রোজায় সুস্থ থাকতে খাবার:
ইফতার:
- খেজুর দিয়ে শুরু: ইফতার খেজুর দিয়ে শুরু করুন। এতে ফাইবার ও প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা দ্রুত শক্তি যোগায়।
ইফতার খেজুর দিয়ে শুরু করুন। এতে ফাইবার ও প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা দ্রুত শক্তি যোগায়।
তিনটি খেজুর: ইফতারে তিনটি খেজুর দিয়ে শুরু করতে পারেন।
দুধের সাথে খেজুর: খেজুর ভিজিয়ে দুধের সাথে খেতে পারেন।
তরল খাবার: ইফতারে স্যুপ, শরবত, ফলের জুস, বা বাদাম দুধ খেতে পারেন।
স্যুপ: ইফতারে স্যুপ খেতে পারেন। এতে পানি ও পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়।
শরবত: ইফতারে শরবত খেতে পারেন। এতে পানিশূন্যতা দূর হয়।
ফলের জুস: ইফতারে ফলের জুস খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
বাদাম দুধ: ইফতারে বাদাম দুধ খেতে পারেন। এতে শক্তি ও পুষ্টি পাওয়া যায়।
- হালকা খাবার: ইফতারে ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো। রুটি, সবজি, মাছ, ডাল, ডিম, দই ইত্যাদি খেতে পারেন।
রুটি: ইফতারে রুটি খেতে পারেন। এতে শর্করা ও ফাইবার পাওয়া যায়।
সবজি: ইফতারে সবজি খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
মাছ: ইফতারে মাছ খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
ডাল: ইফতারে ডাল খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ফাইবার পাওয়া যায়।
ডিম: ইফতারে ডিম খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ভিটামিন পাওয়া যায়।
দই: ইফতারে দই খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
- মৌসুমী ফল: ইফতারে অবশ্যই মৌসুমী ফল খাবেন।
আম: ইফতারে আম খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
কলা: ইফতারে কলা খেতে পারেন। এতে পটাশিয়াম ও ফাইবার পাওয়া যায়।
পেঁপে: ইফতারে পেঁপে খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
আঙ্গুর: ইফতারে আঙ্গুর খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
- পানি: ইফতার থেকে রাত জেগে যতটা সম্ভব পানি পান করুন।
রাতের খাবার:
- সুষম খাবার: রাতের খাবারে সুষম খাবার খান। ভাত, রুটি, সবজি, মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, দই ইত্যাদি খেতে পারেন।
- ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়া: ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়াই ভালো।
- পানি: রাতের খাবারের পরও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
সুষম খাবার:
- রাতের খাবারে সুষম খাবার খান। ভাত, রুটি, সবজি, মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, দই ইত্যাদি খেতে পারেন।
- ভাত: রাতের খাবারে ভাত খেতে পারেন। এতে শর্করা ও ফাইবার পাওয়া যায়।
- রুটি: রাতের খাবারে রুটি খেতে পারেন। এতে শর্করা ও ফাইবার পাওয়া যায়।
- সবজি: রাতের খাবারে সবজি খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
- মাছ: রাতের খাবারে মাছ খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
- মাংস: রাতের খাবারে মাংস খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও আয়রন পাওয়া যায়।
- ডাল: রাতের খাবারে ডাল খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ফাইবার পাওয়া যায়।
- ডিম: রাতের খাবারে ডিম খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ভিটামিন পাওয়া যায়।
- দই: রাতের খাবারে দই খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়া:
- ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়াই ভালো। এতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
পানি:
- রাতের খাবারের পরও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
কিছু টিপস:
- খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান।
- বাইরে খাবার না খাওয়াই ভালো।
- ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় না খাওয়াই ভালো।
- রোজার সময় নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- যথেষ্ট ঘুমান।
- স্বাস্থ্যের অবনতি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সেহরি:
- সুষম খাবার: সেহরিতে সুষম খাবার খান। রুটি, সবজি, ডাল, ডিম, দই, ওটস, খেজুর ইত্যাদি খেতে পারেন।
- পানি: সেহরির সময়ও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
- ভারী খাবার না খাওয়া: ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো।
- গরম পানি: সেহরির সময় গরম পানি পান করলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে।
গুরুত্ব:
-
- সেহরি রোজার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- ভোর রাতের সেহরি থেকে ইফতার পর্যন্ত দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয়।
- তাই সেহরিতে এমন খাবার খাওয়া উচিত যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করতে পারে।
খাবার:
-
- সহজপাচ্য খাবার: সেহরিতে সহজপাচ্য খাবার খাওয়া উচিত।
- জটিল শর্করা: সেহরিতে জটিল শর্করাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।
- প্রোটিন: সেহরিতে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।
- ফল: সেহরিতে ফল খাওয়া উচিত।
- পানি: সেহরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
খাবারের তালিকা:
- খেজুর: সেহরিতে খেজুর দিয়ে শুরু করতে পারেন। এতে ফাইবার ও প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা দ্রুত শক্তি যোগায়।
- ওটমিল: সেহরিতে ওটমিল খেতে পারেন। এতে ফাইবার ও প্রোটিন থাকে যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
- ডিম: সেহরিতে ডিম খেতে পারেন। এতে প্রোটিন থাকে যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
- দুধ: সেহরিতে দুধ খেতে পারেন। এতে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন থাকে যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
- ফল: সেহরিতে ফল খেতে পারেন। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
- বাদাম: সেহরিতে বাদাম খেতে পারেন। এতে প্রোটিন ও ফাইবার থাকে যা দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
কিছু টিপস:
- খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান।
- অতিরিক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো।
- তেলেভাজা খাবার না খাওয়াই ভালো।
- সেহরির পর ঘুমাতে যান না।
- রোজার সময় নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- যথেষ্ট ঘুমান।
- স্বাস্থ্যের অবনতি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
কিছু টিপস:
- খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান।
- বাইরে খাবার না খাওয়াই ভালো।
- ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় না খাওয়াই ভালো।
- রোজার সময় নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- যথেষ্ট ঘুমান।
- স্বাস্থ্যের অবনতি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আরও তথ্যের জন্য:
- রমজানে সঠিক খাদ্যাভ্যাস:
- রোজায় সুস্থ থাকতে যেভাবে খাবার খাবেন:
- ঘরে তৈরি খাবার:
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। এটি কোনও চিকিৎসা পরামর্শ নয়। কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা হলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
পবিত্র মাহে রমজান এসে গেছে। মধ্যপ্রচ্যে আগামী শুক্রবার থেকে রমজনা শুরু হতে পারে এমন খবর দিয়েছে খালিজ টাইমস। আর সে হিসাবে পরদিন শনিবার বাংলাদেশে শুরু হবে রমজান। আর লম্বা দিন ও গরমের সময় রমজানে সুস্থ থাকা ও শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যালেন্স ডায়েট বা সুষম খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
রোজায় শরীরে প্রচুর পানির চাহিদা দেখা দেয়। তাই এ সময় শরীরকে হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পানি, মৌসুমি ফল ও সবজির জুস বা স্মুদি, ঠান্ডা খাবার এবং আঁশজাতীয় খাবার খেতে হবে।
এ ছাড়া অতিরিক্ত চিনিযুক্ত জুস বা খাবার না খেয়ে প্রাকৃতিক খাবার থেকে অ্যানার্জি নেয়াই ভালো। ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত তৈলাক্ত খাবার বেশি খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। এসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
সেহরিতে যা খাবেন : ভাত এক কাপ, মিক্সড সবজি যেমন লাউশাক, মিষ্টিকুমড়া, শসা, পটোল, ঝিঙে, কচুশাক, কচু ইত্যাদি ১ কাপ, মাছ বা মুরগি ১ টুকরা, ডাল আধাকাপ, সঙ্গে দই বা লো ফ্যাট দুধ ১ কাপ। এ সময় ১-২টি খেজুর খেলে সারাদিন কিছুটা পিপাসা কম লাগবে।
এছাড়া কেউ ভাত খেতে না চাইলে রুটি, চিড়া-দই, কর্ন ফ্ল্যাক্স-দুধও খেতে পারেন। অনেকেই সেহরির সময় একসঙ্গে বেশি পানি খেয়ে ফেলেন। এটা করা যাবে না। ইফতারের পর থেকে রাত পর্যন্ত অল্প অল্প করে পানি বা অন্যান্য তরল খেয়ে দেহকে আর্দ্র রাখতে হবে।
ইফতারে যা খাবেন : খেজুর ৩-৪টি, হালকা গরম সবজি, মাশরুম, চিকেন বা ওটস স্যুপ ১ বাটি, সিদ্ধ ছোলা আধাবাটি, মুড়ি, ১টি সিদ্ধ ডিম, যে কোনো ফলের জুস যেমন আখের রস, কচি ডাবের পানি, দইয়ের লাচ্ছি, কয়েক ধরনের ফল ও দই মিলিয়ে তৈরি করা যায় স্মুদি অথবা খেতে পারেন ১ গøাস লাবাং। মাগরিবের নামাজের পর কম মিষ্টির পায়েস, পুডিং বা চিড়া-দই অথবা মিক্সড ফল দিয়ে ওটস ১ বাটি। প্যানকেক, কাটা ফল, ফলের সালাদ, ফলের কাস্টার্ড অথবা খেতে পারেন বেশি করে সবজি দিয়ে নুডুলস। চিকেন মোমো ও ঘরে তৈরি মুরগির হালিম।
রাতের খাবার : রোজার মাসে রাতের খাবারটাও সেহরির মতো কিছুটা হালকা থাকতে হবে। ভাত ১ কাপ বা রুটি ২টি, মাছ বা মুরগি ১ টুকরো, সবজি ১ কাপ ও সালাদ ১ বাটি। যদি কেউ একটু বেশি ইফতার করে ফেলেন সে ক্ষেত্রে রাতে ভাত বা ভারী কিছু না খেয়ে হালকা কিছু খেতে পারেন। সেটি কিছু ফল ও দুধ বা দই হতে পারে।
islamic marriage media in bangladesh
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস