banner

কে তোমাকে বিয়ে করবে?

কে তোমাকে বিয়ে করবে?

বিয়ের জন্য পাত্রী নির্বাচন করার সময়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে:

  1. সামর্থ্য এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা: আপনি যেকোনো পার্টনারের সাথে একটি সামর্থ্যশালী এবং শিক্ষাগতভাবে যোগ্য ব্যক্তি চান। তার শিক্ষাগত সংস্কার, পেশা, এবং জীবনযাপনের দিক দিয়ে মন্তব্য করতে চেষ্টা করুন।

    সামর্থ্য এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা:

    সামর্থ্য বলতে বোঝায়:

    • অর্থনৈতিক সামর্থ্য:
      • আয়ের উৎস,
      • আর্থিক স্থিতিশীলতা,
      • ঋণের পরিমাণ
    • শারীরিক সামর্থ্য:
      • স্বাস্থ্য,
      • শারীরিক শক্তি,
      • কর্মক্ষমতা
    • মানসিক সামর্থ্য:
      • বুদ্ধিমত্তা,
      • জ্ঞান,
      • দক্ষতা

    শিক্ষাগত যোগ্যতা বলতে বোঝায়:

    • শিক্ষার স্তর:
      • সার্টিফিকেট,
      • ডিপ্লোমা,
      • স্নাতক,
      • স্নাতকোত্তর
    • জ্ঞান ও দক্ষতা:
      • নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান,
      • কাজের দক্ষতা
    • শিক্ষার প্রতি আগ্রহ:
      • নতুন জিনিস শেখা,
      • জ্ঞান বৃদ্ধি

    সামর্থ্য এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার গুরুত্ব:

    • ব্যক্তিগত জীবনে:
      • ভালো জীবনযাপন,
      • সুখী ও সফল জীবন
    • পেশাগত জীবনে:
      • ভালো চাকরি,
      • কর্মজীবনে উন্নতি
    • সামাজিক জীবনে:
      • সমাজে সম্মান,
      • ভালো সম্পর্ক

    কিছু টিপস:

    • আপনার সামর্থ্য ও শিক্ষাগত যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে নিজের জীবনকে উন্নত করুন।
    • নতুন জিনিস শিখতে এবং জ্ঞান বৃদ্ধিতে আগ্রহী হোন।
    • আপনার সামর্থ্য ও শিক্ষাগত যোগ্যতাকে অন্যদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করুন।

    মনে রাখবেন, সামর্থ্য এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা জীবনে সফলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  2. আদর্শ লাইফস্টাইল: আপনির ও পার্টনারের মধ্যে ঐক্য আর মেলমিলনের জন্য তার আদর্শ জীবনযাপন দেখতে গুরুত্বপূর্ণ। তার মূল্যবান এবং আপনার সাথে মিলে যাচ্ছে তা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    আদর্শ লাইফস্টাইল:

    আদর্শ লাইফস্টাইল বলতে বোঝায় এমন একটি জীবনধারা যা আপনাকে সুখী, সুস্থ এবং সফল করে তোলে। এটি আপনার ব্যক্তিগত মূল্যবোধ, লক্ষ্য এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত।

    আদর্শ লাইফস্টাইলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

    • শারীরিক স্বাস্থ্য:
      • নিয়মিত ব্যায়াম,
      • স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস,
      • পর্যাপ্ত ঘুম
    • মানসিক স্বাস্থ্য:
      • চাপ নিয়ন্ত্রণ,
      • ইতিবাচক চিন্তাভাবনা,
      • মানসিক প্রশান্তি
    • সামাজিক সম্পর্ক:
      • পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ভালো সম্পর্ক,
      • সমাজের সাথে যুক্ত থাকা
    • পেশাগত জীবন:
      • ভালো চাকরি,
      • কর্মজীবনে সন্তুষ্টি
    • অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা:
      • আর্থিক নিরাপত্তা,
      • ঋণমুক্ত জীবন
    • আধ্যাত্মিকতা:
      • জীবনের অর্থ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা,
      • ঈশ্বরের সাথে সম্পর্ক

    আদর্শ লাইফস্টাইল তৈরি করার জন্য কিছু টিপস:

    • আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করুন।
    • আপনার মূল্যবোধ অনুসারে জীবনযাপন করুন।
    • স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
    • ভালো সম্পর্ক তৈরি করুন।
    • আপনার কর্মজীবনে ভারসাম্য বজায় রাখুন।
    • আর্থিকভাবে দায়িত্বশীল হোন।
    • আধ্যাত্মিকতার চর্চা করুন।

    মনে রাখবেন, আদর্শ লাইফস্টাইল একটি ধারণা। এটি প্রত্যেকের জন্য আলাদা হতে পারে। আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এমন একটি জীবনধারা খুঁজে বের করা যা আপনাকে সুখী, সুস্থ এবং সফল করে তোলে।

  3. সম্পর্কের মাধ্যমে যোগাযোগ: পার্টনারের সাথে সম্পর্ক ভালো করার জন্য যোগাযোগ খুব গুরুত্বপূর্ণ। তার সাথে বার্তা বদলে, প্রতিস্থাপন করতে ও মোকাবিলা করতে যোগাযোগ করা দরকার।
  4. ধার্মিক মানক: ধর্ম বা মরাল মান তার ও আপনার জীবনে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।
  5. সামাজিক মূল্য: তার পরিবার, বন্ধুবান্ধবী, এবং সামাজিক যোগাযোগ প্রতিরোধ করা বা অনুসরণ করা হোক তা নিয়ে আপনি চিন্তা করতে পারেন।

    সামাজিক মূল্যবোধ হলো সেই নীতি ও বিশ্বাসগুলি যা একটি সমাজের সদস্যদের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং তাদেরকে কী ভালো, কী খারাপ, কী গ্রহণযোগ্য এবং কী অগ্রহণযোগ্য তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক মূল্যবোধ:

    • সততা:
      • সত্যবাদিতা,
      • ন্যায়পরায়ণতা,
      • বিশ্বাসযোগ্যতা
    • ন্যায়বিচার:
      • সকলের জন্য সমতা,
      • পক্ষপাতহীনতা,
      • ন্যায্য আচরণ
    • সম্মান:
      • অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা,
      • ভদ্রতা,
      • মর্যাদা
    • সহানুভূতি:
      • অন্যদের প্রতি সহানুভূতি,
      • দানশীলতা,
      • সহযোগিতা
    • ভালোবাসা:
      • পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং সমাজের প্রতি ভালোবাসা

    সামাজিক মূল্যবোধের গুরুত্ব:

    • সামাজিক শৃঙ্খলা:
      • সমাজে শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে
    • সামাজিক সংহতি:
      • সমাজের সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও বোঝাপড়া তৈরি করতে সাহায্য করে
    • ব্যক্তিগত বিকাশ:
      • ব্যক্তিদের নৈতিক ও মানবিক গুণাবলী বিকশিত করতে সাহায্য করে
    • সামাজিক উন্নয়ন:
      • সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখে

    সামাজিক মূল্যবোধ কীভাবে শেখা যায়:

    • পরিবার:
      • পরিবারে শিশুরা প্রাথমিকভাবে সামাজিক মূল্যবোধ শেখে
    • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
      • স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
    • ধর্ম:
      • ধর্মীয় শিক্ষা সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
    • সমাজ:
      • সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষায় ভূমিকা রাখে

    মনে রাখবেন, সামাজিক মূল্যবোধ সমাজের ভিত্তি। এগুলি সমাজের সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও বোঝাপড়া তৈরি করতে এবং সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সাহায্য করে।

বিয়ের জন্য পাত্রী নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত, এবং এটি করার সময় অনেক বিষয় বিবেচনা করা উচিত।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

kabinbd

ব্যক্তিগত গুণাবলী:

  • ধর্মীয়তা ও নীতিবোধ: পাত্রীর ধর্মীয়তা ও নীতিবোধ আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ধারণ করুন।
  • চরিত্র ও আচরণ: পাত্রীর চরিত্র ও আচরণ ভালো কিনা তা খোঁজ নিন।
  • শিক্ষা ও বুদ্ধিমত্তা: পাত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বুদ্ধিমত্তার স্তর আপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা বিবেচনা করুন।
  • পারিবারিক মূল্যবোধ: পাত্রীর পারিবারিক মূল্যবোধ আপনার পরিবারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা দেখুন।
  • স্বাস্থ্য: পাত্রীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো কিনা তা নিশ্চিত করুন।
  • জীবনধারা: পাত্রীর জীবনধারা আপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা বিবেচনা করুন।

পারস্পরিক সামঞ্জস্য:

  • ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা: একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • যোগাযোগ ও বোঝাপড়া: একে অপরের সাথে খোলামেলা ও সৎভাবে যোগাযোগ করতে পারা এবং একে অপরকে ভালোভাবে বুঝতে পারা জরুরি।
  • জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে একে অপরের সাথে সামঞ্জস্য থাকা উচিত।
  • আর্থিক দিক: আর্থিক বিষয়ে একে অপরের সাথে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করা জরুরি।

পরিবার ও সমাজের মতামত:

  • পরিবারের সম্মতি: পরিবারের সম্মতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যদি আপনি ঐতিহ্যবাহী পরিবার থেকে আসেন।
  • সমাজের মতামত: সমাজের মতামত সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত, তবে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত আপনার নিজের।

কিছু টিপস:

  • নিজের চাহিদা ও প্রত্যাশা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি।
  • পাত্রী সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজ নিন।
  • পাত্রীর সাথে পর্যাপ্ত সময় কাটান এবং তাকে ভালোভাবে জানুন।
  • তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেবেন না।
  • প্রয়োজনে পরিবারের বয়স্ক ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ নিন।

মনে রাখবেন, বিয়ের জন্য পাত্রী নির্বাচন একটি দীর্ঘমেয়াদী সিদ্ধান্ত। তাই সাবধানে ও ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

এছাড়া, বিয়ের জন্য প্রস্তুতির জন্য প্রাথমিক প্রশ্নগুলি করা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এমনমধ্যে শিশুর পরিকল্পনা, কাজের স্থান, আবাসিক প্রস্তুতি, এবং আপনার ও পার্টনারের মধ্যে সার্থক যোগাযোগ।

উচ্চশিক্ষা শেষ করার পর দেশের বাইরে চাকরি নিয়েছে মেয়েটি । কিন্তু ছুটিছাটায় বাড়ি আসলেই তাঁকে শুনতে হয় হাজারটা প্রশ্ন —‘তোমার বয়স হয়ে যাচ্ছে? কবে বিয়ে করবে? আরেকটু দেরি হলে তো কেউ বিয়েই করবে না!’এমন হাজারো প্রশ্নের তোড়ে রীতিমতো ভিরমি খাওয়ার জোগাড়! যেন তাঁর এই পড়ালেখা, যোগ্যতা এসবের কোনো দামই নেই!‘কুড়িতে বুড়ি’কথাটি মজা করে বললেও বাস্তব জীবনে শুনলে কার না অস্বস্তি লাগে!
.‘আমি কোথায় চাকরি করি, কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করলাম, এসব জানার আগ্রহ নেই কারও । কিন্তু কেন বিয়ে করছি না? এ নিয়ে গবেষণার যেন কোনো অন্ত নেই । আমার মানসিক না শারীরিক সমস্যা, সেটাও হয়ে ওঠে আলোচনার বিষয় । শুধু আমি নই, সঙ্গে পরিবারকেও এ কারণে বিব্রত হতে হয় ।’এমনটাই জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেয়েটি ।
. আশপাশে একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে, আমাদের দেশের মেয়েরা এখন সব জায়গায় এগিয়ে যাচ্ছে । পেশাগত ক্ষেত্রে দিচ্ছে দক্ষতার পরিচয় । অনেক মেয়েই চায় নিজের ক্যারিয়ার গুছিয়ে একটু সময় নিয়ে বিয়ে করতে । আর সে সময় কৌতূহলী প্রশ্নগুলো তাঁকে বিব্রত করে ।
. সীমন্তি হাসান একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মী । তিনি বলেন,‘আমি পরিবারের বড় সন্তান হওয়াতে পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল আমাকে । সেশনজটের কারণেও বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করতে বাড়তি সময় লেগেছে । কিন্তু দেরিতে বিয়ে করার কারণে অনেক কথাই শুনতে হয়েছে আমাকে ।’তিনি বলেন,‘আমি যদি পরিবারের কথা না ভেবে শুধু নিজের কথা ভাবতাম, তাহলে হয়তো এরাই বলত, আমি স্বার্থপর । পরিবারের কথা ভেবেই যে আমি বিয়ে করতে দেরি করেছি, এটা কেউ মনেই রাখেনি ।’
.আইন অনুযায়ী বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮ । এই বছরের মার্চে বিয়ের বয়স ১৮ থেকে ১৬ করার সরকারি পরিকল্পনা তীব্রভাবে সমালোচিত হয়েছে । আমরা বলি বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করতে । আগে মেয়েটি লেখাপড়া শিখে নিজের মতো করে জীবন শুরু করবে । নিজের পায়ে দাঁড়াবে । অথচ সেই বয়সেই বিয়ের তোড়জোড় করলে তা কী এগিয়ে যাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা নয়?
সমাজবিজ্ঞানী মাহবুবা নাসরীন মনে করেন, এটি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের ভাবনা । এ ভাবনা প্রভাবিত করে নারীকেও । নিজের জীবনসঙ্গী বাছাই করার স্বাধীনতা থাকতে হবে মেয়েটার । পরিবারকে তাঁর মতামতের মূল্য দিতে হবে । তবে এও ঠিক, অনেক মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতা বোধ থেকে মেয়ের তড়িঘড়ি বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন । একদিনে তো এই ধারণার পরিবর্তন আসবে না । ধীরে ধীরে আসবে ।
. এখন মেয়েরা তাঁদের স্বপ্নের ডালপালা অনেক দূর ছড়িয়ে দেয় । নিজের স্বপ্ন পূরণে অনেক বাধাই আসতে পারে ।‘পাছে লোকে কিছু বলে’— এ কথাটি ভুলে যেতে হবে ।‘কে তোমাকে বিয়ে করবে?’এ ধরনের কথা কেউ বললেও সে কথাকে পাত্তা না দিলেই হয় । যদি নাছোড়বান্দা কেউ এসে আপনাকে বিরক্ত করতে থাকে, তাহলে আপনি কী চান, সেটি তাকে ঠিকভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে । আপনার চাওয়াটা পরিবারকে খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে, যেন কোনো ভুল বোঝাবুঝি না হয় । সিদ্ধান্তটা আপনার, অন্য কারও নয় ।
marriage counselor

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *