বিয়ের জন্য লক্ষস্থির না করলে বিপদ

0
99
বিয়ের জন্য আসলে

বিয়ের জন্য লক্ষস্থির না করলে বিপদ হতে পারে। কারণ:

১. অপ্রত্যাশিত খরচ: বিয়ের অনেক খরচ আছে, যেমন: বরযাত্রীদের আনন্দ-ভোজন, কনের পোশাক, গয়না, আসবাবপত্র, বিয়ের অনুষ্ঠানের খরচ ইত্যাদি। লক্ষস্থির না করলে এই খরচ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হতে পারে।

বিয়ের সময় অনেক অপ্রত্যাশিত খরচ হতে পারে যা আপনার বাজেটকে বিপর্যস্ত করতে পারে। কিছু সাধারণ অপ্রত্যাশিত খরচ নীচে তালিকাভুক্ত করা হল:

১. অতিরিক্ত অতিথি: আপনি যতজন অতিথি আমন্ত্রণ জানাবেন তার চেয়ে বেশি অতিথি উপস্থিত হতে পারে। এর ফলে খাবার, পানীয়, এবং চেয়ারের অভাব হতে পারে।

২. পরিবহন: আপনার বরযাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হতে পারে।

৩. আবহাওয়া: খারাপ আবহাওয়ার কারণে আপনার বিয়ের অনুষ্ঠান বাতিল বা স্থানান্তর করতে হতে পারে। এর ফলে অতিরিক্ত খরচ হতে পারে।

৪. জরুরী অবস্থা: বিয়ের দিনে যেকোনো জরুরী অবস্থা হতে পারে, যেমন: অসুস্থতা, দুর্ঘটনা, ইত্যাদি। এর ফলে অতিরিক্ত খরচ হতে পারে।

৫. অপ্রত্যাশিত চাহিদা: বিয়ের দিনে অনেক অপ্রত্যাশিত চাহিদা হতে পারে, যেমন: অতিরিক্ত সাজসজ্জা, আলো, ইত্যাদি।

অপ্রত্যাশিত খরচ মোকাবেলা করার কিছু উপায়:

  • আপনার বাজেটের ১০-২০% অপ্রত্যাশিত খরচের জন্য বরাদ্দ রাখুন।
  • বিকল্প স্থান এবং সরবরাহকারীদের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
  • বিয়ের বীমা কিনুন।
  • পরিবার এবং বন্ধুদের সাহায্য নিন।

বিয়ের জন্য পরিকল্পনা করার সময় অপ্রত্যাশিত খরচের জন্য প্রস্তুত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে বিয়ের দিনে অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সাহায্য করবে।

২. ঋণের বোঝা: অনেক পরিবার বিয়েতে ঋণ করে। লক্ষস্থির না করলে ঋণের পরিমাণ অনেক বেশি হতে পারে এবং তা পরিশোধ করা কঠিন হতে পারে।

বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়া একটি সাধারণ অনুশীলন। তবে, ঋণের বোঝা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সমস্যার কারণ হতে পারে।

ঋণের বোঝার কিছু ঝুঁকি:

  • দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক বোঝা: ঋণ পরিশোধ করতে অনেক বছর সময় লাগতে পারে। এর ফলে আপনার অন্যান্য আর্থিক লক্ষ্য পূরণে বাধা হতে পারে।
  • মানসিক চাপ: ঋণের বোঝা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে।
  • দাম্পত্য কলহ: ঋণ নিয়ে দাম্পত্য কলহ হতে পারে।
  • ঋণ খেলাপি হওয়ার ঝুঁকি: ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে আপনি ঋণ খেলাপি হতে পারেন। এর ফলে আপনার ক্রেডিট স্কোর নষ্ট হতে পারে এবং ভবিষ্যতে ঋণ নেওয়া কঠিন হয়ে পড়তে পারে।

বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়ার আগে কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

  • আপনার আর্থিক সামর্থ্য: ঋণ পরিশোধ করার জন্য আপনার আর্থিক সামর্থ্য আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।
  • ঋণের সুদের হার: ঋণের সুদের হার কত তা ভালোভাবে জেনে নিন।
  • ঋণের মেয়াদ: ঋণ পরিশোধ করার জন্য কত সময় লাগবে তা ভালোভাবে জেনে নিন।
  • বিকল্প উপায়: ঋণ ছাড়া বিয়ের খরচ চালানোর বিকল্প উপায় আছে কিনা তা খোঁজ করুন।

বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়ার বিকল্প:

  • পরিবার এবং বন্ধুদের সাহায্য নিন।
  • বিয়ের খরচ কমিয়ে আনুন।
  • বিয়ের জন্য बचत করুন।

বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়ার আগে সব দিক ভালোভাবে বিবেচনা করা উচিত। ঋণের বোঝা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সমস্যার কারণ হতে পারে।

৩. পারিবারিক অশান্তি: বিয়ের খরচ নিয়ে পারিবারিক সদস্যদের মধ্যে মনোমালিন্য হতে পারে। লক্ষস্থির করলে এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।

বিয়ের খরচ নিয়ে পারিবারিক অশান্তি একটি সাধারণ সমস্যা।

পারিবারিক অশান্তির কিছু কারণ:

  • বাজেট: বিয়ের খরচের জন্য কত টাকা খরচ করা হবে তা নিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ হতে পারে।
  • অপ্রত্যাশিত খরচ: বিয়ের সময় অনেক অপ্রত্যাশিত খরচ হতে পারে যা পারিবারিক অশান্তির কারণ হতে পারে।
  • ঋণ: বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়া পারিবারিক অশান্তির কারণ হতে পারে।
  • দায়িত্ব বন্টন: বিয়ের আয়োজনের দায়িত্ব নিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ হতে পারে।
  • ঐতিহ্য এবং রীতিনীতি: বিয়ের ঐতিহ্য এবং রীতিনীতি নিয়ে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধ হতে পারে।

পারিবারিক অশান্তি এড়ানোর কিছু উপায়:

  • বিয়ের খরচের জন্য একটি বাজেট তৈরি করুন এবং তা পরিবারের সকলের সাথে আলোচনা করুন।
  • অপ্রত্যাশিত খরচের জন্য প্রস্তুত থাকুন।
  • বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়ার আগে সব দিক ভালোভাবে বিবেচনা করুন।
  • বিয়ের আয়োজনের দায়িত্ব ন্যায্যভাবে ভাগ করে নিন।
  • বিয়ের ঐতিহ্য এবং রীতিনীতি নিয়ে পরিবারের সকলের সাথে আলোচনা করুন এবং একটি সমাধানে পৌঁছান।

পারিবারিক অশান্তি সমাধানের কিছু উপায়:

  • খোলামেলা আলোচনা: পরিবারের সকলের সাথে খোলামেলা আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করুন।
  • সমঝোতা: পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করুন।
  • মধ্যস্থতা: পরিবারের বাইরে থেকে একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তির মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করুন।

বিয়ের খরচ নিয়ে পারিবারিক অশান্তি একটি সমস্যা। তবে, খোলামেলা আলোচনা, সমঝোতা, এবং মধ্যস্থতার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।

৪. মানসিক চাপ: বিয়ের খরচের চাপে অনেক মানুষ মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। লক্ষস্থির করলে এই চাপ অনেক কম থাকে।

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবন ঘটনা এবং এটি অনেক মানসিক চাপের কারণ হতে পারে।

মানসিক চাপের কিছু কারণ:

  • পরিবর্তনের ভয়: বিয়ের পর জীবনে অনেক পরিবর্তন আসে। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া, নতুন সম্পর্ক তৈরি করা, এবং নতুন দায়িত্ব পালন করা অনেকের জন্য কঠিন হতে পারে।
  • সম্পর্কের ভয়: অনেকেই বিয়ের পর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারবেন কিনা তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন।
  • আর্থিক চাপ: বিয়ের খরচ এবং নতুন পরিবারের আর্থিক দায়িত্ব অনেকের জন্য চাপের কারণ হতে পারে।
  • সমাজের চাপ: সমাজের রীতিনীতি এবং প্রত্যাশা অনেকের জন্য চাপের কারণ হতে পারে।
  • পারিবারিক অশান্তি: বিয়ের খরচ এবং ঐতিহ্য নিয়ে পারিবারিক অশান্তি অনেকের জন্য চাপের কারণ হতে পারে।

মানসিক চাপ মোকাবেলার কিছু উপায়:

  • আপনার অনুভূতি সম্পর্কে আপনার সঙ্গীর সাথে খোলামেলা কথা বলুন।
  • পরিবার এবং বন্ধুদের সাহায্য নিন।
  • পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা নিন।
  • নিজের যত্ন নিন: পর্যাপ্ত ঘুমান, স্বাস্থ্যকর খাবার খান, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • আরাম করার জন্য সময় বের করুন: যোগব্যায়াম, ধ্যান, বা গান শোনার মতো কার্যকলাপগুলি আপনাকে শিথিল করতে সাহায্য করতে পারে।
  • ইতিবাচক চিন্তা করুন: বিয়ের ইতিবাচক দিকগুলিতে মনোযোগ দিন।

মনে রাখবেন, বিয়ের মানসিক চাপ স্বাভাবিক। তবে, যদি আপনি চাপ সামলাতে না পারেন তবে সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা আপনাকে বিয়ের মানসিক চাপ মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে:

  • বিয়ের আগে পর্যাপ্ত সময় নিন: বিয়ে একটি তাড়াহুড়ো করে নেওয়া সিদ্ধান্ত নয়। বিয়ের আগে পর্যাপ্ত সময় নিন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি এই সিদ্ধান্তের জন্য প্রস্তুত।
  • বিয়ের বাজেট তৈরি করুন: বিয়ের খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখতে একটি বাজেট তৈরি করুন।
  • বিয়ের আয়োজনে সাহায্য নিন: বিয়ের আয়োজনে পরিবার এবং বন্ধুদের সাহায্য নিন।
  • বিয়ের দিনটি উপভোগ করুন: বিয়ের দিনটি একটি বিশেষ দিন। চাপের কথা ভুলে দিন এবং এই দিনটি উপভোগ করুন।

আমি আশা করি এই তথ্য আপনাকে বিয়ের মানসিক চাপ মোকাবেলা করতে সাহায্য করবে।

৫. দাম্পত্য কলহ: বিয়ের পর খরচ নিয়ে দাম্পত্য কলহ হতে পারে। লক্ষস্থির করলে এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।

বিয়ের পর দাম্পত্য কলহ একটি সাধারণ ঘটনা।

কলহের কিছু কারণ:

  • মতপার্থক্য: দুজন মানুষের মতপার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। তবে, এই মতপার্থক্য যদি সঠিকভাবে সমাধান করা না হয় তবে তা কলহের কারণ হতে পারে।
  • যোগাযোগের অভাব: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগের অভাব কলহের কারণ হতে পারে।
  • অবিশ্বাস: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অবিশ্বাস কলহের কারণ হতে পারে।
  • অর্থনৈতিক সমস্যা: অর্থনৈতিক সমস্যা কলহের কারণ হতে পারে।
  • পারিবারিক হস্তক্ষেপ: পারিবারিক হস্তক্ষেপ কলহের কারণ হতে পারে।
  • শারীরিক ও মানসিক সমস্যা: শারীরিক ও মানসিক সমস্যা কলহের কারণ হতে পারে।
  • মানসিক অসুস্থতা: মানসিক অসুস্থতা কলহের কারণ হতে পারে।

কলহ এড়ানোর কিছু উপায়:

  • খোলামেলা আলোচনা: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধান করা সম্ভব।
  • সম্মান: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সম্মান থাকা উচিত।
  • বিশ্বাস: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বাস থাকা উচিত।
  • সমঝোতা: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমঝোতার মনোভাব থাকা উচিত।
  • ধৈর্য: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ধৈর্য থাকা উচিত।
  • পরামর্শদাতার সাহায্য: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি তীব্র কলহ হয় তবে একজন বিবাহ পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

কলহ সমাধানের কিছু উপায়:

  • শান্তভাবে কথা বলুন: কলহের সময় শান্তভাবে কথা বলার চেষ্টা করুন।
  • অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করুন: অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করুন।
  • সমস্যার সমাধানে মনোযোগ দিন: কলহের কারণ সমাধানের দিকে মনোযোগ দিন।
  • ক্ষমা করুন: ভুলের জন্য একে অপরকে ক্ষমা করুন।
  • সম্পর্কের জন্য কাজ করুন: দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য কাজ করুন।

মনে রাখবেন, দাম্পত্য কলহ সব সম্পর্কেরই অংশ। তবে, সঠিকভাবে মোকাবেলা করলে এই কলহ সমাধান করা সম্ভব।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা আপনাকে দাম্পত্য কলহ মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে:

  • নিজের ভুল স্বীকার করুন: ভুল স্বীকার করতে দ্বিধা করবেন না।
  • সম্পর্কের জন্য সময় বের করুন: ব্যস্ত জীবনেও দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য সময় বের করুন।

বিয়ের জন্য লক্ষস্থির করার কিছু উপায়:

  • পরিবারের সকলের সাথে আলোচনা করে বিয়ের বাজেট নির্ধারণ করুন।
  • বিয়ের খরচের একটি তালিকা তৈরি করুন।
  • প্রয়োজনের বেশি খরচ করা থেকে বিরত থাকুন।
  • ঋণ করে বিয়ে করা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকুন।
  • বিয়ের পর খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

বিয়ের জন্য লক্ষস্থির করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি পারিবারিক শান্তি ও সুখের জন্য অপরিহার্য।

প্রচুর সময় নষ্ট হয়ে যায়  বিয়েতে  পাত্র এবং পাত্রী খুঁজতে 
আর এই জন্য সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে আপনি কেমন পাত্র অথবা কেমন পাত্রী চান
তার জন্য একটি লক্ষস্থির করে ফেলা,
অথবা এইভাবেও আপনি ভাবতে পারেন আপনি যা চাচ্ছেন তা পাওয়ার জন্য আপনি কতটা যোগ্য নিজেকে প্রশ্ন করুন খুব সহজেই উত্তর এসে যাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন খুব তড়িৎ গতিতে
অনেকেই নিজের অবস্থান বিবেচনা না করে অযৌক্তিক চাওয়া পাওয়ার হিসাব মিলাতে গিয়ে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় গুলো একেবারেই নষ্ট করে দেয়. বিশেষ করে যৌবনের সময় গুলো এমন ভাবে হারিয়ে যায় যা কখনোই আর ফিরে আসবেনা
কিন্তু নিজেকে কখনো একবারও প্রশ্ন করেনা আমার কোথায় কোথায় ভুল হলো আমি সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে খুঁজতে গিয়ে কোন ভুল চিন্তা করে ফেলিনিতো ?
আসলে নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে সব সময় আমি কতটা যোগ্য ? এখানে সঠিক অঙ্ক করতে না পারলে  জীবন থেকে খসে পড়বে অনেক সময় ।
 
পাত্র-পাত্রী দেখার পর্বগুলোতে আমরা সকল পক্ষকে এই পরামর্শ দিয়ে থাকি যে আপনারা দেখাদেখির আগে একটি মিনিমাম অংক করে লক্ষ্য স্থির করে দেখাদেখির প্রোগ্রাম করতে আসুন তাতে সময় বাঁচবে অর্থ বাঁচবে পেরেশানি থেকেও মুক্ত থাকতে পারবেন সবাই
আমাদের অভিজ্ঞতায় আমরা এমন অনেককে দেখেছি যারা বলেন একটি পছন্দ হলো এটা হাতে থাক এর মাঝে আরও কিছু দেখে নেই
আরেকটু ভালো পাই কিনা দেখি আসলে আরেকটু ভালো এই কথার কোন শেষ নাই। এজন্যই আপনাকে লক্ষ্য স্থির করতে হবে আপনি কতটুকু পেয়ে সন্তুষ্ট থাকবেন কতটুকু হলে আপনার চলবে এরপর যখনই পছন্দ হবে তখনই বলে ফেলতে হবে যে আমি আর দেখবো না এটাই হলো সঠিক সিদ্ধান্তের পথ
বিয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল খুঁতখুঁতে স্বভাব পরিহার করতে হবে
মেনে নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে, ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে
তাহলেই জীবন হবে সুন্দর
আতাউল্লাহ বাবুল
Kabinbd Blog

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here