অভিজ্ঞতা এবং পরিচয় উন্নত করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিজেকে সমর্থন এবং আত্মনির্ভরশীল করতে সাহায্য করতে পারে এবং আগামীতে সম্পর্কে শেখা ও বাড়ানো হতে সহায় করতে পারে।

মূল্যায়ন:

তালাক একটি জীবনবদলার হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে, তবে এটি একটি কঠিন এবং জনপ্রিয় সময়। এটি দুজন জীবনসঙ্গীকে নতুন দিকে চলার অনুমতি দেয় এবং নতুন জীবনের সাথে মিলে একটি নতুন সংসার সৃষ্টি করতে পারে। এটি সমস্যা এবং জনসাধারণের প্রতি একটি বড় পরিবর্তনের সূচক এবং এটি বুদ্ধিমত্তা এবং সাহানুভূতি সাধারণ মানুষকে সোজা পথে চলতে সাহায্য করতে পারে

 

    • স্বামী তালাকের মাধ্যমে স্ত্রীকে বিয়ে বিচ্ছেদ দিতে পারেন।
    • তালাক তিন প্রকার: রেজাঈ, তালাক-ই-আহসান ও তালাক-ই-বিদ্দাত।
    • তালাক-ই-রজেয়ি ও তালাক-ই-আহসানের ক্ষেত্রে স্বামী ইদ্দতকাল (৩ মাস)
      • স্ত্রীর কাছে ফিরে আসার সুযোগ পান।
      • তালাক কার্যকর করতে চাইলে তালাকনামা রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দিতে হয়।
    • তালাক-ই-বিদ্দাত অপরিবর্তনীয়।
  • খুলা:
    • স্ত্রী মোহরানা বা তার অংশের বিনিময়ে স্বামীকে বিয়ে বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করতে পারেন।
  • ফাসখ:
    • নির্দিষ্ট কিছু কারণে (যেমন, স্বামীর দীর্ঘ অনুপস্থিতি, স্বামীর কর্তব্য পালনে ব্যর্থতা) আদালতের মাধ্যমে বিয়ে বিচ্ছেদ

অ-মুসলিমদের জন্য:

অ-মুসলিমদের জন্য তালাক একটি কঠিন এবং জীবনবদলার ঘটনা হতে পারে, যা তাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সৃষ্টি করতে পারে। মুসলিম বিশ্বের বাইরে অবস্থিত অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরা তাদের বৈবাহিক জীবনে তালাকের সময় মুখোমুখি স্বাধীনভাবে দলে থাকতে পারে না, কারণ তাদের সম্মিলিত পরিস্থিতি সমাজভিত্তিত হতে পারে না। এই ধরণের জীবনবদলের সময়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক ও মূল্যবোধ সহ মার্জার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উচিত সাহায্য প্রদানের দরকার পাওয়া যায়।

তালাক এর কারণ:

  1. বৈশিষ্ট্য ও মূল্যবোধ:
    • অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরা তাদের বৈশিষ্ট্য এবং মূল্যবোধে ভিন্নতা বিস্তার করে থাকতে পারে, যা কখনও তাদের জীবনসঙ্গী এবং তাদের সংসারের সাথে মিলে না।
  2. সামাজিক অবস্থা ও প্রতিবন্ধী সমস্যা:
    • কিছু সময় অ-মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরা তাদের পরিবার বা সমাজের সাথে যত্ন নেয়, সে সময় সামাজিক অবস্থা এবং অনুভূতি তাদের মধ্যে কঠিন হতে পারে। এটি তাদের বৈবাহিক জীবনে অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।
  3. ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সমস্যা:
    • ধর্ম, সাংস্কৃতিক বা আচার-আচরণের সমস্যার কারণে অ-মুসলিম জীবনসঙ্গী এবং মুসলিম পরিবারের মধ্যে মিল হতে পারে না।

মূল্যায়ন:

  1. সাহায্য এবং প্রসার:
    • তালাকের সময় অ-মুসলিম সদস্যরা প্রয়োজন পরে সাহায্য এবং প্রসার। এটি তাদের পোষ্যতা, ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ এবং সমাজ সম্মিলিত হওয়ার প্রস্তুতি করতে সাহায্য করতে পারে।
  2. মাধ্যমিক যোগাযোগ এবং সামাজিক সমর্থন:
    • মাধ্যমিক যোগাযোগ এবং সামাজিক সমর্থন একজন অ-মুসলিম জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও নতুন বৈবাহিক জীবন শুরু করতে সাহায্য করতে পারে, যাতে তিনি সম্পূর্ণ ও পূর্ণ হিসেবে তার নতুন পরিস্থিতির সাথে মিলে।
  3. বুদ্ধিমত্তা এবং সহিষ্ণুতা:
    • বুদ্ধিমত্তা এবং সহিষ্ণুতা অ-মুসলিম জীবনসঙ্গীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তারা তাদের সংসারিক ও ধার্মিক ভিন্নতা সহ পরস্পরের সাথে বিনয় ও সহিষ্ণুভাবে দ্বিধা সমাধান করতে পারে।

অ-মুসলিম জীবনসঙ্গীকে তাদের নতুন জীবনযাত্রায় সমর্থন ও সহানুভূতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সম্পূর্ণ সামাজিক এবং ধর্মিক সমর্থনের মাধ্যমে, একজন অ-মুসলিম জীবনসঙ্গী তাদের নতুন পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সহায় হতে পারে, যেটি তাদের ভবিষ্যতের বৈবাহিক জীবনে সহায়ক হতে পারে।

  • বিবাহ বিচ্ছেদের আইন, ১৮৬৯:
    • এই আইনের অধীনে, স্বামী বা স্ত্রী উভয়েই বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আদালতে আবেদন করতে পারেন।
    • বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট কারণ থাকতে হবে, যেমন,
      • ব্যভিচার,
      • নিষ্ঠুরতা,
      • পরিত্যাগ,
      • মানসিক অসুস্থতা ইত্যাদি।
  • বিবাহ বিচ্ছেদের (সংশোধন) আইন, ১৯৭৪:
    • এই আইন অনুসারে, বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করার আগে স্বামী-স্ত্রীকে
      • এক বছর আলাদা থাকতে হবে।

বিবাহ বিচ্ছেদের প্রক্রিয়া:

  • আইনজীবীর সাথে পরামর্শ:
    • বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • আবেদন:
    • আইনজীবীর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আদালতে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করতে হবে।
  • আদালতের প্রক্রিয়া:
    • আদালত আবেদনটি পর্যালোচনা করবে এবং
      • প্রয়োজনে সাক্ষ্যগ্রহণ করবে।
  • সিদ্ধান্ত:
    • আদালত সকল প্রমাণ ও যুক্তি বিবেচনা করে
      • বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন মঞ্জুর বা খারিজ করবে।

বিবাহ বিচ্ছেদের পর:

  • মোহরানা:
    • মুসলিমদের ক্ষেত্রে, স্ত্রী তার মোহরানার অধিকারী।
  • ভরণপোষণ:
    • আদালত স্ত্রীর ভরণপোষণের জন্য স্বামীকে নির্দেশ দিতে পারে।
  • শিশুদের হেফাজত:
    • আদালত শিশুদের হেফাজতের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবে।

বিয়ের পর সংসার জীবনকে সুখী করা প্রত্যেক যুগলের প্রত্যাশা। অনেক সময় সেই প্রত্যাশা সবাইর ক্ষেত্রে পূরণ হয় না। সংসার জীবনে অমিলের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তিক্ততা থেকে পৃথক বসবাসের পর তালাক বা বিয়ে ভেঙে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে হয়। যাকে আমরা তালাক নামে অবহিত করি। আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে বিয়ে বিচ্ছেদের হার অনেক বেশি। কিন্তু অনেকের এ বিষয়ে সঠিক ধারণা না থাকায় তারা বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটানোর সময় বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে। বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে তাদের দেনমোহর ও ভরণ-পোষণ থেকে বঞ্চিত করা হয়।

তালাক কী

মুসলিম পারিবারিক আইনে বিয়ের মাধ্যমে স্থাপিত সম্পর্ককে আইনগত উপায়ে ভেঙে দেওয়াকে তালাক বা বিয়ে বিচ্ছেদ বলে। আইন অনুযায়ী যে কোনো পক্ষ বিয়ে ভেঙে দিতে পারে। যাকে আমরা বিবাহ বিচ্ছেদ বলি। বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী সবার সমান অধিকার রয়েছে। মানুষের প্রচলিত ধারণা, স্বামী যে কয়দিন চাইবে সে কয়দিন স্ত্রী ঘর সংসার করবে। স্বামী না চাইলেই বিদায়। এই ধারণা সমাজে প্রচলিত থাকলেও তা আইন ও ধর্মীয় দৃষ্টিতে বেআইনি। আইনের দৃষ্টিতে তালাকের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের অধিকার রয়েছে। অর্থাৎ স্ত্রীও তার স্বামীকে তালাক প্রদান করতে পারে।

তালাকের নিয়মাবলি

মুখে পরপর তিনবার ‘তালাক’ উচ্চারণ করলে তালাক কার্যকর হয় না। ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশের ৭ (১) ধারা অনুযায়ী, স্বামী তালাক দেওয়ার পর পরই তালাক দেওয়ার সংবাদটি একটি নোটিশের মাধ্যমে চেয়ারম্যানকে (যে চেয়ারম্যানের এলাকায় স্ত্রী বাস করছেন) জানাতে হবে। সেই নোটিশের একটি কপি স্ত্রীকে পাঠাতে স্বামী বাধ্য থাকবেন।

এ আইনের ৭ ধারায় বলা হয়, কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিতে চাইলে, সে যেকোনো পদ্ধতির তালাক ঘোষণার পর দ্রুত চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে নোটিশ দেবে এবং স্ত্রীকে নোটিশের একটি কপি প্রদান করবে। কোনো ব্যক্তি যদি নোটিশ না দেয় তাহলে সে এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। কোনো তালাক যদি প্রত্যাহার করা না হয়, তাহলে চেয়ারম্যানের কাছে নোটিশ প্রদানের তারিখের নব্বই দিন পর তা কার্যকর হবে।

তবে তার আগে নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট পক্ষদ্বয়ের মধ্যে পুনর্মিলন ঘটানোর উদ্দেশে একটি সালিশি পরিষদ গঠন করবে এবং উক্ত সালিশি পরিষদ এই জাতীয় পুনর্মিলনীর জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বিষয়টি যদি সমাধানযোগ্য হয়, তবে তার সমাধান করতে হবে। এটিই মূলত চেয়ারম্যান বা কমিটির কাজ। চেয়ারম্যানকে নোটিশ প্রদানের কারণ এটাই।

একই আইনের ৯ ধারায় আছে, কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে পর্যাপ্ত ভরণ-পোষণ বা খোরপোষ দানে ব্যর্থ হলে বা একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে তাদের সমান খোরপোষ না দিলে, স্ত্রীরা চেয়ারম্যানের কাছে দরখাস্ত করতে পারে। এ ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য সালিশি পরিষদ গঠন করবে এবং ওই পরিষদ স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে ভরণ-পোষণ প্রদানের জন্য টাকার পরিমাণ নির্দিষ্ট করে সার্টিফিকট জারি করবে। স্বামী যদি ভরণ পোষণের কোনো টাকা যথা সময়ে বা সময়মতো পরিশোধ না করে তাহলে তা বকেয়া ভূমি রাজস্ব হিসেবে তার কাছ থেকে আদায় করা হবে।

যেসব কারণে স্ত্রীও তালাক দিতে পারে

১৯৩৯ সালের মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন অনুযায়ী একজন স্ত্রী কী কী কারণে স্বামীকে তালাক দিতে পারে তা উল্লেখ করা হয়েছে । কারণগুলো হলো- ১. যদি চার বছর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে, ২. দুই বছর স্বামী স্ত্রীর খোরপোষ দিতে ব্যর্থ হয়। ৩. স্বামীর সাত বৎসর কিংবা তার চেয়েও বেশি কারাদণ্ডাদেশ হলে। ৪. স্বামী কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই নির্দিষ্ট সময় ধরে (তিন বছর) দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে। ৫. বিয়ের সময় স্বামী পুরুষত্বহীন থাকলে ৬. স্বামী যদি দুই বছর পাগল থাকে অথবা কোনো গুরুতর ব্যাধিতে আক্রান্ত থাকে ৭. স্বামীর ধারাবাহিক নিষ্ঠুরতার কারণেও স্ত্রী তালাক দিতে পারে।

matrimony bangladesh

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Kabinbd Blog

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here