শিশুদের মস্তিষ্কের জন্য মোবাইল কতটা ক্ষতিকর ?
শিশুদের মস্তিষ্কের জন্য মোবাইল: মারাত্মক হুমকি
আধুনিক যুগে মোবাইল ফোন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। বড়দের মতো শিশুরাও মোবাইলের প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। কিন্তু মোবাইল ব্যবহার শিশুদের মস্তিষ্কের জন্য কতটা ক্ষতিকর, তা অনেকেই জানেন না। শিশুদের মোবাইল ব্যবহারের সাথে যে বিষয়টি সংক্রান্ত মর্মকে তুলে ধরা যাবে সেটি হলো মোবাইল দ্বারা শিশুদের মস্তিষ্কে মারাত্মক হুমকি। এই বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হতে পারে কারণ শিশুদের মস্তিষ্ক উন্নতির সময়টি খুবই ক্রিটিক্যাল হতে পারে।
মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে শিশুরা নিজেদের মস্তিষ্কের জন্য নেতিবাচক প্রভাব বা অস্বাস্থ্যকর প্রভাবের কাছাকাছি এসে যেতে পারেন। কিছু প্রধান মোবাইল ব্যবহারের প্রবলেমগুলি নিম্নরূপ:
- নিয়ন্ত্রণ অভাব: যখন শিশুরা মোবাইল ব্যবহার করে, তখন তারা অনলাইনে বা খেলার মধ্যে অধিক সময় অতিক্রম করতে পারে যা তাদের মস্তিষ্কের জন্য ভাল নয়।
- অস্বাস্থ্যকর অনুভূতি প্রদান: অনলাইন যোগাযোগের পরিস্থিতিতে শিশুরা অতিরিক্ত চিন্তা করতে পারে এবং অনুভূতির জন্য বা অস্বাস্থ্যকর বিষয়ে গুম হতে পারে।
- পরিবেশের অসুস্থতা: ধারণা করা হয়েছে যে, মোবাইলের ছবির মধ্যে উপস্থিতির স্বাভাবিক অভাবের ফলে মস্তিষ্কের বিকারের ঝুঁকি বৃদ্ধি হতে পারে।
- শারীরিক নিষেধ বা অবৈধ ব্যবহার: অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে শারীরিক ক্ষমতা কমে যেতে পারে এবং এটি পরিকল্পিত কাজের জন্য সময় বর্বর হতে পারে।
এই সমস্যাগুলির সামাধান হিসাবে, মাতা-পিতারা শিশুদের মোবাইল ব্যবহারের সময় নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত এবং সুস্থ্য প্রয়োজনীয় সীমার মধ্যে অবস্থান করা উচিত। তারা শিশুদের উপযুক্ত বয়স এবং পরিস্থিতির জন্য মোবাইল ব্যবহারের নির্দেশিকা প্রদান করতে পারেন। এছাড়াও, উপযুক্ত পর্যবেক্ষণ এবং মজাদার বা শিক্ষামূলক বিনামূল্যে কার্যকর বা উপযোগী মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে।
মস্তিষ্কের বিকাশ:
শিশুদের মস্তিষ্ক দ্রুত বিকশিত হয়। জন্ম থেকে 12 বছর বয়স পর্যন্ত এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময় মস্তিষ্কের কোষগুলো সংযোগ স্থাপন করে এবং বিভিন্ন দক্ষতা বিকশিত হয়। মস্তিষ্কের বিকাশ হলো মানব মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বা উন্নতি প্রক্রিয়ার একটি অংশ। মস্তিষ্ক একটি অত্যন্ত জটিল অঙ্গ যা কিছু পৃথিবীয় জীবনধারা সম্পর্কে নিয়ে কাজ করে, যেমন বুদ্ধিমত্তা, মনোবিজ্ঞান, এবং নিয়োগেন্স।
মস্তিষ্কের বিকাশ বিভিন্ন বয়সের সমস্ত মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শিশুরা মস্তিষ্কের বিকাশে যে ধরনের অভিজ্ঞতা পায় তা তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। মস্তিষ্কের বিকাশ নিম্নলিখিত উপায়ে সাধারণত ঘটে:
- শিক্ষা এবং অধ্যায়ন: শিক্ষার্থীদের মাঝে পড়া, গবেষণা এবং স্বপ্ন পূরণের মাধ্যমে মস্তিষ্ক বিকাশ হতে পারে।
- সামাজিক এবং আধুনিক অভিজ্ঞতা: সামাজিক কার্যক্রম, সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা, এবং তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে মস্তিষ্ক বিকাশ হতে পারে।
- শারীরিক ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, প্রাণায়াম, এবং স্বাস্থ্যকর খাবার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকর বিকাশে সাহায্য করে।
- ব্যাক্তিত্ব এবং স্বাধীনতা: ব্যাক্তিত্ব বিকাশে আত্মবিশ্বাস, নিয়মতা, এবং স্বাধীনতা এমনকি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকর বিকাশে সাহায্য করতে পারে।
মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য নিয়মিত এবং সুস্থ্য জীবনযাত্রা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্কে যদি কোনও সমস্যা থাকে, তা পরামর্শ এবং চিকিৎসা প্রাপ্ত করা উচিত।
মোবাইলের ক্ষতিকর প্রভাব:
মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অসময়ে প্রযুক্তিবিদ্যা ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতিকর প্রভাবের মধ্যে নিম্নলিখিত সম্মিলিত:
- দৃষ্টি সমস্যা: অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে দৃষ্টি সমস্যা হতে পারে, যেমন চোখের উঠত্ব, চোখের ত্বকের দুর্বলতা ইত্যাদি।দৃষ্টি সমস্যা হলো চোখের সমস্যা যা ব্যক্তির দৃষ্টিশক্তির মধ্যে প্রতিবন্ধী হতে পারে। এটি বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, যেমন দূরদর্শী, কান্তি কর্ণ, অস্পষ্ট দৃষ্টি ইত্যাদি। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হলো দূরদর্শী অথবা নির্ধারিত দূরত্বে মন্দ দৃষ্টি। এছাড়াও, কান্তি কর্ণ অথবা কান্তি অস্পষ্টতা ও অন্যান্য সমস্যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।দৃষ্টি সমস্যার লক্ষণ নিম্নরূপ:
- আচরণে সমস্যা: দূরদর্শী অথবা অন্যান্য দৃষ্টি সমস্যা থাকলে ব্যক্তি কোনও জিনিস বা ব্যক্তির সঙ্গে সামান্য দূরত্ব থেকে সমস্যা অনুভব করতে পারে।
- চোখের ব্যথা অথবা অসুবিধা: কিছু সময় চোখের ব্যথা, চোখের জ্বলন্ততা, ধুলোর বা কান্তির মধ্যে বৃষ্টি অথবা সাদা ধুলো দেখা সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
- কাজে সমস্যা: দৃষ্টি সমস্যার কারণে কিছু কাজ করা কঠিন হতে পারে, বিশেষত লেখা পড়া, কাজ করা বা গাড়ি চালানো ইত্যাদি।
- চোখের সমস্যা নিয়ে চিন্তা: চোখের সমস্যা বা দৃষ্টি সমস্যা নিয়ে চিন্তা করা স্বাভাবিক হতে পারে এবং এটি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে।
- চোখের অনুভুতি পরিবর্তন: দৃষ্টি সমস্যা থাকলে চোখের অনুভূতি পরিবর্তন অথবা দৃশ্যের গ্যাপ বা ব্লার দেখা কমন হতে পারে।
দৃষ্টি সমস্যার কারণে সাধারণত ব্যক্তিরা নিকটস্থ চিকিত্সার পরামর্শ অনুসরণ করে এবং নির্দিষ্ট চিকিত্সাধীন কাজের জন্য ডক্টরের সাথে যোগাযোগ করে। সমস্যার গুরুত্বপূর্ণ হওয়াতে পরিসংখ্যান, নিয়ামক বা কোণিতে চিকিত্সা অনুশীলন সাধারণত প্রয়োজন।
- মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা: মোবাইলে অনলাইনে সময় অতিক্রম করা মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা যেমন বিপদবাজি, বিরক্তি, স্বার্থপর বৈদেশিক চিন্তা ইত্যাদি উত্পন্ন করতে পারে।
- সুস্থ্যতার সমস্যা: দেহের সুস্থ্যতার সমস্যা যেমন গলা ব্যথা, পিঠের ব্যথা, বাহ্যিক ব্যথা ইত্যাদি অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে উঠতে পারে।
- সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা: অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে মানুষের সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা হতে পারে, যেমন অনৈতিক সম্পর্ক, সমাজিক নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদি।সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা হলো সামাজিক সংক্রান্ত অসুখ বা সমস্যা যা ব্যক্তির সমাজিক পরিবেশের সাথে অসুস্থ বা দুর্বল সম্পর্কের প্রভাব ফেলে। এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন সহিংসতা, বাচ্চা শ্রমিকদের কাজের শর্ত, অপব্যবহার, বৈষম্য, আইনের উলঙ্ঘন, যৌন হীনতা, পরিবারের সমস্যা, অনুপ্রেরণা অথবা সহানুভূতির অভাব ইত্যাদি।সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতার লক্ষণ নিম্নরূপ:
- সম্পর্কের সমস্যা: সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা ব্যক্তির সম্পর্কে অসুস্থ প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন পরিবারের সমস্যা, বন্ধুবান্ধবের সমস্যা, পারিবারিক সম্পর্কের দুর্বলতা ইত্যাদি।
- আত্মহত্যা চেষ্টা: সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা বা অন্যান্য সমস্যার পরিণামে ব্যক্তি আত্মহত্যা চেষ্টা করতে পারে।
- নিজের অসুখ অথবা অসুস্থতা: সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা বা অন্যান্য সমস্যার পরিণামে ব্যক্তির নিজের অসুখ বা অসুস্থতা উত্পন্ন হতে পারে।
- অনুপ্রেরণা অভাব: সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা বা অন্যান্য সমস্যার পরিণামে ব্যক্তির অনুপ্রেরণা অথবা স্বপ্ন অভাব হতে পারে।
- সাহায্যের অভাব: সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা পরিণামে ব্যক্তি সাহায্যের অভাব অনুভব করতে পারে এবং সহায়তা না পেতে অথবা অপদার্থে সাহায্য পেতে অসমর্থ হতে পারে।
সমাজিক পরিবেশের দুর্বলতা সাধারণত ব্যক্তির সমাজিক, মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ও বিকাশের ব্যাপারে বাধা তৈরি করতে পারে। এটি সমাজের মাঝে প্রতিধ্বনি ফেলে দেয় এবং অবশ্যই পরিস্থিতিগতভাবে মানসিক বা পরিবারিক সাহায্য প্রদানের জন্য আবারও আহ্বান করে। সহায়তা প্রদানের জন্য সামাজিক সেবা প্রতিষ্ঠান, মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার, পরিবার সদস্য বা বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ এবং সামাজিক নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্ক সমৃদ্ধকরণ প্রয়োজন।
- শারীরিক অসুস্থতা: দেহের শারীরিক অসুস্থতা যেমন দিমারু ব্যথা, শিরা ব্যথা, হাতের ব্যথা, অতিরিক্ত শীতলতা ইত্যাদি মোবাইল ব্যবহারের কারণে উঠতে পারে।
এগুলি মোবাইল ব্যবহারের মারাত্মক প্রভাবের সাথে সংযোজিত একে অপরের সাথে জড়িত হতে পারে। মোবাইল ব্যবহারের সময় নিয়ন্ত্রণ ও সঠিক ব্যবহার ব্যবস্থাপনা করে এই ধরনের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি কমানো সম্ভব।
- মনোযোগের ঘাটতি: মোবাইল ব্যবহার শিশুদের মনোযোগের ঘাটতি, মুখস্থ করার ক্ষমতা হ্রাস এবং শেখাার সমস্যার কারণ হতে পারে। মনোযোগের ঘাটতি হলো মানসিক অবস্থার একটি অবস্থা যা কারও মনোস্থিরতার উপর প্রভাব ফেলে এবং সঠিকভাবে কাজে বা কোনও কাজে মনোযোগ না দেওয়ায় বিশেষভাবে বোধগম্য। মনোযোগের ঘাটতি প্রায় সবাইর সাথে ঘটতে পারে এবং সবচেয়ে কমন সমস্যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।
- মনোযোগের ঘাটতির লক্ষণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
প্রাসঙ্গিকভাবে চিন্তা করা: এটি কোনও একটি কাজে বা ধরনের বা একটি বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে আসতে পারে।
- ধ্যান ভঙ্গির সময়ের বাধা: একজন মানুষ একটি কাজে মনোযোগ দেওয়া বা কিছু বুঝতে পারতে পারে না।
- অনুপ্রেরণা অভাব: নিজেকে প্রেরণা অনুভব করা কঠিন হয়ে আসতে পারে এবং আপনি কোনও বিষয়ে উদাসীন হয়ে থাকতে পারেন।
- সমস্যার সমাধানের ক্ষমতা হ্রাস: সমস্যা সমাধানের প্রয়াস এবং কাজে মনোযোগ না দেওয়া হতে পারে এবং এটি আপনার কাজের সম্প্রচারের সৃষ্টি করতে পারে।
- বিনিময় ক্ষমতা হ্রাস: আপনার সাথে মানুষ বা অন্য কাজের সঙ্গে বিনিময় করা বা অনুসরণ করা কঠিন হতে পারে।
মনোযোগের ঘাটতির প্রায়শই একটি বা একাধিক কারণ থাকে যা সাধারণত দৈনন্দিন জীবনের চাপ এবং তনাবের ফলাফল হতে পারে। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে কারও প্রভাব ফেলতে পারে এবং কাজের পারদর্শিতা এবং দক্ষতার ভাঙতে পারে। মনোযোগের ঘাটতির সাথে ব্যবহারিক দিক নিয়ে সামাজিক সম্পর্কের সমস্যাগুলি তৈরি হতে পারে এবং সার্ভিস সেক্টরে সমস্যাগুলির বিপুল হার থাকতে পারে।
- ঘুমের সমস্যা: মোবাইল থেকে নির্গত নীল আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। এতে শিশুরা দ্রুত ঘুমাতে পারে না এবং ঘুম ভেঙে যায়।
- আচরণগত সমস্যা: মোবাইল ব্যবহারের ফলে শিশুদের আচরণগত সমস্যা দেখা দিতে পারে। তারা হিংস্র, রাগান্বিত, এবং বিরক্ত হয়ে যেতে পারে।
- মানসিক অবসাদ: মোবাইল ব্যবহারের ফলে শিশুদের মানসিক অবসাদ দেখা দিতে পারে। তারা একা থাকতে পছন্দ করে এবং তাদের আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
- মস্তিষ্কের ক্ষতি: গবেষণায় দেখা গেছে, মোবাইল থেকে নির্গত তরঙ্গ শিশুদের মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি করতে পারে।
মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য কিছু টিপস:
- শিশুদের জন্য মোবাইল ব্যবহারের সময়সীমা নির্ধারণ করুন।
- শিশুদের ঘুমানোর কমপক্ষে এক ঘন্টা আগে মোবাইল ব্যবহার বন্ধ করুন।
- শিশুদের মোবাইল ব্যবহারের সময় তাদের পাশে থাকুন।
- শিশুদের জন্য উপযুক্ত মোবাইল অ্যাপ এবং গেমস নির্বাচন করুন।
- শিশুদের বিকল্প বিনোদন, যেমন খেলাধুলা, বই পড়া, এবং বন্ধুদের সাথে খেলা, প্রদান করুন।
মোবাইল একটি দরকারী সরঞ্জাম হতে পারে, তবে শিশুদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। তাই শিশুদের মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সতর্ক থাকা উচিত।
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস