বিবাহ

0
71
kabinbd
kabinbd

বিবাহ

kabinbd
kabinbd

বিয়ে একটি সামাজিক রীতিনীতি যার মাধ্যমে দুটি মানুষ তাদের জীবন একসাথে কাটানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটি একটি পবিত্র বন্ধন যা ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।

বিয়ের ধরণ:

  • প্রথাগত বিয়ে: এই ধরনের বিয়েতে, পরিবারের বয়স্করা বর-কনের জন্য সঙ্গী খুঁজে বের করেন।

    প্রথাগত বিয়ে একটি সামাজিক রীতিনীতি যার মাধ্যমে পরিবারের বয়স্করা বর-কনের জন্য সঙ্গী খুঁজে বের করেন এবং তাদের বিয়ে সম্পন্ন করেন। এই ধরনের বিয়েতে বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে।

    প্রথাগত বিয়ের কিছু বৈশিষ্ট্য:

    • পরিবারের ভূমিকা: পরিবার বর-কনের জন্য সঙ্গী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    • সামাজিক রীতিনীতি: প্রথাগত বিয়ের ক্ষেত্রে সমাজের রীতিনীতি মেনে চলা হয়।
    • জাতি-ধর্ম: বর ও কনের জাতি-ধর্মের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
    • পণ: বর পক্ষ থেকে কনের পরিবারকে পণ দেওয়া হয়।
    • শাখা: কনের পরিবার থেকে বর পক্ষকে শাখা দেওয়া হয়।
    • বিয়ের অনুষ্ঠান: প্রথাগত বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক রীতিনীতি পালন করা হয়।

    প্রথাগত বিয়ের সুবিধা:

    • পারিবারিক সঙ্গতি: পরিবারের পছন্দে বিয়ে হওয়ায় পারিবারিক সঙ্গতি বজায় থাকে।
    • সামাজিক স্বীকৃতি: প্রথাগত বিয়ে সমাজে স্বীকৃত।
    • সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য: প্রথাগত বিয়ের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখা হয়।

    প্রথাগত বিয়ের অসুবিধা:

    • ব্যক্তিগত পছন্দের অভাব: বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয় না।
    • প্রেমের অভাব: বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক নাও থাকতে পারে।
    • পণপ্রথা: পণপ্রথা একটি সামাজিক কুসংস্কার।
    • অনুষ্ঠানের ঝামেলা: প্রথাগত বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক ঝামেলা হয়।
    • খরচ: প্রথাগত বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক খরচ হয়।

    আধুনিক সময়ে প্রথাগত বিয়ে:

    আধুনিক সময়ে প্রথাগত বিয়ের ধরণে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন অনেক পরিবার বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দের উপর গুরুত্ব দেয়। তবে, এখনও অনেক পরিবার প্রথাগত বিয়ে পদ্ধতি মেনে চলে।

    প্রথাগত বিয়ে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত:

    প্রথাগত বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দ, পরিবারের মতামত, সামাজিক রীতিনীতি, পণপ্রথা, অনুষ্ঠানের ঝামেলা, এবং খরচ ইত্যাদি বিষয়গুলি ভেবে দেখা উচিত।

  • প্রেমের বিয়ে: এই ধরনের বিয়েতে, বর-কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকে এবং তারা নিজেরাই তাদের সঙ্গী নির্বাচন করে।

    প্রেমের বিয়ে একটি সামাজিক রীতিনীতি যার মাধ্যমে বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকে এবং তারা নিজেরাই তাদের সঙ্গী নির্বাচন করে বিয়ে করে। এই ধরনের বিয়েতে পরিবারের সম্মতি থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে।

    প্রেমের বিয়ের কিছু বৈশিষ্ট্য:

    • প্রেমের সম্পর্ক: বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকে।
    • নিজের পছন্দ: বর ও কন নিজেরাই তাদের সঙ্গী নির্বাচন করে।
    • পরিবারের ভূমিকা: পরিবারের ভূমিকা থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে।
    • সামাজিক রীতিনীতি: প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে সামাজিক রীতিনীতি মেনে চলা হয় নাও হতে পারে।
    • জাতি-ধর্ম: বর ও কনের জাতি-ধর্মের উপর গুরুত্ব নাও দেওয়া হতে পারে।
    • পণ: প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে পণপ্রথা নাও থাকতে পারে।
    • শাখা: প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে শাখা নাও থাকতে পারে।
    • বিয়ের অনুষ্ঠান: প্রেমের বিয়ের অনুষ্ঠান সহজ বা জাঁকজমকপূর্ণ হতে পারে।

    প্রেমের বিয়ের সুবিধা:

    • প্রেমের সম্পর্ক: বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকায় বিয়ের পর সুখী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
    • ব্যক্তিগত পছন্দ: বর ও কন তাদের ব্যক্তিগত পছন্দের সঙ্গী পায়।
    • স্বাধীনতা: বর ও কন তাদের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজেরাই নিতে পারে।

    প্রেমের বিয়ের অসুবিধা:

    • পরিবারের অসম্মতি: পরিবারের অসম্মতি থাকলে বিয়ের পর সমস্যা হতে পারে।
    • সামাজিক সমস্যা: সমাজে প্রেমের বিয়ে সবসময় স্বীকৃত নাও হতে পারে।
    • সম্পর্কের টিকিয়ে রাখা: প্রেমের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়।

    আধুনিক সময়ে প্রেমের বিয়ে:

    আধুনিক সময়ে প্রেমের বিয়ে অনেক বেশি গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে। এখন অনেক পরিবার তাদের সন্তানদের প্রেমের বিয়েতে সম্মতি দেয়।

    প্রেমের বিয়ে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত:

  • প্রেমের বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক কতটা দৃঢ়, পরিবারের মতামত, সামাজিক রীতিনীতি, এবং সম্ভাব্য সমস্যাগুলি ভেবে দেখা উচিত।

  • অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ: এই ধরনের বিয়েতে, পরিবারের সম্মতিতে বর-কনের বিয়ে হয়।

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ হলো এক ধরণের বিয়ে যেখানে বর ও কনের জন্য তাদের পরিবার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষ সঙ্গী নির্বাচন করে। এই ধরণের বিয়েতে বর ও কনের মধ্যে বিয়ের আগে প্রেমের সম্পর্ক থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে।

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের কিছু বৈশিষ্ট্য:

    • পরিবারের ভূমিকা: বর ও কনের জন্য সঙ্গী নির্বাচনে পরিবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    • সামাজিক রীতিনীতি: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের ক্ষেত্রে সমাজের রীতিনীতি মেনে চলা হয়।
    • জাতি-ধর্ম: বর ও কনের জাতি-ধর্মের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
    • পণ: বর পক্ষ থেকে কনের পরিবারকে পণ দেওয়া হয়।
    • শাখা: কনের পরিবার থেকে বর পক্ষকে শাখা দেওয়া হয়।
    • বিয়ের অনুষ্ঠান: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের অনুষ্ঠানে অনেক রীতিনীতি পালন করা হয়।

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের সুবিধা:

    • পারিবারিক সঙ্গতি: পরিবারের পছন্দে বিয়ে হওয়ায় পারিবারিক সঙ্গতি বজায় থাকে।
    • সামাজিক স্বীকৃতি: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ সমাজে স্বীকৃত।
    • সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখা হয়।

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের অসুবিধা:

    • ব্যক্তিগত পছন্দের অভাব: বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয় না।
    • প্রেমের অভাব: বর ও কনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক নাও থাকতে পারে।
    • পণপ্রথা: পণপ্রথা একটি সামাজিক কুসংস্কার।
    • অনুষ্ঠানের ঝামেলা: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের অনুষ্ঠানে অনেক ঝামেলা হয়।
    • খরচ: অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের অনুষ্ঠানে অনেক খরচ হয়।

    আধুনিক সময়ে অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ:

    আধুনিক সময়ে অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের ধরণে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন অনেক পরিবার বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দের উপর গুরুত্ব দেয়। তবে, এখনও অনেক পরিবার অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ পদ্ধতি মেনে চলে।

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত:

    অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বর ও কনের ব্যক্তিগত পছন্দ, পরিবারের মতামত, সামাজিক রীতিনীতি, পণপ্রথা, অনুষ্ঠানের ঝামেলা, এবং খরচ ইত্যাদি বিষয়গুলি ভেবে দেখা উচিত।

বিয়ের প্রক্রিয়া:

  • পণ: বর পক্ষ থেকে কনের পরিবারকে দেওয়া উপহার।
  • শাখা: কনের পরিবার থেকে বর পক্ষকে দেওয়া উপহার।
  • বিয়ের অনুষ্ঠান: বর ও কনের বিয়ে সম্পন্ন হয়।
  • হালুদ মাখা: বর ও কনের হাতে হলুদ মাখানো হয়।
  • বিয়ে বাড়ি: বর ও কনের বিয়ে অনুষ্ঠান হয়।
  • বৌভাত: বর ও কনের নতুন সংসার শুরু হয়।

বিয়ের সুবিধা:

  • সঙ্গী: বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার জীবনের জন্য একজন সঙ্গী পায়।
  • পরিবার: বিয়ের মাধ্যমে একটি নতুন পরিবার গঠিত হয়।
  • সন্তান: বিয়ের মাধ্যমে সন্তান ধারণ করা সম্ভব।
  • সামাজিক স্বীকৃতি: বিয়ে সামাজিকভাবে স্বীকৃত একটি রীতিনীতি।

বিয়ের অসুবিধা:

  • দায়িত্ব: বিয়ের মাধ্যমে অনেক দায়িত্ব বেড়ে যায়।
  • সমন্বয়: দুটি মানুষের মধ্যে সমন্বয় করতে হয়।
  • ঝামেলা: বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক ঝামেলা হয়।
  • খরচ: বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক খরচ হয়।

বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে:

  • বর ও কনের মানসিকতা: বর ও কনের মানসিকতা বিয়ের জন্য প্রস্তুত কিনা তা ভেবে দেখা উচিত।
  • পরিবারের সম্মতি: পরিবারের সম্মতি নেওয়া উচিত।
  • আর্থিক স্থিতিশীলতা: বিয়ের জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক স্থিতিশীলতা থাকা উচিত।
  • সামাজিক রীতিনীতি: সমাজের রীতিনীতি মেনে চলার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল দিক ভেবে দেখা উচিত।

বিবাহ বা বিয়ে হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়।[১] বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। কিছু সংস্কৃতিতে, যে কোন প্রকারের যৌন কর্মকাণ্ডে প্রবৃত্ত হওয়ার পূর্বে বিবাহ সম্পন্ন করাকে বাধ্যতামূলক হিসেবে পরামর্শ দেওয়া হওয়া অথবা বিবেচনা করা হয়। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা দলগত ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তানাদির জন্ম দিতে পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ, শিশু বিবাহ, বহুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও অন্যান্য বিচারব্যবস্থা বিবাহকে দু’জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র বহুবিবাহ, শিশুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহকে স্বীকৃতি দেয়। বিগত বিংশ শতাব্দীতে এসে, ক্রমবর্ধমানভাবে বহুসংখ্যক রাষ্ট্র এবং অন্যান্য বিচারব্যবস্থা আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিবাহ, আন্তঃধর্মীয় বিবাহ এবং অতি সাম্প্রতিকভাবে সমলিঙ্গীয় বিবাহের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে এদেরকে আইনগত স্বীকৃতি নিয়েছে। কিছু সংস্কৃতি তালাকের মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদের অনুমতি দেয় এবং কিছু স্থানে রাষ্ট্রের আইনগত নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শিশুবিবাহ এবং বহুবিবাহ সংঘটিত হয়ে থাকে। বিবাহের মাধ্যমে পরিবারের সূত্রপাত হয়। এছাড়া বিবাহের মাধ্যমে বংশবিস্তার ও উত্তরাধিকারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিবাহের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কিত পুরুষকে স্বামী (পতি) এবং নারীকে স্ত্রী (পত্নী) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। স্বামী ও স্ত্রীর যুক্ত জীবনকে “দাম্পত্য জীবন” হিসাবে অভিহিত করা হয়। বিভিন্ন ধর্মে বিবাহের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত। একইভাবে বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন প্রথায় বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিবাহ মূলত একটি ধর্মীয় রীতি হলেও আধুনিক সভ্যতায় এটি একটি আইনি প্রথাও বটে। বিবাহবহির্ভুত যৌনসঙ্গম অবৈধ বলে স্বীকৃত এবং ব্যভিচার হিসাবে অভিহিত একটি পাপ ও অপরাধ।

bd marriage

Kabinbd Blog

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here