Site icon Kabinbd Blog

আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার মূলমন্ত্র

আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার মূলমন্ত্র

kabinbd

আপনার যদি আত্মবিশ্বাস থাকে, তাহলে আপনি জীবনে যা কিছু করতে চান তা অর্জন করতে পারবেন।

আত্মবিশ্বাস কী?

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাসের কিছু বৈশিষ্ট্য:

আত্মবিশ্বাস কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

আত্মবিশ্বাসের কিছু সুবিধা:

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

আত্মবিশ্বাস কীভাবে বাড়ানো যায়?

আত্মবিশ্বাস রাতারাতি তৈরি হয় না। এটি সময় এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিকশিত হয়। আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন:

আত্মবিশ্বাস কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

আত্মবিশ্বাস কীভাবে বাড়ানো যায়?

আত্মবিশ্বাস রাতারাতি তৈরি হয় না। এটি সময় এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিকশিত হয়। আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন:

মনে রাখবেন, আত্মবিশ্বাস হল একটি অভ্যাস। যত বেশি আপনি নিজের উপর বিশ্বাস করবেন, তত বেশি আপনি সফল হবেন।

নিজের ওপর আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার প্রথম সোপান’। এই মন্ত্রেই দীক্ষিত হয়ে বিসিএসে সফল হয়েছেন এইচএম ইবনে মিজান (রিমন)। জীবনের প্রথম ৩৬তম বিসিএসেই প্রশাসনে ৪৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। রিমন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার, কিন্তু ওয়েটিং পর্যন্ত গিয়ে বাদ পড়ে কান্না করেন অনেক। কিন্তু ভেঙে পড়েননি। চোখের জলকে রূপান্তর করেন শক্তিতে। নতুন করে স্বপ্ন দেখে ভর্তি হন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দুই বছর কাটান আনন্দ-ফুর্তি আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়। এরপর তৃতীয় বর্ষে উঠেই মনোযোগী হন ক্যারিয়ারের প্রতি। টুকিটাকি তথ্য জানতে থাকেন বিসিএস নিয়ে। বিসিএসের প্রস্তুতিতে প্রথমেই জিআরইর ৫০০০ ইংরেজি শব্দার্থ মুখস্থ করে ফেলেন। সপ্তম থেকে নবম পর্যন্ত গণিত বই বুঝে বুঝে শেষ করেন। এরপর অন্য বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে পড়তে থাকেন। প্রস্তুতি নিয়ে রিমন বলেন, ‘গুছিয়ে পড়াশোনা করতাম। লাইব্রেরিতে যেতাম নিয়মিত। দিন শেষে হিসাব করতাম কতটুকু পড়েছি। কী কী পড়তে পারিনি।’

এভাবে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন। প্রস্তুতি শুরু করেন লিখিত পরীক্ষার জন্য। মাঝে এক মাস লিখিতের সব বই উঠিয়ে রেখে দেন মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য। পরীক্ষা শেষ করেই পূর্ণোদ্যমে লেগে পড়েন বিসিএস নিয়ে। অলসতা না করে প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতেন। নিয়মিত মডেল টেস্ট দিতেন নিজের প্রস্তুতি যাচাই করার জন্য। এভাবে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এরপর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভাইভার জন্য পড়াশোনা করেন কিছুদিন। চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হলে প্রশাসনে ৪৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। রিমনের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া থানার বাউশা গ্রামে। মোহনগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে জিপিএ ৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন এবং ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ২০০৯ সালে করেন এইচএসসি পাস। এবার পান জিপিএ ৪.৮০। অল্পের জন্য এ+ মিস হয়ে যায়। যার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়ও ওয়েটিংয়ে থেকে বাদ পড়েন। এরপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্সে সিজিপিএ ৩.৩২ ও মাস্টার্সে ৩.৩৭ নিয়ে পাস করেন। রিমনের এখন ইচ্ছা, উন্নয়ন প্রশাসন নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়া। এরপর নিজেকে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে গড়ে তুলে দেশ ও জনগণের সেবা করা। রিমনের বাবা হোসেন আহমেদ অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। মা নুরেজা আক্তার একজন গৃহিণী। পাঁচ বোনের পর রিমন সবার ছোট ভাই। তাই তার প্রতি তার মায়ের ও পরিবারের স্বপ্ন ছিল অনেক। সে স্বপ্ন আজ বাস্তব হলো। বিসিএস ক্যাডার হয়ে গ্রাম ও থানার মুখ উজ্জ্বল করেছেন।

online marriage sites in bangladesh

Exit mobile version