হতাশা থেকে মুক্তি পেতে
হতাশা থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু উপায় আছে।
কিছু কার্যকর উপায়:
- নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করুন: হতাশা একটি স্বাভাবিক মানবিক অনুভূতি। তাই হতাশ বোধ করলে নিজেকে দোষ দেবেন না। বরং আপনার অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করুন এবং সেগুলোকে প্রকাশ করার স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজে বের করুন।
নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করা মানে হলো আপনার অনুভূতিগুলোকে বাস্তব এবং বৈধ হিসেবে গ্রহণ করা।
কিছু টিপস:
- আপনার অনুভূতিগুলোকে চিহ্নিত করুন: প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি কী অনুভব করছেন।
- আপনার অনুভূতিগুলোকে নাম দিন: “আমি দুঃখিত”, “আমি রাগান্বিত”, “আমি ভীত”, “আমি হতাশ” ইত্যাদি।
- আপনার অনুভূতিগুলোকে অনুভব করুন: আপনার অনুভূতিগুলোকে দমন করার চেষ্টা করবেন না। বরং সেগুলোকে অনুভব করুন এবং সেগুলোকে প্রকাশ করার স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজে বের করুন।
- নিজেকে দোষ দেবেন না: আপনার অনুভূতিগুলোর জন্য নিজেকে দোষ দেবেন না। মনে রাখবেন, অনুভূতি সবসময়ই যুক্তিসঙ্গত হয় না।
- অন্যদের সাথে কথা বলুন: আপনার অনুভূতিগুলো সম্পর্কে আপনি যে বিশ্বাস করেন তার সাথে কথা বলুন।
- আপনার অনুভূতিগুলোকে লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করুন: আপনার অনুভূতিগুলো সম্পর্কে জার্নালে লিখতে পারেন।
- শিল্পের মাধ্যমে আপনার অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন: আঁকা, গান গাওয়া, নাচ ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করতে পারেন।
নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করার কিছু সুবিধা:
- মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন: নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করলে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন ঘটে।
নিজের যত্ন:
- পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- স্বাস্থ্যকর খাবার: পুষ্টিকর খাবার খাওয়া আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
- নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করলে মন ভালো থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
- ধ্যান: ধ্যান করলে মন শান্ত থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
- আপনার পছন্দের কাজ: আপনার পছন্দের কাজ করলে মন ভালো থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
সামাজিক যোগাযোগ:
- পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটান: পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটালে মন ভালো থাকে এবং মানসিক চাপ কমে।
- নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হন: নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হলে আপনার সামাজিক যোগাযোগের পরিধি বৃদ্ধি পাবে।
- সমাজসেবায় অংশগ্রহণ: সমাজসেবায় অংশগ্রহণ করলে আপনার মন ভালো হবে এবং মানসিক চাপ কমে।
মানসিক সাহায্য:
- মানসিক স্বাস্থ্যের পেশাদারের সাথে কথা বলুন: যদি আপনি মানসিক সমস্যায় ভুগেন, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্যের পেশাদারের সাথে কথা বলুন।
- সহায়তা গোষ্ঠীতে যোগদান করুন: আপনার সমস্যার সাথে সম্পর্কিত সহায়তা গোষ্ঠীতে যোগদান করুন।
- অনলাইন সংস্থান ব্যবহার করুন: মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সাহায্য করার জন্য অনেক অনলাইন সংস্থান রয়েছে।
মনে রাখবেন:
- মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া।
- মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সময় লাগতে পারে।
- মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে আপনার চারপাশের মানুষের সহায়তা ও সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সাহায্য করবে।
আরও তথ্যের জন্য:
- মানসিক স্বাস্থ্য অধিদপ্তর:
- বাংলাদেশ মানসিক স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন:
- মনোবল:
- আত্ম-সচেতনতা বৃদ্ধি: নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করলে আপনার আত্ম-সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
- সম্পর্কের উন্নয়ন: নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করলে অন্যদের সাথে আপনার সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটে।
- সিদ্ধান্ত গ্রহণের উন্নয়ন: নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করলে আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
মনে রাখবেন:
- নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করা একটি চলমান প্রক্রিয়া।
- নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করতে সময় লাগতে পারে।
- নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করতে আপনার চারপাশের মানুষের সহায়তা ও সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার নিজের অনুভূতিগুলোকে স্বীকার করতে সাহায্য করবে।
- আপনার চিন্তাভাবনার ধরণ পর্যবেক্ষণ করুন: হতাশার সাথে যুক্ত नकारात्मक চিন্তাভাবনার ধরণগুলোকে চিহ্নিত করুন। সেগুলোকে প্রশ্ন করুন এবং বাস্তবসম্মত চিন্তাভাবনা দিয়ে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা করুন।
- নিজের যত্ন নিন: পর্যাপ্ত ঘুম, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা হতাশার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
- সামাজিকভাবে সক্রিয় থাকুন: বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানো হতাশা কমাতে সাহায্য করে।
- আপনার পছন্দের কাজগুলো করুন: আপনার পছন্দের কাজগুলো করলে আপনার মেজাজ ভালো হবে এবং হতাশা কমবে।
- কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করুন: আপনার জীবনের ভালো জিনিসগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করলে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ইতিবাচক হবে এবং হতাশা কমবে।
- প্রয়োজনে সাহায্য নিন: যদি আপনি নিজেরাই হতাশা থেকে মুক্তি পেতে না পারেন তাহলে একজন মনোবিদের সাহায্য নিন।
কিছু রিসোর্স:
- মনোস্বাস্থ্য ওয়েবসাইট:
- মনোস্বাস্থ্য হেল্পলাইন:
- মনোবিদ:
মনে রাখবেন:
- হতাশা একটি মানসিক অসুস্থতা, যা চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা যায়।
- হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সময় লাগে। তাই ধৈর্য ধরুন এবং নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন।
- হতাশা থেকে মুক্তি পেতে আপনার চারপাশের মানুষের সহায়তা ও সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে।
বতর্মানে হতাশা একটি কমন শব্দ । বলা যেতে পারে হতাশা আসলে স্বাভাবিক ক্রিয়া, এটি একটি মানসিক অবস্থা। আজকাল আট থেকে আশি সকলের মুখে শোনা যায় সকলেই নাকি এই হতাশায় ভোগে।
এসো দেখে নেই সাধারণত: কি কি কারনে এই হতাশা আসতে পারে :
I) একাকীত্বের কারণে অনেক সময় হতাশা হতে পারে ।
II) কোনো জিনিসই চাওয়ার পর সেটা না পেলে ।
III) কোনো কাজে ব্যর্থ হলে ।
IV) অনেক সময় তুচ্ছ ঘটনাকে বড়ো করে দেখার ফলে হতাশা আসে ।
V) নেতিবাচক চিন্তাধারার ফলে ।
VI) সমস্যাকে মোকাবেলা করার ক্ষমতা না থাকলে ।
VII) অনুভূতি কমার ফলে ।
এই হতাশা মানুষকে ধীরে ধীরে পতনের দিকে নিয়ে যায় । একজন মানুষকে দেখে কী করে বুঝবো যে , সে হতাশাগ্রস্ত, বা কি করে বুঝবে তুমি হতাশায় ভুগছ, বা এর ফলে কী কী সমস্যা হয় এসো জেনে নিই –
I) ভালোমন্দ সব কথায় , কারনে অকারণে প্রচন্ড রাগ হয় ।
II) ব্যক্তি অন্যমনষ্ক হয়ে পড়ে ।
III) কোনো কাজ করতে ভালো লাগে না , কাজকর্ম করার গতি কমে যায় ।
IV) কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করে না ।
V) কোনো কিছুতেই সঠিকভাবে মনোসংযোগ করা যায় না ।
VI) ব্যক্তি একদম মনমরা হয়ে যায় ।
VII) মাথা ঝিমঝিম করে এবং গা গুলায় ।
VIII) চোখের সামনে সবকিছু খাপছাড়া লাগে ।
একজন মানুষ দীর্ঘদিন হতাশায় ভুগতে ভুগতে ধীরে ধীরে পতনের দিকে চলে যায় , তাই এই হতাশা থেকে বেরিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরি । এসো এবার জেনে নেই কীভাবে হতাশা কাটিয়ে উঠতে হয় ।
হতাশা দূরীকরণের ১০ টি উপায় :-
১) হতাশার কারণ কী সেটা অনুসন্ধান করা :-
হতাশা দূর করতে হলে প্রথমেই যেটা করণীয় সেটা হলো কী কারণে হতাশায় ভুগছো সেটাকে অনুসন্ধান করা এবং তারপরে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া । আমরা যদি হতাশার নির্দিষ্ট কারণ-ই না জানি তাহলে হতাশা-মুক্ত হব কী করে । এমনি এমনি তো কেউ আর হতাশ হয় না , তার পিছনে কোনো না কোনো কারণ তো থাকবেই । তাই সর্বপ্রথম হতাশার কারণ খোঁজো এবং সেই কারণ অনুযায়ী সেটাকে কাটানোর জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করো ।
২) মনের কথা বা সমস্যা খুলে বলো :-
অনেক সময় আমরা মনের কথা মনে জমাতে থাকি বা কোনো সমস্যার কথা কাউকে জানাই না বা জানাতে ভয় পাই । এবং তার ফলে একধরনের চাপা হতাশায় ভুগতে থাকি । তোমার মনের কথা যদি কাউকে খুলে না বলো তাহলে কী করে মানুষ তোমার মনের কথা বুঝবে , কী করেই বা তোমার সমস্যার কথা বুঝবে । এমনও তো হতে পারে যে সমস্যায় তুমি ভুগছো তার সমাধান সামনের ব্যক্তির কাছে আছে । তাই মনে যা আছে সবার সাথে শেয়ার করতে থাকো — দেখবে যে তোমার সমস্যা গুলো সমাধান হচ্ছে বা মনটাও অনেকটা হালকা হচ্ছে ও হতাশা দূরীভূত হচ্ছে ধীরে ধীরে ।
৩) নিজেকে ব্যস্ত রাখা :-
হতাশা দূর করার আর একটি অন্যতম উপায় হলো নিজেকে ব্যস্ত রাখা । মানুষের যখন কোনো কাজ থাকে না তখন মানুষ অনেক ধরনের উল্টো পাল্টা চিন্তা করে আর অটোমেটিক ডিপ্রেশনে চলে যায় । তাই সব সময় নিজেকে কোনো না কোনো কাজে ব্যস্ত রাখো , সে যে কোনো কাজ হতে পারে , দেখবে তোমার সময় খুব সুন্দর কাটছে এবং হতাশা তোমাকে গ্রাস করতে পারবে না । তাই ব্যস্ততাকে তুমি যত কাছে টানবে হতাশা ঠিক ততটাই তোমার থেকে দূরে সরতে থাকবে ।
৪) বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো :-
তুমি যে কোনো হতাশায় ভুগছো ঘরে বসে না থেকে বন্ধুদের সাথে দেখা করো এবং তাদের সাথে কিছু সময় কাটাও দেখবে তোমার হতাশা কোথায় উড়ে চলে গেছে । কারন পৃথিবীতে বন্ধু হলো এমন একটা জিনিস যেখানে কোনো রকম বাধা বিপত্তি নেই কথা বলার । অনেক সময় এমন কতগুলো বিষয় থাকে যেগুলো ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করা যায় না কিন্তু বন্ধুদের সাথে তা অনায়াসে বলা যায় ।
৫)পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো :-
অনেক সময় এই পর্যাপ্ত পরিমানে না ঘুমানোর জন্য মানুষ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন । একজন সাধারণ মানুষকে সুস্থ স্বাভাবিক থাকার জন্য অন্তত ৬-৭ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন হয় । দিনের পর দিন ঘুম কম হলে একজন মানুষ ডিপ্রেশনে চলে যায় । তাই পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাও ।
৬) প্রাণ খুলে হাসো :-
হাসি হলো একটা অমূল্য সম্পদ । মানুষ যদি হাসতে না পারত তাহলে মানুষ মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়তো । যে মানুষ যত হাসবে সে মানুষ ততটাই সুস্থ বোধ করবে । হাসি মানুষের মধ্যে জমতে থাকা ক্ষোভ ও দুশ্চিন্তাকে কমিয়ে হালকা করে দেয় । তাই যত পারো হাসো , শুধু হাসা নয় প্রাণ খুলে হাসো দেখবে তুমি হতাশা মুক্ত হয়ে গেছো ।
৭) খেলাধূলা করো :-
নিয়মিত খেলাধূলার মাধ্যমে তুমি হতাশা থেকে খুব সহজেই মুক্তি লাভ করতে পারো । ক্রিকেট , ফুটবল , ব্যাডমিন্টনসহ নানা ধরণের খেলাধূলার সুযোগ রয়েছে আমাদের দেশে । এসব আউটডোর খেলায় যোগ দেওয়া সম্ভব না হলে বিভিন্ন ইন্ডোর গেম যেমন ক্যারাম , লুডু , দাবা ইত্যাদি খেলাতেও ব্যস্ত রাখতে পারো নিজেকে । তাতে শরীর ও মাইন্ড ফ্রেশ হয় ।
৮) বাস্তববাদী হও :-
অনেকে চারদিকের নানা মুনির নানা মত শুনে আপাদমস্তক চিন্তা ক’রে হতাশায় ভোগেন । কিন্তু এটা ভুল , মানুষ কী বলছে না বলছে সেদিকে তুমি কান না দিয়ে চোখ কান খুলে বাস্তববাদী হও । ঈশ্বর প্রতিটি মানুষ কে ভিন্নভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে সেটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করো । কে কী বলল না বলল সেটার দিকে মন না দিয়ে বাস্তবতা কে কাজে লাগিয়ে স্বতন্ত্র হয়ে ওঠো ।
৯) বই পড়ো :-
হতাশা থেকে মুক্তি পেতে বই পড়তে পার । কারন বই একটি এমন মূল্যবান জিনিস যা মানুকে উন্নত থেকে আরো উন্নততর করে গড়ে তোলে । যখন মন খারাপ বা হতাশায় ভুগছো তখন যে কোনো বই পড়ো , গল্প উপন্যাস নাটক কারো জীবনী যে কোনো বই হতে পারে । দেখবে তোমার হতাশা আস্তে আস্তে কমতে থাকবে । বই পড়ার উপকারিতা জানতে হলে এই বই পড়ব কেন ? আর্টিকেলটি দেখতে পারো ।
১০) ব্যায়াম কিংবা মেডিটেশন করো :-
মানসিক চাপ দূর করে মনকে শান্ত করার জন্য মেডিটেশন একটি অত্যন্ত কার্যকরী ব্যায়াম । ২৫ মিনিট করে টানা ৩ দিন মেডিটেশন করলে তা হতাশা এবং দুশ্চিন্তা অনেকখানিই দূর করতে সাহায্য করে। রোজ ব্যায়াম ও যোগা করলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় । যারা নিয়মিত যোগা করেন তারা তুলনামূলক কম শারীরিক সমস্যা বা প্রদাহে ভোগেন ও হতাশা মুক্ত জীবনযাপন করেন ।খুব বেশি হতাশাজনিত কারণে মানসিক সমস্যা হলে অবশ্যই মনোরোগ বিশেষত্বের সুপরামর্শ নিতে হবে ।
আশা করি এই লেখাটি বাস্তব জীবনে খুব কাজে লাগবে ।
লেখাটি ভালো লাগলে কিন্তু শেয়ার করতে ভুলো না.