বিবাহ কি শুধুই বন্ধন বা বৈধ চুক্তি না অন্য কিছু ?
বিবাহ, মানব সভ্যতার আদিকাল থেকেই, এক অপরিহার্য প্রতিষ্ঠান। সময়ের সাথে সাথে এর ধারণা, রীতিনীতি, এবং গুরুত্ব বিভিন্ন সমাজে বিভিন্নভাবে বিকশিত হয়েছে।
এই প্রবন্ধে আমরা আলোচনা করবো বিবাহ কি শুধুই একটি বন্ধন, নাকি একটি বৈধ চুক্তি, অথবা এর বাইরেও এর কি অন্য কোন অর্থ আছে।
বিবাহ: বন্ধন
বিবাহকে প্রায়শই দুটি মানুষের মধ্যে একটি পবিত্র বন্ধন হিসেবে দেখা হয়। এই বন্ধন শারীরিক, মানসিক, এবং আধ্যাত্মিক স্তরে কাজ করে। বিবাহিত দম্পতি একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস, সম্মান, এবং আনুগত্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে। এই বন্ধন পারস্পরিক সহায়তা, সান্ত্বনা, এবং সঙ্গ প্রদান করে।
বিবাহ: চুক্তি
অন্যদিকে, বিবাহকে আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে একটি চুক্তি হিসেবেও দেখা হয়। এই চুক্তিতে দুজন মানুষ নির্দিষ্ট কিছু অধিকার ও কর্তব্যের প্রতি সম্মত হয়। সম্পত্তি, সন্তান, এবং পারস্পরিক দায়িত্বের বিষয়গুলো এই চুক্তির আওতায় আসে।
বিবাহ বা বিবাহের চুক্তি একটি গভীর ও মৌলিক সম্পর্কের সূচনা, যা একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা মধ্যে হয়। এই সম্পর্কটি সামাজিক, আর্থিক, এবং আধ্যাত্মিক দিকে একটি সতীক বন্ধন তৈরি করে, যা জীবন পরিবর্তন করতে সহায় করতে পারে। বিবাহ একটি চুক্তি, একটি আদেশ এবং একটি প্রতিশ্রুতির অবধারণা রাখে, যা সংসারের এবং সমাজের মধ্যে একটি পরিবর্তনশীল বৈষম্য সৃষ্টি করতে সহায় করে।
বিবাহের চুক্তির অংশ:
- চুক্তির আদান-প্রদান: বিবাহের চুক্তি একটি আদান-প্রদান বা চুক্তির লেখা, যা তার মধ্যে দুইটি পক্ষের মধ্যে নির্ধারিত শর্তাদি থাকে। এটি সাধারিত রহিতি, অধিকার, আর্থিক দিকের কর্মসূচি, এবং আদর্শগুলির জন্য একটি গাইড হিসেবে কাজ করে।
- সামাজিক অবধারণা: বিবাহ একটি সামাজিক বৈশিষ্ট্য যা দুইটি ব্যক্তির মধ্যে সম্বন্ধ তৈরি করে এবং একটি নতুন পরিবার গঠনে সাহায্য করে। এটি একটি সম্পূর্ণ সম্প্রাণ্যভূক্ত পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা এবং পরস্পরের সমর্থন নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
- আধ্যাত্মিক দিকের মূল্যায়ন: বিবাহ একটি আধ্যাত্মিক বৈষম্যবাদী সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, যা দুইটি ব্যক্তির মধ্যে একটি সার্থক দৃষ্টিকোণ তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি ধার্মিক প্রক্রিয়া এবং অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি দৃঢ় আধ্যাত্মিক সার্থকতা এনে দেয়।
- আর্থিক দিকের কর্মসূচি: বিবাহ একটি আর্থিক দিকে বিশেষজ্ঞ কর্মসূচির মাধ্যমে দুইটি পরিবার একটি সংযোজন করতে সাহায্য করতে পারে। এটি আর্থিক দিকে স্থায়ী এবং দুর্বল হোক তাতে নিরাপত্তা ও সহানুভূতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে।
- অবদান ও সহযোগিতা: বিবাহ একটি অবদানবাদী সম্পর্ক, যা আপেক্ষিকভাবে প্রতিটি পক্ষ সম্বোধন করতে সাহায্য করতে পারে। এটি দুইটি ব্যক্তির মধ্যে একটি শক্তিশালী এবং সহযোগিতা পুরন করতে সাহায্য করতে পারে, যাতে প্রতিটি সময়ে এবং পরিস্থিতিতে সহানুভূতি বাঞ্ছনা করা হয়।
সোষ্যাল প্লাটফর্ম এবং অনলাইন সেবা গুলির মাধ্যমে বিবাহ এখন আরও সহজভাবে সম্ভব। এই প্লাটফর্মগুলি ব্যক্তিগত পরিচিতি, স্বতন্ত্র সেবা এবং বৃহত্তর সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য সমৃদ্ধ উপায়ে কাজ করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, এই প্লাটফর্মগুলি বিবাহের জন্য সহানুভূতি, সহযোগিতা এবং প্রতিশ্রুতির মান বোঝার জন্য দুইটি ব্যক্তির মধ্যে একটি সমৃদ্ধ সম্পর্ক গড়ার জন্য মাত্র একটি মাধ্যম।
বিবাহ: বন্ধন ও চুক্তির বাইরে
বিবাহ কেবল বন্ধন ও চুক্তির চেয়ে অনেক বেশি কিছু। এটি দুটি মানুষের জীবনকে একত্রিত করে একটি নতুন পরিবার গঠনের ভিত্তি স্থাপন করে। বিবাহ সন্তান জন্মদান ও লালনপালনের মাধ্যমে সমাজের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করে।
বিবাহ একটি গভীর বন্ধন, একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা মধ্যে একটি অনূঠন সম্পর্ক তৈরি করে এবং তাদের জীবনে একটি নতুন ধারা যোগ করে। তবে, বিবাহের বন্ধন এবং চুক্তি প্রক্রিয়াটির বাইরে অনেকগুলি দিক ও প্রস্তুতি থাকতে পারে, যা অনুভূতি, মৌল্য, এবং ধর্মের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে।
বিবাহের বন্ধন ও চুক্তির বাইরের দিক:
- প্রেমের বাইরে: বিবাহের বন্ধন ছাড়াও কিছু লোক প্রেমের সম্পর্ক বাস্তবায়ন করতে চায়। এটি তাদের জীবনে প্রেমের বাইরে একটি বৃদ্ধির অভিজ্ঞান দেয়, যা বিবাহের বন্ধন না থাকলেও সম্পন্ন হতে পারে।
- স্বাধীনতা: বিবাহের বাইরে অনেকে স্বাধীনতা এবং স্বাধীনতা অনুভব করতে চান। এটি আপনার নিজের জীবন নির্মাণ করার এবং নিজেকে আরও উন্নত করার সুযোগ প্রদান করতে পারে।
- ব্যক্তিগত উন্নতি: বিবাহের বাইরে থাকা লোকেরা সমাজের বিভিন্ন দিকে উন্নতি করতে পারে, এবং নিজের ক্যারিয়ার, শিক্ষা, এবং ব্যক্তিগত উন্নতির দিকে শক্তিশালী প্রতিবাদ করতে পারে।
- বৈশিষ্ট্যগুলির শক্তি: বিবাহের বাইরে থাকার মাধ্যমে কেউ নিজের বৈশিষ্ট্য এবং শখের শক্তির বৃদ্ধি করতে পারে, এবং সমাজের প্রতি তাদের মৌল্যবান যেসব যোগদান থাকতে পারে, তা বৃদ্ধি করতে পারে।
- দৃঢ় বন্ধনের অভাব: কিছু লোক বিবাহের বন্ধন না থাকলেও প্রেমভরে আপনার জীবন পার্টনার দিয়ে একটি দৃঢ় বন্ধন গড়তে চায়। তাদের মধ্যে কিছু লোক বন্ধনের ব্যতিক্রমণ দেখতে পায় এবং সাম্প্রদায়িক সামাজিক পর্যায়গুলি বৃদ্ধি করতে চায়।
- সামাজিক যোগাযোগ: বিবাহের বাইরে থাকা ব্যক্তিরা অনেকটি সম্পর্ক এবং সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখতে পারে, এবং নিজেরা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিষয়গুলির সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হতে পারে।
- অভিজ্ঞান এবং সম্মান: বিবাহের বাইরে থাকতে কোনও কারণেই ব্যক্তিদের আপনাদের প্রতি অভিজ্ঞান এবং সম্মান থাকতে পারে, যা তাদের অনুভূতি এবং ব্যক্তিত্বের প্রশ্নে উত্তর দিতে সাহায্য করতে পারে।
এই সমস্ত বিভিন্ন দিকের সাথে, বিবাহের বন্ধন এবং চুক্তির বাইরে থাকা প্রস্তুতি অথবা তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে নিজের ধারণা থাকতে গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রতিটি ব্যক্তির ব্যক্তিগত পথে যাত্রা করা এবং তাদের নিজেদের জীবনে কোনও প্রস্তুতি ও বন্ধন বাধায় থাকতে দেয়।
বিবাহের ধারণার পরিবর্তন
সময়ের সাথে সাথে বিবাহের ধারণা ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে, বিবাহ প্রায়শই সম্পত্তি, সামাজিক মর্যাদা, বা রাজনৈতিক জোটের সাথে সম্পর্কিত ছিল। আধুনিক সময়ে, বিবাহ ব্যক্তিগত পছন্দ, ভালোবাসা ও সঙ্গীর উপর ভিত্তি করে বেশি গুরুত্ব পায়।
বিবাহের বিকল্প রূপ:
ঐতিহ্যবাহী বিবাহের বাইরেও বিকল্প রূপগুলি ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, যেমন লাইভ-ইন সম্পর্ক, সহবাস, এবং উন্মুক্ত বিবাহ।
বিবাহের বাইরে অনেকগুলি বিকল্প রূপ আছে, যেগুলি সমৃদ্ধ, সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ, এবং পুরুষ-নারী মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্পর্কে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দেখায়। তাদের মধ্যে কিছু পুরোপুরি বিবাহ অথবা সম্পূর্ণ হিসেবে গণ্য হতে পারে, আর কিছু হতে পারে সামাজিক অথবা আধ্যাত্মিক বিবাহের উপর ভিত্তি করে থাকতে পারে।
১. লিভ-ইন রিলেশনশিপ:
লিভ-ইন রিলেশনশিপ বা অযোগ্য সঙ্গীতে সামাজিক অবস্থা বা বৈয়ক্তিক সৃষ্টি করতে একটি বিকল্প হতে পারে। এটি বৃহত্তর বা আত্মনির্ভরশীল ব্যক্তির জন্য একটি সামাজিক অবস্থা হতে পারে এবং এটি বৈয়ক্তিক স্বাধীনতা সমর্থন করতে পারে। তবে, এই ধরণের সম্পর্কটি সহজভাবে সাথে সম্প্রীতি এবং সহানুভূতির সাথে সমর্থন করতে হয় এবং ভাগ্যবান হতে পারে।
২. ব্যাচেলর/সিঙ্গেল লাইফ:
এটি সম্পূর্ণ অন্য একটি বিকল্প, যেখানে একজন ব্যক্তি বিবাহ করতে চায় না এবং তার জীবন একক হতে থাকে। এটি আপনার স্বাধীনতা এবং স্বাধীনতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং নিজেকে আরও প্রস্তুত এবং সৃজনশীল বানাতে সাহায্য করতে পারে।
৩. সামাজিক বা আধ্যাত্মিক বিবাহ:
কিছু লোক বিবাহ হিসেবে নয়, বরং এটি সামাজিক অথবা আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্যে সম্পর্ক গড়তে চান। এই প্রকারের সম্পর্কে সাহায্য করতে ব্যক্তিরা একে অপরকে সাথে একাধিক উদ্দেশ্যে সহানুভূতি এবং সমর্থন দেয়, যা জীবনের উদ্দেশ্য বা আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞান সহায় করতে পারে।
৪. পার্টনারশিপ অথবা কো-প্যারেন্টিং:
কিছু লোক একটি সামাজিক বা ভান্ডার সংস্কারের জন্য বিবাহ হিসেবে না, বরং একটি পার্টনারশিপ বা কো-প্যারেন্টিং সংস্কারের জন্য একত্রে থাকতে চায়। এই সম্পর্কে সাহায্য করতে এবং বাচ্চাদের প্রতি আত্মরূপে যত্ন নেওয়া হতে পারে।
এই সম্পর্কের বিকল্প রূপগুলি প্রতিটি ব্যক্তির পক্ষ থেকে ভিন্ন হতে পারে এবং প্রতিটি বিকল্পই সবার জন্য যত্নশীলভাবে কাজ করতে পারে। এই রকম বিকল্প সম্পর্কের বিশেষ সৌন্দর্য হলো তারা সকলের জীবন পথে পৌরুষ এবং পৌরস্ত্র সহায় করতে সাহায্য করতে পারে এবং একজন ব্যক্তির বৃদ্ধি এবং উন্নতির পথে সাহায্য করতে পারে।
বিবাহের গুরুত্ব:
বিবাহের গুরুত্ব ব্যক্তি ও সমাজের উপর নির্ভর করে। কিছু লোকের জন্য, বিবাহ জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা তাদের পরিপূর্ণতা ও সুখের জন্য অপরিহার্য। অন্যরা বিবাহ ছাড়াই সুখী ও পরিপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারে।
উপসংহার:
বিবাহ একটি জটিল ধারণা যার কোন একক সংজ্ঞা নেই। এটি ব্যক্তি, সমাজ এবং সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন অর্থ ধারণ করে।
সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। কিছু সংস্কৃতিতে, যে কোন প্রকারের যৌন কর্মকাণ্ডে প্রবৃত্ত হওয়ার পূর্বে বিবাহ সম্পন্ন করাকে বাধ্যতামূলক হিসেবে পরামর্শ দেওয়া হওয়া অথবা বিবেচনা করা হয়। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা দলগত ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তানাদির জন্ম দিতে পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ, শিশু বিবাহ, বহুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও অন্যান্য বিচারব্যবস্থা বিবাহকে দু’জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র বহুবিবাহ, শিশুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহকে স্বীকৃতি দেয়। বিগত বিংশ শতাব্দীতে এসে, ক্রমবর্ধমানভাবে বহুসংখ্যক রাষ্ট্র এবং অন্যান্য বিচারব্যবস্থা আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিবাহ, আন্তঃধর্মীয় বিবাহ এবং কিছু সংস্কৃতি তালাকের মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদের অনুমতি দেয় এবং কিছু স্থানে রাষ্ট্রের আইনগত নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শিশুবিবাহ এবং বহুবিবাহ সংঘটিত হয়ে থাকে। বিবাহের মাধ্যমে পরিবারের সূত্রপাত হয়। এছাড়া বিবাহের মাধ্যমে বংশবিস্তার ও উত্তরাধিকারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিবাহের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কিত পুরুষকে স্বামী (পতি) এবং নারীকে স্ত্রী (পত্নী) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। স্বামী ও স্ত্রীর যুক্ত জীবনকে “দাম্পত্য জীবন” হিসাবে অভিহিত করা হয়। বিভিন্ন ধর্মে বিবাহের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত। একইভাবে বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন প্রথায় বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিবাহ মূলত একটি ধর্মীয় রীতি হলেও আধুনিক সভ্যতায় এটি একটি আইনি প্রথাও বটে। বিবাহবহির্ভুত যৌনসঙ্গম অবৈধ বলে স্বীকৃত এবং ব্যাভিচার হিসাবে অভিহিত একটি পাপ ও অপরাধ।
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস