banner
kabinbd

করোনায় শিশুর খাবারদাবার

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শিশুর খাবারদাবার:

kabinbd

কোভিড-১৯ আক্রান্ত শিশুদের সুস্থ থাকার জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় তাদের পর্যাপ্ত পানি পান করাও জরুরি।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

  • পুষ্টিকর খাবার: শিশুকে ফল, শাকসবজি, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ান।

    পুষ্টিকর খাবার হল এমন খাবার যা আপনার শরীরকে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি সরবরাহ করে। এতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।

    কিছু উদাহরণ পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত:

    • ফল: ফল ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের একটি ভালো উৎস। প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফল খাওয়ার লক্ষ্য রাখুন।
      Image of ফল
    • শাকসবজি: শাকসবজিও ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের একটি ভালো উৎস। প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
      Image of শাকসবজি
    • সম্পূর্ণ শস্য: পূর্ণ শস্য ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। প্রক্রিয়াজাত শস্যের পরিবর্তে পূর্ণ শস্য বেছে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
    • চর্বিহীন প্রোটিন: চর্বিহীন প্রোটিন মাংস, মাছ, ডিম এবং ডালের একটি ভাল উৎস। প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের চর্বিহীন প্রোটিন খাওয়ার চেষ্টা করুন।
      Image of চর্বিহীন প্রোটিন
    • দুগ্ধজাত খাবার: দুগ্ধজাত খাবার ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর একটি ভাল উৎস। প্রতিদিন দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন, যেমন দুধ, পনির বা দই।
      Image of দুগ্ধজাত খাবার

    স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়ার অনেক সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

    • এটি আপনাকে সুস্থ ওজন বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে।
    • এটি আপনার দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করতে পারে।
    • এটি আপনাকে আরও বেশি শক্তি দিতে পারে।
    • এটি আপনার মেজাজ এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে।

    স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়ার জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:

    • প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের খাবার খান।
    • প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট সীমিত করুন।
    • ফল, শাকসবজি এবং পূর্ণ শস্য প্রচুর খান।
    • চর্বিহীন প্রোটিন এবং দুগ্ধজাত খাবারের উত্স অন্তর্ভুক্ত করুন।
    • পরিমাপে খান এবং অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
    • প্রচুর পানি পান করুন।

    স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আপনাকে সুস্থ থাকতে এবং আপনার সেরা বোধ করতে সহায়তা করতে পারে।

  • হালকা খাবার: ভারী খাবার পরিহার করুন।

    হালকা খাবার হল এমন খাবার যা হজম করা সহজ এবং পেট ভারী করে না। এগুলি প্রায়শই ক্যালোরিতে কম থাকে এবং পুষ্টিতে ভরা থাকে। হালকা খাবার স্ন্যাকস, ব্রেকফাস্ট, দুপুরের খাবার বা রাতের খাবার হিসাবে উপভোগ করা যেতে পারে।

    হালকা খাবারের কিছু উদাহরণ অন্তর্ভুক্ত:

    • ফল: ফল ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এগুলি ক্যালোরিতেও কম। কিছু জনপ্রিয় হালকা ফলের মধ্যে রয়েছে আপেল, কলা, কমলালেবু এবং তরমুজ।
    • শাকসবজি: শাকসবজিও ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের একটি ভালো উৎস। এগুলি ক্যালোরিতেও কম। কিছু জনপ্রিয় হালকা শাকসবজির মধ্যে রয়েছে গাজর, সেলারি, শসা এবং টমেটো।
    • দই: দই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ। এটি একটি হালকা এবং রিফ্রেশিং খাবার যা স্ন্যাকস বা ব্রেকফাস্টের জন্য উপযুক্ত।
    • ডিম: ডিম প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এগুলি একটি হালকা এবং সন্তোষজনক খাবার তৈরি করে যা স্ন্যাকস, ব্রেকফাস্ট, দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
    • ওটমিল: ওটমিল ফাইবার, প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এটি একটি হালকা এবং ভরাটকারী খাবার তৈরি করে যা স্ন্যাকস, ব্রেকফাস্ট বা দুপুরের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে
      Image of ওটমিল
    • স্যুপ: স্যুপ ভিটামিন, খনিজ এবং অন্যান্য পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এটি একটি হালকা এবং ভরাটকারী খাবার তৈরি করে যা দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
    • সালাদ: সালাদ ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এগুলি একটি হালকা এবং রিফ্রেশিং খাবার তৈরি করে যা দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
      Image of সালাদ
    • স্যান্ডউইচ: স্যান্ডউইচ প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং অন্যান্য পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এগুলি একটি হালকা এবং পোর্টেবল খাবার তৈরি করে যা স্ন্যাকস, দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
      Image of স্যান্ডউইচ
    • র্যাপস: র্যাপগুলি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং অন্যান্য পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এগুলি একটি হালকা এবং পোর্টেবল খাবার তৈরি করে যা স্ন্যাকস, দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য উপভোগ করা যেতে পারে।
  • পর্যাপ্ত পানি: শিশুকে নিয়মিত পানি পান করান।

    পর্যাপ্ত পানি পানের গুরুত্ব:

    পর্যাপ্ত পানি পান করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি আমাদের শরীরের প্রায় 60% অংশ তৈরি করে এবং এটি আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয়।

    পর্যাপ্ত পানি পানের কিছু সুবিধা:

    • শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: পানি ঘামের মাধ্যমে শরীরের তাপ বের করে দিতে সাহায্য করে।
    • বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে: পানি প্রস্রাব এবং মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে।
    • কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে: পানি মল নরম করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।
    • ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো: পানি ত্বক ও চুলকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।
    • ক্লান্তি দূর করে: পানি শরীরে পানিশূন্যতা রোধ করে এবং ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
    • ওজন কমাতে সাহায্য করে: পানি পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
    • কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়: পানি প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমিয়ে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
    • মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে: পানি মস্তিষ্কে রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

    প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা উচিত?

    প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা উচিত তা নির্ভর করে আপনার বয়স, লিঙ্গ, শারীরিক পরিশ্রমের মাত্রা এবং আবহাওয়ার উপর। তবে, সাধারণভাবে বলা যায়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন প্রায় 2.7 লিটার (11.5 কাপ) এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার প্রতিদিন প্রায় 2.2 লিটার (9 কাপ) পানি পান করা উচিত।

    আপনি পর্যাপ্ত পানি পান করছেন কিনা তা বোঝার কিছু উপায়:

    • আপনার প্রস্রাবের রঙ হালকা হলুদ বা বর্ণহীন হওয়া উচিত। যদি আপনার প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হয় তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।
    • আপনার প্রতিদিন কয়েকবার প্রস্রাব করা উচিত। যদি আপনি দিনে কয়েকবারের বেশি প্রস্রাব না করেন তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।
    • আপনার ত্বক নরম ও আর্দ্র হওয়া উচিত। যদি আপনার ত্বক শুষ্ক বা খসখসে হয় তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।

    পর্যাপ্ত পানি পান করার কিছু টিপস:

    • সারাদিন নিয়মিত পানি পান করুন।
  • বমি বমি ভাব: যদি শিশু বমি বমি ভাব অনুভব করে, তাহলে তাকে হালকা খাবার এবং পরিষ্কার পানি খাওয়ান।
  • ডায়রিয়া: ডায়রিয়া হলে, ORS দ্রবণ ব্যবহার করুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করান।
  • ক্ষুধামান্দ্য: যদি শিশুর ক্ষুধা না থাকে, তাহলে তাকে বারবার অল্প পরিমাণে খাবার খাওয়ান।
  • বিশেষ খাবার: যদি শিশুর কোনও খাদ্য অ্যালার্জি থাকে, তাহলে তার জন্য বিশেষ খাবার তৈরি করুন।

কিছু উদাহরণ:

  • ফল: আপেল, কলা, পেঁপে, আঙ্গুর
  • শাকসবজি: গাজর, শসা, পালং শাক, ব্রকলি
  • প্রোটিন: মাছ, মুরগি, ডিম, ডাল
  • কার্বোহাইড্রেট: ভাত, রুটি, আলু

কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন:

  • ভাজা খাবার: তেল-মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
  • মিষ্টি: অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার পরিহার করুন।
  • ক্যাফেইন: শিশুকে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়, যেমন কোলা, চা, কফি, এড়িয়ে চলুন।

মনে রাখবেন:

  • শিশুর খাবার পরিষ্কারভাবে তৈরি করুন।
  • শিশুকে খাওয়ানোর আগে হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
  • শিশুর খাওয়ার সময় তার পাশে থাকুন।
  • যদি শিশুর অসুস্থতা বৃদ্ধি পায়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

এই তথ্যগুলো কেবলমাত্র সাধারণ নির্দেশিকা। আপনার শিশুর জন্য সঠিক খাবার সম্পর্কে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

করোনা বয়স মানছে না। তার ভয়াল থাবায় সংক্রমিত করে যাচ্ছে সব বয়সী মানুষকে। শিশুরাও রক্ষা পাচ্ছে না এই অতিমারি থেকে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত হচ্ছে বাচ্চারাও, বাড়ছে প্রকোপ। গত বছরের তুলনায় এই বছর অনেক বেশি সংখ্যক শিশু আক্রান্ত হচ্ছে করোনায়। তবে আশার কথা হলো উপসর্গহীন বা হালকা উপসর্গ থাকা বাচ্চাদের বাড়িতেই চিকিৎসা করে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। কোন শিশু করোনায় সংক্রমিত হলে বা করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার পর তাদের খাবারের তালিকায় বিশেষ নজর রাখতে হবে।
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে হবে। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এই রোগ প্রতিরোধ সক্ষমতা তৈরি জন্য ওষুধের পাশাপাশি উপযুক্ত খাবার খেতে হবে। পুষ্টিকর খাবারে শিশুরা সহজেই করোনার সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবে। পাশপাশি ভাইরাস তাদের শরীরের যে ক্ষতি করেছে, তাও পূরণ করে উঠতে পারবে বাচ্চারা। তাহলে জেনে নিন প্রিয় সন্তান করোনায় আক্রান্ত হলে তার প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কী কী রাখবেন। এবং করোনা থেকে সেরে ওঠার পরেও তার শারীরিক দুর্বলতা না যাওয়া পর্যন্ত একই খাবার বেশ কিছুদিন মেন্যুতে রাখতে হবে।

# করোনাকালে সুরক্ষার জন্য খাদ্য তালিকায় প্রোটিন রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। এই সময়টাতে শিশুদের বেশি পারিমানে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। বিভিন্ন রকমের ডাল, পরোটা, চিকেন কাটলেট এবং বিশেষ করে স্প্রাউট সালাদ। শিশুরা অসুস্থ হলে তাদের মুখের রুচি বদলাতে অনেকেই ভুল করে তেল-মসলা যুক্ত অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস দিয়ে থাকেন, যা তাদের উপকার তো করেই না উল্টো ক্ষতি করে। স্প্রাউট সালাদ খুব হেলদি, টেস্টি এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ একটি খাবার। অল্প সময়ের মধ্যে এটি তৈরি করা যায়। স্প্রাউট সালাদ খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। সেই সাথে প্রোটিন সহ নানারকম ভিটামিনের যোগান দেয় এই স্প্রাউট সালাদ। শুধু বাচ্চাদের জন্যই নয়, প্রাপ্ত বয়স্করাও বিকেলের স্ন্যাকসে বা সকালে ওয়ার্ক আউটের পরে অবশ্যই খেতে পারেন এই সালাদ।

# করোনা সংক্রমিত অবস্থায় কিংবা করোনা থেকে সেরে উঠার পর পর বাচ্চাদের দিনে অন্তত ৫ থেকে ৬ বার ফল ও সবজি খাওয়াতে পারেন। এতে তাদের খাওয়ার ইচ্ছেটা ফিরে আসবে, শরীরেও বল পাবে। এখন ফলের মৌসুম। এই গরমে আম, তরমুজ, লিচু জাতীয় ফল বেশি খাওয়ান। এছাড়া বিভিখন্ন রকমের সবজি রাখুন মেন্যুতে।

# করোনা সংক্রমিত শিশু যদি ক্লান্তি বোধ করে তাহলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ান। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় এমন খাবারের মধ্যে আছে বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ (স্যামন, হ্যালিবাট, টুনা, সারডিন্যাস, ম্যাকেরেল, হেরিং), ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ ডিম ও বিভিন্ন রকমের শাক সবজি। যেমন পালং শাক, ব্রকোলি। ইলিশ, রূপচাঁদা ও পাঙ্গাশ মাছে খুব অল্প পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়।

# করোনা থেকে সেরে উঠার পর শিশুদের নিয়মিত হালকা ব্যায়ামে অভ্যস্ত করুন। জাংক ফুড চাইলেও খেতে দিবেন না। প্রয়োজনে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার বাড়িতেই তৈরি করুন ।

marriage media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *