কম খরচের বিয়েতে বেশি কল্যাণ

0
58
kabinbd

কম খরচের বিয়েতে বেশি কল্যাণ

Kabinbd
Kabinbd

কম খরচের বিয়েতে বেশি কল্যাণ:

বিয়ের ধারণাটি অনেকের কাছেই বিলাসবহুল অনুষ্ঠান, আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজন এবং অফুরন্ত খরচের সাথে জড়িত। কিন্তু বিয়ের আসল উদ্দেশ্য হলো দুটি প্রাণের মিলন, দুটি পরিবারের একত্রীকরণ এবং নতুন জীবনের সূচনা।

এই লেখায় আমরা আলোচনা করব কীভাবে কম খরচে বিয়ে সম্পন্ন করে বেশি কল্যাণ অর্জন করা সম্ভব।

কম খরচের বিয়ের সুবিধা:

  • আর্থিক বোঝা কমে: বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন হয় না, ঋণের বোঝা মাথায় চাপিয়ে বিয়ে করতে হয় না।
  • মানসিক চাপ কমে: বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের চাপ থাকে না, ফলে মানসিক চাপ কমে।
  • পরিবারের সকলের জন্য সুবিধাজনক: বিয়েতে সকলের অংশগ্রহণ সম্ভব হয়, কারো উপর আর্থিক চাপ পড়ে না।
  • বিয়েকে কেন্দ্র করে ঝামেলা কমে: বিয়েতে অপ্রয়োজনীয় খরচ ও আড়ম্বর না থাকায় ঝামেলা কম হয়।
  • পরিবেশের ক্ষতি কম হয়: অপ্রয়োজনীয় খরচ ও আড়ম্বর কমে পরিবেশের ক্ষতিও কম হয়।
  • বিয়ের পরের জীবনে সুবিধা: ঋণের বোঝা না থাকায় বিয়ের পরের জীবনে সুবিধা হয়।

কম খরচে বিয়ে করার উপায়:

  • বিয়ের তারিখ ও সময় নির্বাচন: পিক সিজনে বিয়ে না করে অফ সিজনে বিয়ে করলে খরচ কম হয়।
  • বিয়ের স্থান নির্বাচন: বড় হলের পরিবর্তে ছোট হল, কমিউনিটি সেন্টার, বা নিজ বাড়িতে বিয়ে করলে খরচ কম হয়।
  • অতিথি তালিকা: অপ্রয়োজনীয় অতিথিদের বাদ দিয়ে তালিকা ছোট রাখলে খরচ কম হয়।
  • বিয়ের পোশাক: অত্যধিক দামি পোশাকের পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের পোশাক ব্যবহার করা।
  • বিয়ের খাবার: অত্যধিক পরিমাণ খাবার পরিবেশনের পরিবর্তে পরিমিত পরিমাণ খাবার পরিবেশন করা।
  • বিয়ের গাড়ি: অত্যধিক দামি গাড়ির পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের গাড়ি ব্যবহার করা।
  • বিয়ের ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি: অত্যধিক দামি ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফারের পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফার ব্যবহার করা।
  • বিয়ের উপহার: অতিথিদের বিয়ের উপহার না দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা।

কম খরচের বিয়ের মাধ্যমে বেশি কল্যাণ:

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক অনুষ্ঠান যা দুটি প্রাণের মিলন এবং দুটি পরিবারের একত্রীকরণের প্রতীক।

সমাজে একটি ধারণা বিদ্যমান যে, বিয়েতে অঢেল খরচ করলেই তা সুন্দর ও সফল হবে। কিন্তু বিয়ের আসল উদ্দেশ্য হলো দুটি প্রাণের মিলন, সুখী ও স্থিতিশীল জীবনের সূচনা।

এই লেখায় আমরা আলোচনা করব কীভাবে কম খরচে বিয়ে সম্পন্ন করে বেশি কল্যাণ অর্জন করা সম্ভব।

কম খরচের বিয়ের সুবিধা:

  • আর্থিক বোঝা কমে: ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন হয় না, ঋণের বোঝা মাথায় চাপিয়ে বিয়ে করতে হয় না।

    আর্থিক বোঝা কমানো আজকের দিনে অনেকের কাছেই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    এই লেখায় আমরা আলোচনা করব কীভাবে আপনি আপনার আর্থিক বোঝা কমাতে পারেন।

    আর্থিক বোঝা কমাতে কার্যকর উপায়:

    • আপনার আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখুন: আপনার আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখলে আপনি কোথায় অতিরিক্ত খরচ করছেন তা বুঝতে পারবেন।
    • বাজেট তৈরি করুন এবং তা অনুসরণ করুন: আপনার আয় ও ব্যয়ের উপর ভিত্তি করে একটি বাজেট তৈরি করুন এবং তা কঠোরভাবে অনুসরণ করুন।
    • অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে দিন: আপনার খরচের তালিকা পর্যালোচনা করুন এবং অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে দিন।
    • ঋণ পরিশোধ: আপনার যদি ঋণ থাকে, তাহলে ঋণ পরিশোধের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং তা দ্রুত পরিশোধ করার চেষ্টা করুন।
    • সঞ্চয়: আপনার আয়ের একটি অংশ নিয়মিতভাবে সঞ্চয় করুন।
    • বিনিয়োগ: আপনার সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগ করুন যাতে তা থেকে অতিরিক্ত আয়ের উৎস তৈরি হয়।
    • আপনার আয়ের উৎস বৃদ্ধি: আপনার আয়ের উৎস বৃদ্ধির জন্য নতুন উপায় খুঁজুন।
    • জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য সহজ উপায় খুঁজুন: অত্যধিক খরচ না করে জীবনযাত্রার মান উন্নত করার সহজ উপায় খুঁজুন।
    • আর্থিক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন: আর্থিক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করুন যাতে আপনি সুন্দরভাবে আপনার অর্থ পরিচালনা করতে পারেন।

    আর্থিক বোঝা কমানোর সুবিধা:

    • মানসিক চাপ কমে: আর্থিক বোঝা কমে মানসিক চাপ কমে।
    • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়: আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।
    • ভালো জীবনযাপনের সুযোগ বৃদ্ধি পায়: আর্থিকভাবে সচ্ছল হলে ভালো জীবনযাপনের সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
    • ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত: আর্থিকভাবে সচ্ছল হলে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত থাকা সম্ভব হয়।

    উপসংহার:

    আর্থিক বোঝা কমানো একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। ধৈর্য ধরে এবং উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে আপনি আপনার আর্থিক বোঝা কমাতে পারবেন এবং একটি সুন্দর ও সুখী জীবনযাপন করতে পারবেন।

  • মানসিক চাপ কমে: বিয়েতে অতিরিক্ত খরচের চাপ থাকে না, ফলে মানসিক চাপ কমে।
  • পরিবারের সকলের জন্য সুবিধাজনক: বিয়েতে সকলের অংশগ্রহণ সম্ভব হয়, কারো উপর আর্থিক চাপ পড়ে না।
  • বিয়েকে কেন্দ্র করে ঝামেলা কমে: বিয়েতে অপ্রয়োজনীয় খরচ ও আড়ম্বর না থাকায় ঝামেলা কম হয়।
  • পরিবেশের ক্ষতি কম হয়: অপ্রয়োজনীয় খরচ ও আড়ম্বর কমে পরিবেশের ক্ষতিও কম হয়।
  • বিয়ের পরের জীবনে সুবিধা: ঋণের বোঝা না থাকায় বিয়ের পরের জীবনে সুবিধা হয়।

    বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক প্রথা যা দুটি প্রাণের মিলন এবং দুটি পরিবারের একত্রীকরণের প্রতীক। বিয়ের পরের জীবনে অনেক সুবিধা রয়েছে।

    সুবিধা:

    Kabinbd
    • সঙ্গী: বিয়ের মাধ্যমে আপনি একজন সঙ্গী পান যার সাথে আপনি আপনার জীবনের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিতে পারেন।
    • সমর্থন: বিয়ের পরে আপনি আপনার সঙ্গীর পূর্ণ সমর্থন পান, যা আপনাকে জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহায্য করে।
    • ভালোবাসা: বিয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার সঙ্গীর ভালোবাসা পান, যা আপনার জীবনে আনন্দ ও সুখ নিয়ে আসে।
    • পরিবার: বিয়ের মাধ্যমে আপনি একটি নতুন পরিবার পান, যারা আপনাকে আপনার জীবনে সাহায্য ও সমর্থন করে।
    • মানসিক স্থিতিশীলতা: গবেষণায় দেখা গেছে যে বিবাহিত ব্যক্তিরা অবিবাহিতদের তুলনায় মানসিকভাবে
    • শারীরিক সুস্থতা: বিবাহিত ব্যক্তিরা অবিবাহিতদের তুলনায় দীর্ঘজীবী হন এবং তাদের
    • সন্তান: বিয়ের মাধ্যমে আপনি সন্তান ধারণ করতে পারেন, যারা আপনার জীবনে আনন্দ ও
    • সামাজিক স্বীকৃতি: সমাজে বিবাহিত ব্যক্তিদের অবিবাহিতদের তুলনায় বেশি স্বীকৃতি

    বিয়ের পরের জীবনে সুখী হওয়ার জন্য কিছু টিপস:

    • একে অপরের প্রতি সম্মান ও বিশ্বাস: একে অপরের প্রতি সম্মান ও বিশ্বাস বিয়ের
    • ভালো যোগাযোগ: একে অপরের সাথে খোলামেলা ও সৎভাবে কথা বলা
    • সময় বের করা: ব্যস্ত জীবনেও একে অপরের জন্য সময় বের করা
    • সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করা: কাজ, পরিবার এবং ব্যক্তিগত জীবনের
    • একে অপরের প্রতি ত্যাগ স্বীকার করা: একটি সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য
    • ক্ষমাশীল হওয়া: ভুল-ত্রুটি সকলেরই হয়, তাই
    • সম্পর্কে নতুনত্ব আনা: একে অপরের সাথে নতুন
    • একসাথে সময় কাটানো: একসাথে ভ্রমণ,
    • সম্পর্কের জন্য পরিশ্রম করা: একটি সুখী দাম্পত্য জীবন

কম খরচে বিয়ে করার উপায়:

  • বিয়ের তারিখ ও সময় নির্বাচন: পিক সিজনে বিয়ে না করে অফ সিজনে বিয়ে করলে খরচ কম হয়।
  • বিয়ের স্থান নির্বাচন: বড় হলের পরিবর্তে ছোট হল, কমিউনিটি সেন্টার, বা নিজ বাড়িতে বিয়ে করলে খরচ কম হয়।
  • অতিথি তালিকা: অপ্রয়োজনীয় অতিথিদের বাদ দিয়ে তালিকা ছোট রাখলে খরচ কম হয়।
  • বিয়ের পোশাক: অত্যধিক দামি পোশাকের পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের পোশাক ব্যবহার করা।
  • বিয়ের খাবার: অত্যধিক পরিমাণ খাবার পরিবেশনের পরিবর্তে পরিমিত পরিমাণ খাবার পরিবেশন করা।

    বিয়ে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান এবং খাবার বিয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

    বিয়ের খাবার নির্বাচন করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

    • বাজেট: আপনার বাজেট কত তা নির্ধারণ করুন এবং সেই অনুযায়ী খাবার নির্বাচন করুন।
    • অতিথি তালিকা: কতজন অতিথি আসবে তার একটি ধারণা থাকলে খাবারের পরিমাণ নির্ধারণ করা সহজ হবে।
    • অতিথিদের পছন্দ: অতিথিদের পছন্দ অনুযায়ী খাবার নির্বাচন করুন।
    • মৌসুম: কোন মৌসুমে বিয়ে তা অনুযায়ী খাবার নির্বাচন করুন।
    • খাবারের ধরণ: বাঙালি, চাইনিজ, ইতালিয়ান, মোগলাই, থাই, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের খাবার থেকে
    • খাবারের পরিমাণ: অতিরিক্ত খাবার রান্না না করে পরিমিত পরিমাণ খাবার রান্না করুন।
    • খাবার পরিবেশন: খাবার পরিবেশনের জন্য আকর্ষণীয় পাত্র ব্যবহার করুন।

    বিয়ের খাবারের কিছু জনপ্রিয় ধরণ:

    • পোলাও: মুরগির পোলাও, গরুর পোলাও, খাসির পোলাও, ভেজিটেবল পোলাও
    • বিরিয়ানি: মুরগির বিরিয়ানি, গরুর বিরিয়ানি, খাসির বিরিয়ানি, ভেজিটেবল বিরিয়ানি
    • কাবাব: চিকেন কাবাব, মটন কাবাব, সিফুড কাবাব, ভেজিটেবল কাবাব
    • কারি: চিকেন কারি, মটন কারি, মাছের ঝোল, ডাল
    • মিষ্টি: রসগোল্লা, সন্দেশ, রসমালাই, চমচম, পায়েস

    বিয়ের খাবারের খরচ কমানোর কিছু উপায়:

    • অতিথি তালিকা ছোট রাখুন: অপ্রয়োজনীয় অতিথিদের বাদ দিয়ে তালিকা ছোট রাখলে খরচ কম হবে।
    • খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন: অতিরিক্ত খাবার রান্না না করে পরিমিত পরিমাণ খাবার রান্না করুন।
    • নিজেদের রান্না করুন: কেটারিং সার্ভিসের পরিবর্তে নিজেদের রান্না করলে খরচ কম হবে।
    • সহজ খাবার নির্বাচন করুন: অত্যধিক দামি ও জটিল খাবারের পরিবর্তে সহজ খাবার নির্বাচন করুন।

    উপসংহার:

    বিয়ের খাবার নির্বাচন করার সময় বাজেট, অতিথি তালিকা, অতিথিদের পছন্দ, মৌসুম, খাবারের ধরণ, ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করা উচিত। খাবারের খরচ কমানোর জন্য অতিথি তালিকা ছোট রাখা, খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া, নিজেদের রান্না করা, এবং সহজ খাবার নির্বাচন করা যেতে পারে।

  • বিয়ের গাড়ি: অত্যধিক দামি গাড়ির পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের গাড়ি ব্যবহার করা।
  • বিয়ের ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি: অত্যধিক দামি ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফারের পরিবর্তে সাশ্রয়ী মূল্যের ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফার ব্যবহার করা।
  • বিয়ের উপহার: অতিথিদের বিয়ের উপহার না দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা।

নিকাহ আরবি শব্দ। এর বাংলা হচ্ছে বিবাহ। আভিধানিক অর্থে বিবাহ বলে, একত্রিত হওয়া, নারী পুরুষ মিলিত হওয়া। ইসলামি পরিভাষায় যাদের

সঙ্গে বিবাহ বৈধ এমন একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে নির্ধারিত শব্দের আদান-প্রদানের মাধ্যমে দু’জন সাক্ষীর উপস্থিতিতে যে চুক্তি

সম্পাদিত হয়, যার মাধ্যমে দু’জনের মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক কায়েম হয়, যৌন সম্পর্ক বৈধ হয়, একজন আরেকজনের ওপর সুনির্দিষ্ট অধিকার

লাভ করে এবং একজনের জন্য অপর জনের ওপর কিছু দায়-দায়িত্ব বর্তায় তাকে বিবাহ বলে।

বিবাহ আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ এক নেয়ামত। এর মাধ্যমে সমাজ গড়ে উঠে। মুসলমানদের ইমানের পূর্ণতা পায়। চারিত্রিক আত্মরক্ষা সম্ভবপর

হয়। উত্তম চরিত্র গঠনে সহায়ক হয়। আদর্শ পরিবার গঠনে ভূমিকা রাখে। মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের সুযোগ হয়। শারীরিক এবং মানসিক

প্রশান্তি লাভের ব্যবস্থা হয়। সর্বোপরি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নতের অনুসরণ করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কোরআনে আল্লাহ ইরশাদ করেন, আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে অন্যতম হলো- তিনি তোমাদের মধ্য থেকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের

জীবনসঙ্গিনী, যাতে তোমরা তাদের নিকট প্রশান্তি লাভ করতে পারো এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক প্রেম-প্রীতি, ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি

করেছেন। -সুরা রুম, আয়াত ২১।

হাদিসে এসেছে, হজরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, বিয়ে আমার সুন্নত, যে আমার সুন্নত

অনুযায়ী আমল করে না, সে আমার দলভুক্ত নয়। তোমরা বিয়ে করো। কেননা আমি উম্মতের সংখ্যা নিয়ে হাশরের মাঠে গর্ব করব। -ইবনে মাজাহ,

হাদিস নং ১৮৪৬।

অন্য হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নারীকে বিবাহ করা হয় চারটি জিনিস দেখে। তার সম্পদ দেখে, বংশমর্যাদা দেখে।

রূপ দেখে এবং দ্বীনদারি দেখে। (হে মুমিন!) তুমি দ্বীনদার নারী বিবাহ করে ধন্য হয়ে যাও। – বুখারি, হাদিস ৫০৯০।

বর্তমান আমাদের সমাজের বিয়েগুলোর দিকে লক্ষ করলেই দেখা যায়, বিবাহ অনর্থক খরচাপাতিতে পরিপূর্ণ। অথচ বিবাহে অতিরিক্ত খরচ ও

অত্যধিক চাহিদার কারণে অনেক সময় পারিবারিক অশান্তি ও অকল্যাণ দেখা দেয়। কখনো কখনো বৈবাহিক সম্পর্ক ভেঙে যায়। তাই ইসলাম

বিবাহে অধিক খরচ করাকে পছন্দ করে না।

হাদিসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে বিয়ে যত সহজ এবং স্বল্পব্যয়ী হয় সে বিয়ে ততই শান্তি ও বরকতময় হয়। –

মিশকাত, হাদিস নং ১৯৫৮।

সুতরাং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ঘোষণা অনুযায়ী বিয়েতে যতটুকু খরচ না করলেই নয়, ঠিক সে পরিমাণ ব্যয় করা আবশ্যক।

এতেই রয়েছে সবচেয়ে বেশি কল্যাণ ও বরকত।

patri chai

marriage media service

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Kabinbd Blog

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here