Site icon Kabinbd Blog

ভালো থাকার দারুন উপায় ২০২০

ভালো থাকার

ভালো থাকার

ভালো থাকার দারুন উপায় ২০২০ :

শারীরিক সুস্থতা:

  • ভালো থাকার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম:

  •  প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে শরীর ও মন ভালো থাকে।

  • নিয়মিত ব্যায়ামের উপকারিতা:

    শারীরিক সুস্থতা:

    • ভালো থাকার জন্য হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য: নিয়মিত ব্যায়াম হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • ফুসফুসের স্বাস্থ্য: ব্যায়াম ফুসফুসের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের উন্নতি করে।
    • পেশী ও হাড়ের স্বাস্থ্য: ব্যায়াম পেশী ও হাড়কে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ প্রতিরোধ করে।
    • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: নিয়মিত ব্যায়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সর্দি-কাশির মতো অসুস্থতা প্রতিরোধ করে।
    • ওজন নিয়ন্ত্রণ: ব্যায়াম অতিরিক্ত ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • ঘুমের উন্নতি: নিয়মিত ব্যায়াম ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে।
    • শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি: ব্যায়াম শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

    মানসিক সুস্থতা:

    • মানসিক চাপ কমানো: নিয়মিত ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
    • উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা হ্রাস: ব্যায়াম উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা হ্রাস করতে সাহায্য করে।
    • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: নিয়মিত ব্যায়াম আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
    • মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি: ব্যায়াম মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
    • মানসিক প্রফুল্লতা: নিয়মিত ব্যায়াম মানসিক প্রফুল্লতা বৃদ্ধি করে।

  • সামাজিক সুস্থতা:

    • ভালো থাকার
      ভালো থাকার

      সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধি: নিয়মিত ব্যায়াম সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

    • আত্ম-সংযম বৃদ্ধি: ব্যায়াম আত্ম-সংযম বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
    • নেতৃত্বের গুণাবলী বৃদ্ধি: নিয়মিত ব্যায়াম নেতৃত্বের গুণাবলী বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

  • কিভাবে শুরু করবেন:

    • আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন: নিয়মিত ব্যায়াম শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন, বিশেষ করে যদি আপনার কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।
    • আপনার জন্য উপযুক্ত ব্যায়াম নির্বাচন করুন: আপনার পছন্দ ও শারীরিক সক্ষমতার সাথে মানানসই ব্যায়াম নির্বাচন করুন।
    • ধীরে ধীরে শুরু করুন: দীর্ঘ সময় ধরে ব্যায়াম না করলে ধীরে ধীরে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে সময় ও তীব্রতা বাড়ান।
    • নিয়মিত ব্যায়াম করুন: সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
    • ব্যায়াম উপভোগ করুন: ব্যায়াম উপভোগ করলে আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারবেন।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার: পুষ্টিকর খাবার খেলে শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

  • ফল:

    • সব ধরণের ফল: প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফল ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস।

  • সবজি:

    • সব ধরণের সবজি: প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। সবজি ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস।

  • শস্য:

    • সম্পূর্ণ শস্য: বাদামী চাল, ওটমিল, ব্রাউন রাইস, quinoa, amaranth ইত্যাদি। সম্পূর্ণ শস্য ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজের ভালো উৎস।
    • পরিমিত পরিমাণে প্রক্রিয়াজাত শস্য: সাদা চাল, সাদা রুটি, পাস্তা ইত্যাদি।

  • প্রোটিন:

    • মাছ: সপ্তাহে অন্তত দুইবার মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। মাছ ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস।
    • মাংস: লাল মাংসের পরিবর্তে মুরগির মাংস, খাসির মাংস, বাদামী মাংস ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
    • ডিম: সপ্তাহে কয়েকটি ডিম খাওয়া যেতে পারে।
    • ডাল: ডাল প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজের ভালো উৎস।

  • দুগ্ধজাত খাবার:

    • দুধ: দুধ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন D এবং প্রোটিনের ভালো উৎস।
    • দই: দই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং probiotics-এর ভালো উৎস।

  • চর্বি:

    • স্বাস্থ্যকর চর্বি: অলিভ অয়েল, avocado, বাদাম, বীজ ইত্যাদি।
    • অস্বাস্থ্যকর চর্বি: ট্রান্স ফ্যাট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, অতিরিক্ত পরিমাণে cholesterol ইত্যাদি।

  • পানি:

    • প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি শরীরের জন্য অপরিহার্য।

  • কিছু টিপস:

    • ঘরে রান্না করুন: বাইরের খাবারের পরিবর্তে ঘরে রান্না করলে আপনি খাবারের উপাদান নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
    • খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান: খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেলে হজমে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে।
    • ধীরে ধীরে খান: ধীরে ধীরে খেলে আপনি কতটা খাচ্ছেন তা বুঝতে পারবেন এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন।
    • সঠিক সময়ে খান: সময়মতো খাবার খেলে শরীরের জন্য ভালো।
    • অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন: অতিরিক্ত খাওয়া ওজন বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে।
    • খাবার নষ্ট করবেন না: খাবার নষ্ট না করে পরিমিত পরিমাণে খাবার নিন।
  • পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমালে শরীর ও মন সতেজ থাকে।

  • শারীরিক সুস্থতা:

  • শারীরিক সুস্থতা: সুন্দর ও সুখী জীবনের মূল চাবিকাঠি

    শারীরিক সুস্থতা হলো আমাদের সামগ্রিক সুস্থতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি শুধু রোগমুক্ত থাকার অর্থ নয়, বরং শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা, সুস্থ খাবার খাওয়া এবং যথেষ্ট ঘুম নেওয়াও অন্তর্ভুক্ত।

    কেন শারীরিক সুস্থতা গুরুত্বপূর্ণ?

    • দীর্ঘ জীবন: শারীরিকভাবে সুস্থ ব্যক্তিরা সাধারণত দীর্ঘ জীবন যাপন করেন।
    • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: শারীরিক সুস্থতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
    • মানসিক স্বাস্থ্য: শারীরিক সুস্থতা মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত।
    • দৈনন্দিন কাজ: শারীরিক সুস্থতা দৈনন্দিন কাজ সহজে করতে সাহায্য করে।
    • সুখী জীবন: শারীরিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি সাধারণত সুখী থাকে।

    শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার উপায়

    • সুষম খাদ্য: বিভিন্ন ধরনের ফল, শাকসবজি, দানাশস্য, দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং মাছ-মাংস খান।
    • নিয়মিত ব্যায়াম: সপ্তাহে কমপক্ষে 150 মিনিট মধ্যম তীব্রতার ব্যায়াম করুন। হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, যোগব্যায়াম ইত্যাদি করতে পারেন।
    • পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে 7-8 ঘন্টা ঘুম নিন।
    • পানি পান: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
    • ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার: ধূমপান ও মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
    • চাপ কমান: ধ্যান, যোগব্যায়াম বা অন্য কোনো শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন করুন।
    • নিয়মিত চেকআপ: নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

    শারীরিক সুস্থতার গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু উক্তি

    • “সুস্থ দেহে সুস্থ মন বাস করে।”
    • “আজকের খাদ্য আগামী দিনের স্বাস্থ্য।”
    • “ব্যায়াম হলো সেরা ওষুধ।”

    উপসংহার

    শারীরিক সুস্থতা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিজের শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। উপরের টিপসগুলো অনুসরণ করে আপনি সুস্থ ও সুখী জীবন যাপন করতে পারবেন।

    • হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য: পর্যাপ্ত ঘুম হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • ফুসফুসের স্বাস্থ্য: ঘুম ফুসফুসের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের উন্নতি করে।
    • পেশী ও হাড়ের স্বাস্থ্য: ঘুম পেশী ও হাড়কে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ প্রতিরোধ করে।
    • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সর্দি-কাশির মতো অসুস্থতা প্রতিরোধ করে।
    • ওজন নিয়ন্ত্রণ: ঘুম অতিরিক্ত ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি: ঘুম শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

  • মানসিক সুস্থতা:

    • মানসিক চাপ কমানো: পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
    • উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা হ্রাস: ঘুম উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা হ্রাস করতে সাহায্য করে।
    • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: পর্যাপ্ত ঘুম আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
    • মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি: ঘুম মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
    • মানসিক প্রফুল্লতা: পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক প্রফুল্লতা বৃদ্ধি করে।

  • কিভাবে পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করবেন:

    • নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন, এমনকি ছুটির দিনেও।
    • আপনার শোবার ঘরটি শান্ত, অন্ধকার এবং শীতল রাখুন: শোবার ঘরটি ঘুমের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন।
    • ঘুমাতে যাওয়ার আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন: ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে নির্গত আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
    • ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন: ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
    • নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে।
    • ঘুমের সমস্যা হলে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন: যদি আপনার ঘুমের সমস্যা হয়, তাহলে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

    প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করলে আপনি আপনার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা উন্নত করতে পারবেন।

  • মানসিক চাপ কমানো: ধ্যান, যোগব্যায়াম, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, গান শোনা, বই পড়া, প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো ইত্যাদি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

মানসিক সুস্থতা:

মানসিক সুস্থতা: সুখী ও সফল জীবনের মূল চাবিকাঠি

মানসিক সুস্থতা হলো শারীরিক সুস্থতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু দুঃখ বা মানসিক ব্যাধির অনুপস্থিতি নয়, বরং একটি ইতিবাচক অবস্থা যেখানে আমরা নিজেদের ভালোবাসি, জীবনের চাপ মোকাবিলা করতে পারি এবং সম্পূর্ণ জীবন যাপন করতে পারি।

মানসিক সুস্থতা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

  • সুখী জীবন: মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি জীবনকে আরো উপভোগ করতে পারে।
  • সম্পর্ক: অন্যদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
  • কাজ: কাজে আরো দক্ষতা এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ায়।
  • স্বাস্থ্য: শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • সমস্যা সমাধান: জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।

মানসিক সুস্থতার লক্ষণ

  • নিজেকে ভালোবাসা: নিজের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব।
  • আত্মবিশ্বাস: নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস।
  • সম্পর্ক: অন্যদের সাথে ভালো সম্পর্ক।
  • শান্তি: মানসিক শান্তি এবং স্থিতিশীলতা।
  • উৎপাদনশীলতা: কাজে উৎপাদনশীলতা।
  • সৃষ্টিশীলতা: নতুন কিছু শিখতে এবং করতে আগ্রহ।

মানসিক সুস্থতা কীভাবে বজায় রাখবেন?

  • সুষম খাদ্য: পুষ্টিকর খাবার খান।
  • ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
  • ধ্যান: ধ্যান বা মননশীলতা অনুশীলন করুন।
  • সমাজ: অন্যদের সাথে সময় কাটান।
  • হবি: আপনার পছন্দের কাজ করুন।
  • চাপ মোকাবিলা: চাপ মোকাবিলা করার উপায় শিখুন।
  • সাহায্য চান: যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারণা

  • মানসিক সমস্যা হলে মানুষ পাগল: এটি একটি ভুল ধারণা। মানসিক সমস্যা হলে মানুষ পাগল হয় না।
  • মানসিক সমস্যা নিজে থেকে ভালো হয়ে যাবে: অনেক মানসিক সমস্যা নিজে থেকে ভালো হয় না। চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।
  • মানসিক সমস্যা সম্পর্কে কথা বলা লজ্জাজনক: মানসিক সমস্যা সম্পর্কে কথা বলা লজ্জাজনক নয়।

উপসংহার

মানসিক সুস্থতা আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। যদি আপনি মনে করেন যে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ভালো নেই, তাহলে দেরি না করে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।

  • ইতিবাচক চিন্তা: ইতিবাচক চিন্তা করলে মন ভালো থাকে এবং জীবনের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
  • কৃতজ্ঞতা: যেসব কিছু আমাদের আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকলে মন ভালো থাকে।
  • অন্যদের সাথে ভালো সম্পর্ক: পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মীদের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলে মন ভালো থাকে।
  • নিজের জন্য সময় বের করা: নিজের পছন্দের কাজ করার জন্য সময় বের করলে মন ভালো থাকে।
  • সাহায্য করা: অন্যদের সাহায্য করলে মন ভালো থাকে এবং জীবনে তৃপ্তি আসে।

আধ্যাত্মিক সুস্থতা:

  • ধর্মীয় অনুশীলন: ধর্মীয় অনুশীলন করলে মন ভালো থাকে এবং আধ্যাত্মিক শান্তি পাওয়া যায়।
  • প্রার্থনা: প্রার্থনা করলে মন ভালো থাকে এবং ঈশ্বরের সাথে সংযোগ স্থাপন হয়।
  • ধ্যান: ধ্যান করলে মন শান্ত হয় এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি পায়।

ভালো থাকার আরও কিছু উপায়:

  • নতুন কিছু শেখা: নতুন কিছু শেখা মনকে সক্রিয় রাখে এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
  • ভ্রমণ: ভ্রমণ মনকে প্রফুল্ল করে এবং নতুন অভিজ্ঞতা দান করে।
  • সৃজনশীল কাজ: সৃজনশীল কাজ করলে মন ভালো থাকে এবং আত্মপ্রকাশের সুযোগ হয়।
  • পরিবেশের যত্ন: পরিবেশের যত্ন নিলে মন ভালো থাকে এবং পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে তোলা যায়।

উপসংহার:

ভালো থাকার জন্য শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুস্থতা অপরিহার্য। উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার জীবনকে আরও সুন্দর ও আনন্দময় করে তুলতে পারেন।

একজন চীনা বিত্তবান মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন।
সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বললেন, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!
নিরেট সত্যটি হচ্ছে-অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে দীর্ঘ্য জীবন লাভ করা বেশি জরুরি। তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ্য জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়া উচিত।
আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়ঃ
* দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।
* একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।
* প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।
* কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।
* সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্যই। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার কবরে যেয়ে প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না। এমনকি বেঁচে থাকতেই আপনার অর্থের প্রাচুর্যে বেড়ে ওঠা মানুষগুলো আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে ছুড়ে আসতে পারে। তাই বেঁচে থাকতেই ১০০% এর সুরক্ষা এবং পূর্ণ সদ্ব্যবহার করাই শ্রেয়।
করণীয় কী?
# অসুস্থ না হলেও মেডিকেল চেকআপ করুন।
# অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
# মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
# রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।
# পিপাসার্ত না হলেও পানি পান করুন।
# সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
# যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসংগীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
# ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
# সুযোগ পেলেই পরিবারপরিজন নিয়ে নিজের দেশকে এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন।
# ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
# মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
# মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন।
# সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন, পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে প্রাণবন্ত ভাবে হাসবেন।
সকল পরিস্থিতিতে  সান্ত এবং স্থির থাকুন  পজিটিভ চিন্তা করুন আর কষ্টের সৃতিগুলো একেবারেই ভুলে যান ।
Best marriage media in bangladesh
https://kabinbd.com/
marriage media service
matchmaking
Exit mobile version