সঞ্চয় করুন কিন্তু কি ভাবে ?
অনেক মানুষকেই বলতে শোনাযায়, “ এইতো বেশ ভালো আছি। কামাচ্ছি ভালো, খাচ্ছিও ভালো।” ব্যাপারটা কিন্তু সব সময় তা নয়। কেননা, সব সময় ভালো কামাই করা যায় না। আর, যদি ভালো কামাই করাও যায়, দুর্যোগ কিংবা দুর্ঘটনা কিন্তু সব সময় আপনাকে বলে কয়ে আসবে না। তাই দুর্দিনের জন্য, দুর্ঘটনার জন্য, অথবা ভবিষ্যতের জন্য- আপনাকে প্রতিনিয়ত সাধ্য অনুযায়ী কিছু করে টাকা সঞ্চয় করে রাখতে হবে। আমি এখানে সঞ্চয় করার নয়টি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করছি পদ্ধতিগুলি আপনাদের মনোগ্রাহী হবে।
১) হেটে গন্তব্য স্থলে পৌঁছান
আমার নিজেকে দিয়েই উদাহরণ দিচ্ছি। আমি স্কুলে পড়ার সময় বই কেনার খুব সখ ছিল। তখন প্রায়ই টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে পছন্দের বইটা কিনে ফেলতাম। এভাবে কয়েকটা টাকা যোগার করে ফেলা খুব বেশি কষ্টদায়ক বা অসম্ভব ছিল না। আপনিও পারবেন; ইচ্ছেটাই বড় কথা।
আপনি যে কাজেই নিয়োজিত থাকেন না কেন, প্রতিনিয়ত বেহিকেল (রিকশা, অটো, সিএনজি, ইত্যাদি)ব্যাবহার করে থাকেন। সিএনজির বদলে মাঝে মধ্যে বাস ব্যাবহার করুন। তাতে খরচটা একটু কম পড়বে।
হেটে গেলে বড়জোর দশ মিনিট লাগে এমন জায়গাও মানুষ রিকশা ছাড়া চলতে চায় না। প্রতিদিন না হোক, সপ্তাহের দুই এক দিন হেটে গন্তব্যে পৌঁছান। বেশ কিছু টাকা বাঁচাতে পারবেন। তা ছাড়া হাটার স্বাস্থ্যগত উপকারিতাও অনেক।
২) ধূমপান কমিয়ে আনুন
সিগারেট পান করা কোন ভাবেই ছাড়তে পারছেন না? আমি কিন্তু ধূমপান ছাড়তে বলছি না; বলছি কমিয়ে আনুন। কাজটা করতে যেয়ে আপনাকে একটা পদ্যটি অবলম্বন করতে হবে। তা হল, সিগারেট যদি পান করতেই হয় তাহলে তা উপভোগ করে পান করুন।
অর্থাৎ যখন সিগারেট পান করবেন তখন কোন কাজ করবেন না। আয়োজন করে খান। প্রয়োজনে সাথে গরম কফি নিয়ে নেন। আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, কেন এমন উদ্ভট পদক্ষেপ? যারা চেইন স্মোকার তাদের মধ্যে বেশি সংখ্যক লোকই আছেন যারা সিগারেট খাওয়ার সময় টের পায়না যে তারা সিগারেট খাচ্ছে। এমনটি হয় কারণ, তাঁরা সাধারণত অন্য একটি কাজ করার সময় সিগারেট পান করে থাকেন। যেহেতু দুটি কাজ এক সাথে করার সময় অন্তত একটি কাজের ফলাফলে কিছুটা দুর্বলতা থাকবেই। তাই সিগারেট পান করার পরও তাদের অবচেতন মন মস্তিষ্কে সিগন্যাল পাঠাবে যে সে ইতিমধ্যে কোন সিগারেট পান করেনি। তাই কিছুক্ষণের মধ্যেই লোকটি আবারো সিগারেট ধরাবে।
পাশাপাশি সিগারেট পান করা কমিয়ে আনার ব্যাপারে স্ট্রং ওয়িল থাকা চাই। এভাবে অন্তত দুই/তিন সপ্তাহের টার্গেট নিয়ে সংখ্যাটা অর্ধেকে নামিয়ে আনুন। তাতে আপনার মাস শেষে মোটামুটি একটা ভালো অংকের টাকা সঞ্চয় হয়ে যাবে।
আর যে নিকোটিন আপনি প্রতিনিয়ত খেয়ে চলছেন, তা কেবল আপনি খাচ্ছেন না; নিকোটিন ও আপনাকে প্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছে। নিজের জন্য সুস্বাস্থ্য কে না চায়। সুতরাং ধূমপান ত্যাগের মাধ্যমে আপনি যেমন টাকা সঞ্চয় করতে পারেন, তেমনি হতে পারেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী।
৩) টিফিন ক্যারিয়ারে দুপুরের খাবার নিয়ে যান
বাড়ীর বাহিরে থাকলে (regardless of matter)দুপুরের খাবারটা কি রেস্টুরেন্টে সারেন? বাড়ী থেকে টিফিন নিয়ে গেলে কি সমস্যা আছে? মনে হয় একটু সমস্যা আছে। আপনার অফিসের সবাই খুব মিশুক, তাই না? লাঞ্চ ব্রেকে সবাই হইহল্লোর করে রেস্টুরেন্টের দিকে দেয় ছুট। যেন স্কুল জীবন এখনো শেষ হয়নি, তাইনা? এটা খুব ভালো। কিন্তু দল না ভেঙ্গে দলের সাথে থেকেও নিজের প্রয়োজন পূরণ করা যায় এবং করতে হয়ও।
সবার প্রয়োজন এক ধরণের হয় না। অন্য কারো কাছে যেটা ফেলনা সেটা হতে পারে আপনার জন্য একটা ক্রাইং নিড। তাই কলিগদের সিস্টেমে গা ভাসিয়ে না দিয়ে নিজের প্রয়োজন ও পছন্দের সমন্বয় করে একটা সিস্টেম করে নিন। টিফিন ক্যারিয়ারে করে দুপরের খাবার নিয়ে আসুন। আমি আশা করছি আপনার নূতন বওয়ের হাতের রান্না খুব মজাদার। একবার খাওয়ার পর মুখে স্বাদ লেগে থাকে কয়েক ঘণ্টা। এমনকি তখন অন্য কিছু মুখে দিয়ে জিহ্বার স্বাদ টা আপনি সহজে নষ্ট করেন না।
ব্যাপারটা যদি এমনই হয়ে থাকে তাহলে বওয়ের হাতের সুস্বাদু খাবার মিস করবেন কেন। মায়ের হাতের রান্না হলে তো আরও ভালো। মনে রাখবেন, বাড়ির মেয়েরা যতটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্নাবান্না করে, খুব কম রেস্টুরেন্টেই ততটা পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করা হয়। আর অতিরিক্ত তৈল বা পোঁরা তৈলের ভয় নেই বাড়ির রান্নায়।
৪) বাজার ঘুরে সদাই করুন
সৌদাপাতি কেনার সময় দুই চারটা দোকান ঘুরে কিনুন। এটাও টাকা সঞ্চয় করার উত্তম পন্থা। চোখ বুঝে সদাই কিনলে একটু বেশি টাকাই গুনতে হয়। এই লাইফ স্টাইল তাদেরকেই মানায় যাদের ইনকাম লেভেল মাসিক ৫০ হাজারের উপড়ে এবং বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয় না। ওটা একটা মজার লাইফ। পন্নের স্টিকার প্রাইজের দিকে তাকানোটা প্রধান কৌতূহল নয়; গুণগত মানটাই উদ্দেশ্য। পছন্দ হলেই কেবল দামদর- টাকাটা কোন সমস্যা নয়। অই লাইফ স্টাইল টায় পৌছাতেই আপনাকে আজকে প্রাইজ সেন্সেটিভ বাইয়ার হতে হবে।
তাতে লজ্জার কিছু নেই। তবে বারগেইনিং এর সীমাটা যেন মাত্রা ছাড়িয়ে না যায়। তাহলে আগে পিছে মানুষ কৃপণ বলে কানাগুসা করতে পারে। আর একটা কথা হল- ২৫০ কিংবা ৫০০ গ্রাম করে সদাই কিনবেন না। তাতে খুচরা সদাই কেনার জন্য রেট বেশি পরে। কেজি বা পাল্লা (৫কেজি) করে কিনবেন; তাহলে দোকানী রেট কম ধরবে।
৫) অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে আনুন
কিছু বন্ধু হরহামেশাই পাওয়া যায় যাদের সাথে বেরুলে অফুরন্ত আনন্দে মন ভঁরে উঠে। আনন্দ আর আনন্দ, এর কোন শেষ নেই। কিন্তু আনন্দ শেষে দেখা যায় পকেট ফাঁকা। এমন আনন্দ না করলে কি হয়না? জীবনকে সুখী এবং অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ও নিরাপদ রাখতে সব সর্বদা সুবিধাবাদী বন্ধুবান্ধব থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
সুবিধাবাদী বন্ধুবান্ধব থেকে সতর্ক থাকা হলো দক্ষতার পরিচায়ক। এটা চরিত্রগত দৃঢ়তারও পরিচয় বহন করে। আপনাকে প্রতি মুহূর্তে চিনে নিতে হবে দৈনন্দিন যাদের সাথে উঠবস করেন তারা কি কেবল নিজের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত নাকি আপনার স্বার্থের দিকেও খেয়াল রাখে।
বাজে লোকের সাথে আড্ডা না দেওয়ার কারণে যে টাকাটা বেঁচেছে তাও সঞ্চয় করে ফেলুন। এটাও একটা উত্তম পদ্ধতি। ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিচ্ছি। ধরুন আপনার চার/পাঁচ বন্ধু তাৎক্ষণিক ভাবে পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই সিদ্ধান্ত নিলো রাতে কোন একটা নাইট ক্লাবে আনন্দ-উল্লাস করবে। কোন অকেসন ছাড়াই তারা এমন একটা উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।
কোন একটা অজুহাতে নিজেকে সরিয়ে আনুন। আপনার কি ধারণা আছে কতো টাকা গচ্ছা যাওয়া থেকে রক্ষা করতে পেরেছেন? এর পরিমাণ হতে পারে দুই/তিন হাজার থেকে বিশ/ত্রিশ হাজার পর্যন্ত। দুর্ঘটনাটা ঘটতে না দেওয়ায় যে টাকা বেঁচেছে তাও সঞ্চয়ের খাতায় যোগ করে ফেলুন।
শ্যালক -শ্যালিকা দের সাথে সম্পর্কটা খুব আনন্দের। তাই বলে মানি সরটেজে ভোগার সময় ৩০ হাজার টাকা দিয়ে শ্যালক বা শ্যালিকাকে স্মার্ট ফোন কিনে দেওয়া! ব্যাপারটা একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যায়, অন্তত পক্ষে যখন সংসারের জরুরী প্রয়োজন গুলি মিটাতে যেয়ে আপনাকে হিমসিম খেতে হয়। যারা অধিকারের চেয়ে বেশি খরচ করায় তাদের থেকে সাবধান থাকার চেষ্টা করুন; দেখবেন সঞ্চয়ের টাকা জোগাড় হয়ে গেছে।
৬) বান্ডিল অফার ক্রয় করুন
কনজুমারদের জীবনযাপনে প্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি উপাধানই বাজারজাত করতে কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত মারাত্মক প্রতিযোগিতায় নিয়োজিত। তাই সারাবছরই কোন না কোন কোম্পানি প্রমোশনাল গুড বিক্রি করে থাকে। কখনো একটা কিনলে একটা ফ্রি, কখনো বিশেষ ছাড়, আবার কখনো প্রোডাক্টের সাথে জগ, মগ, বালটি জাতীয় উপহার থাকে। এই ধরণের অফারগুলি দৈনন্দিন খরচকে আয়ত্তের মধ্যে নিয়ে আসতে পারে।
অনেক সময় দেখা যায় নুডলস, বিশেষ করে মিস্টার নুডলস কিনলে একটা গোসলের মগ ফ্রি দেওয়া হয়। সুতরাং গোসল করার জন্য আলাদা মগ না কিনে নুডুলস কিনলেই বেস্তি খরচ বেঁচে যায়। তবে এটাও দেখার বিষয় যে আপনার পরিবারে নুডুলস খাওয়া হয় কিনা।
৭) কিনে নিন সেকেন্ড হ্যান্ড অথচ মূল্যবান জিনিস
শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য যে, অনেক সময় সুযোগসন্ধানী হতে হয়। কেও ফেলে দেয় কেও কুড়িয়ে নেয়; এটাই সিস্টেম। অনেক সময় অনেক মূল্যবান জিনিস অনেকে পানির দামে বিক্রি করে দেয়। ধরুন কোন এক পরিবার বহু দূরের কোন জিলা হতে আপনাদের ওখানে চাকরি করতে এসেছে। সে দশ বছর চাকরি করার সময় ফার্নিচার থেকে ধরে অনেক কিছুই কিনেছেন। এখন ট্র্যান্সফার হওয়ার সময় তাঁদের বোজা অনেক ভারি হয়ে যাওয়ায় তাঁরা কিছু মালামাল সস্তায় বিক্রি করে দিতে চায়।
অথবা কেও বিদেশ যাবে, কিংবা অন্য কোন জরুরি কাজে জায়গা জমি থেকে ধরে অনেক কিছুই দেখতে পাবেন সস্তায় বিক্রি করে দিচ্ছে; অন্য সময় যা কিনা এর চেয়ে অনেক বেশি দামেও হয়তো বিক্রি করতো না। যেহেতু ত্রিশ হাজার টাকা দিয়ে ব্র্যান্ড নিও একটা ফার্নিচার কিনতে যাচ্ছিলেন, দশ/পনের হাজার দিয়ে সেকেন্ড হ্যান্ড একটা কিনলে ক্ষতি কি? দিন পরিবর্তন হলে লাক্সারিয়াস একটা কিনে নিতে পারবেন।
আর চাইলে রিসেল করেও আয় করতে পারবেন নিয়মিত। তবে এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটা সেকেন্ড হ্যান্ড আইটেমের বাজারদর সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এমনকি জিনিষটাতে বড় ধরণের কোন গিলটি আছে সেই ব্যাপারেও নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। ১০০% নিশ্চিত হওয়ার আগে অচেনা মানুষকে ফুল পেমেন্ট না করাই ভালো। পরিচিত বিক্রেতা হলে সবচেয়ে নিরাপদ।
৮) বেতন পাওয়ার সাথে সাথেই কিছু টাকা সঞ্চয় করে ফেলুন
এটা ঠিক যে শুধু আমাদের এখানে কেন উন্নত দেশেও অগণিত মানুষ আছেন যারা বেতন পাওয়ার পর সেই বেয় মিটানোর ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত হয় না। এর ব্যতিক্রম যে হয় না তাও না। চাকরী বা ব্যবসা শুরুর দিকে সঙ্গত কারণেই বেশির ভাগ লোক সিঙ্গেল থাকেন। তখন তাদের খরচ তুলনা মুলক ভাবে কম থাকে। কিন্তু বয়স কম ও অভিজ্ঞতার অপ্রতুলতার কারণে তারা অনুধাবন করতে পারে না যে নিকট ভবিষ্যতে আসছে ব্যয়বহুল সময়।
এমন অনেক লোক আছে যারা পরবর্তী সময় আক্ষেপ করে বলে- হায়, আগে যদি বুঝতাম! অনেক টাকা আয় রোজগার করতাম। কিন্তু আজ এক টাকাও হাতে নেই। সব খরচ করে ফেলেছিলাম; অনেক খরচ ছিল অপ্রয়োজনীয়। অথচ আজ সংসার সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
অনেকে অবশ্য বলতে পারেন, “ মাস শেষে যা বেতন পাই তাতে মুদি দোকান, ফার্মেসি, কাপড়ের দোকান ও অন্যসব দোকানে করা বকেয়া বিল পরিশোধ করতেই প্রায় সব টাকা শেষ হয়ে যায়। সঞ্চয় করব কিভাবে? এক কাজ করুন, সমস্ত বকেয়া পরিশোধ করার আগে, সখের কোন জিনিষ কেনার আগে, এমনকি নূতন মাসের সদাই করারও আগে বেতনের বান্ডিল টা খুলে কয়েকটা টাকা আলগা করে ফেলুন। ওটা এখন সঞ্চয় করে ফেলুন।
এই প্রসঙ্গে ওয়ারেন বাফেটের একটা কথা আমার মনের মতো। আসা করি ওটা আপনারও মনোগ্রাহী হবে। তিনি বলেছেন-
Do not save what’s left after spending; instead spend what’s left after saving.
বাংলায় যা হলো:
খরচের পর যা থাকে তা সঞ্চয় করো না; পরিবর্তে সঞ্চয়ের পর যা বেঁচে থাকে তাই বেয় কর।
৯) যৌথ বসবাস
লেখাপড়া, চাকরি, বিশেষ কোন কোর্স সম্পন্ন করা, কিংবা অন্য অনেক কারণে মানুষকে ঘর ছেড়ে অন্য কোথাও যেয়ে থাকতে হয়। তখন বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে হয়। এই ব্যাপারে আমি Musharrat Abir Zahin এর সাথে একমত। তিনি 10MINUTESCHOOL –এ “টাকা ফুরোয় দেদারসে? সঞ্চয় করো সহজেই!” নামে একটি ব্লগ পোস্ট করেছেন। তাঁর পোস্ট টি পড়ে আসতে পারেন। তিনি কয়েকজন মিলে এক সাথে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এক সাথে মিলে ফ্লাট শেয়ার করে থাকা সত্যিই অর্থনৈতিক ভাবে খুব ফলপ্রসূ। অধিকন্তু, অনেক সমস্যা বা সম্ভাবনা মিলে মিশে ভাগাভাগি করা যায়।
তবে, একটা বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। যাদের সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকতে যাচ্ছেন তারা যদি আপনার মনের মতো না হয় এবং আপনার টাইপের না হয় তবে আপনার জীবন তিক্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক। তাই, অবশ্যই কার বা কাদের সাথে উঠছেন তা ভালো করে জেনে নিবেন।
এই নয়টি পদ্ধতির বাইরে আরও নিশ্চয়ই অনেক পথ আছে। আপনার যদি আরও কোন পদ্ধতি জানা থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। মতবিরোধ থাকলেও জানাতে পারেন।
Facebook
Twitter
Email
Pinterest
marriage media dhaka
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস