যে কাজ গুলো কখনো বিয়েতে করবেন না
যে কাজ গুলো কখনো বিয়েতে করবেন না
বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জীবনবদলার ঘটনা, এবং এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত পর্ব। তবে, কিছু কাজ বা অবস্থা থাকতে পারে যা আপনি বিয়ের আগে করতে চাননা করতে পারেন। এই কাজগুলি ব্যক্তিগত পরিস্থিতি, সংরক্ষিত জীবনপথ, এবং সহজলভ্যতা বিবেচনা করে নেওয়া উচিত। একজন ব্যক্তি বিয়ের আগে তার জীবনের পরিস্থিতি এবং লক্ষ্যের সাথে যোগাযোগ করে এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে পারেন।
- অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ:
- কিছু ব্যক্তি তাদের শিক্ষার ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার পর অতিরিক্ত শিক্ষার পথে যান। এটি আপনার জীবন লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি সময়সৃষ্টি এবং শিক্ষার সৃষ্টির জন্য কাজ করতে পারে এবং তাদের পরিস্থিতি বোঝার জন্য সময় নেয়া হতে পারে।অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ একটি জীবনকে একটি নতুন দিকে পরিচালনা করার একটি উপায় হতে পারে। এটি একজন ব্যক্তির পেশাদার উন্নতি, আর্থিক সুরক্ষা, এবং ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য একটি উপযুক্ত পথ হতে পারে। এক্ষেত্রে, বিশেষভাবে যদি অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষটি আপনার লক্ষ্যগুলির সাথে মিল খায়, তবে এটি একটি উত্তম সংস্করণ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।এই বিষয়ে আপনি মনে রাখতে পারেন:
- পেশাদার উন্নতি:
- অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ পেশাদার উন্নতির জন্য একটি উত্তম প্ল্যাটফর্ম হতে পারে। এটি আপনার পেশায় আগামীতে একেবারে সুপ্রিম হতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি নিজেকে আপনার ক্যারিয়ারে একটি আগামী তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
- আর্থিক সুরক্ষা:
- অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ আপনার আর্থিক সুরক্ষা বা উন্নতির জন্য একটি ভাল আধার তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। আপনি পেশাদার উন্নতি এবং উচ্চতর অফার পেতে পারেন, যা আর্থিক সুরক্ষায় অস্ত্রোপচার করতে সাহায্য করতে পারে।
- ব্যক্তিগত উন্নতি:
- অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ আপনার ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য একটি অদ্ভুত সুযোগ হতে পারে। এটি আপনার মানসিক ও বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনার জীবনের বিভিন্ন দিকে নজর দেওয়া সম্ভব করে।
- আপনার লক্ষ্যের সাথে মিল খাওয়া:
- অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ বাচাইকৃত করার সময়, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি কোনও নির্ধারিত লক্ষ্যে মিল খাচ্ছেন। এটি আপনার অধ্যয়নের মাধ্যমে সৃষ্টি করা হতে পারে এবং আপনি একটি নতুন ক্যারিয়ার বা বিষয়ে জানতে পারেন।
তবে, এই কাজগুলি একেবারেই সহজ নয় এবং এগুলি অক্ষম করতে বা তাদের সময় এবং শ্রম অতিক্রম করতে পারে। অতএব, অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষে প্রবেশ করার আগে, আপনার লক্ষ্যগুলি এবং পর্যাপ্ত সৃষ্টি সাধারণ এবং আপনার জীবনের অন্যান্য দিকগুলির সাথে মিলে যাচ্ছে তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ।
- পেশাদার উন্নতি:
- কিছু ব্যক্তি তাদের শিক্ষার ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার পর অতিরিক্ত শিক্ষার পথে যান। এটি আপনার জীবন লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি সময়সৃষ্টি এবং শিক্ষার সৃষ্টির জন্য কাজ করতে পারে এবং তাদের পরিস্থিতি বোঝার জন্য সময় নেয়া হতে পারে।অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ একটি জীবনকে একটি নতুন দিকে পরিচালনা করার একটি উপায় হতে পারে। এটি একজন ব্যক্তির পেশাদার উন্নতি, আর্থিক সুরক্ষা, এবং ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য একটি উপযুক্ত পথ হতে পারে। এক্ষেত্রে, বিশেষভাবে যদি অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষটি আপনার লক্ষ্যগুলির সাথে মিল খায়, তবে এটি একটি উত্তম সংস্করণ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।এই বিষয়ে আপনি মনে রাখতে পারেন:
- জীবন প্রয়োজনে বৃদ্ধি করা:
- কিছু ব্যক্তি বিয়ের আগে তাদের ক্যারিয়ার বা আর্থিক অবস্থান বৃদ্ধি করতে চান। এটি আপনার আর্থিক সুরক্ষা ও স্থিতি পরিবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি সময়সৃষ্টি হতে পারে এবং আপনি সত্যিকারে এটি প্রয়োজন বলে নিশ্চিত হতে হবে।জীবনে প্রয়োজনে বৃদ্ধি করা হলে এটি অনেক উপকারে আসতে পারে এবং এটি আপনার ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে নতুন দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। জীবন প্রয়োজনে বৃদ্ধি করার কিছু উপায়:
- শিক্ষা ও দক্ষতা:
- আপনি যদি নতুন কিছু শিখতে চান অথবা আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে চান, তাদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ অথবা অতিরিক্ত শিক্ষাবর্ষ একটি সুস্থ প্ল্যাটফর্ম হতে পারে। এটি আপনার স্বকল্যান, ব্যক্তিগত উন্নতি, এবং নতুন প্রস্তুতির সৃষ্টির জন্য একটি সুযোগ হতে পারে।
- আত্ম-উন্নতি কোর্স এবং কার্যক্রম:
- এটি আপনার পেশাদার উন্নতি, প্রস্তুতি এবং পর্যায়ের জন্য একটি বৃদ্ধি করার উপায় হতে পারে। আত্ম-উন্নতি কোর্স এবং কার্যক্রমগুলি আপনার কাজে আপনার কৌশল এবং ক্যারিয়ারে একেবারে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
- ব্যক্তিগত উন্নতি সৃষ্টির জন্য যোগাযোগ ও নেটওয়ার্কিং:
- আপনি আপনার ব্যক্তিগত উন্নতি করতে চাইলে, নতুন লোকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অথবা আপনার কাজের জন্য উপযুক্ত সংযোগ তৈরি করার জন্য নেটওয়ার্কিং করার একটি ভাল উপায় হতে পারে।
- প্রযুক্তি সম্প্রদায়ে অংশগ্রহণ:
- বিভিন্ন প্রযুক্তি সম্প্রদায়ে অংশগ্রহণ করতে একটি সুযোগ খুঁজে আসা হতে পারে, যা আপনার প্রযুক্তি জ্ঞান এবং সুযোগগুলি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
- যোগাযোগ এবং কমিউনিকেশন কৌশল শেখার:
- দক্ষতা সৃষ্টি করতে অথবা একটি ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য যোগাযোগ এবং কমিউনিকেশন কৌশল শেখার উপায় হতে পারে। এটি আপনার সময় বঞ্চনা বা ক্যারিয়ারে একেবারে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
জীবনে বৃদ্ধি করার প্রয়োজনে এই সব উপায়গুলি একটি সুস্থ জীবনস্থান তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি নিজের জীবনে নতুন লেভেলে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে।
- শিক্ষা ও দক্ষতা:
- কিছু ব্যক্তি বিয়ের আগে তাদের ক্যারিয়ার বা আর্থিক অবস্থান বৃদ্ধি করতে চান। এটি আপনার আর্থিক সুরক্ষা ও স্থিতি পরিবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি সময়সৃষ্টি হতে পারে এবং আপনি সত্যিকারে এটি প্রয়োজন বলে নিশ্চিত হতে হবে।জীবনে প্রয়োজনে বৃদ্ধি করা হলে এটি অনেক উপকারে আসতে পারে এবং এটি আপনার ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে নতুন দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। জীবন প্রয়োজনে বৃদ্ধি করার কিছু উপায়:
- পরিস্থিতিক পরিবর্তন:
- কিছু ব্যক্তি অস্তিত্বের পর পরিস্থিতিক পরিবর্তন করতে চান, উদাহরণস্বরূপ, বাসায় থাকা বা একটি নতুন শহরে স্থায়ীভাবে বসতে চান। এটি তাদের জীবনের অভিজ্ঞান এবং মৌলিক পরিবর্তনের জন্য একটি ভাল সুযোগ হতে পারে, কিন্তু এটি একটি কাজও তৈরি করতে পারে।
- দেশাদেশে ভ্রমণ বা অনুভূতি:
- কিছু ব্যক্তি বিয়ের আগে বিশ্ব ভ্রমণ বা একটি নতুন সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞানের জন্য যাত্রা করতে চান। এটি একটি অবসর এবং জীবনের অভিজ্ঞান সমৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি অসময় ও আর্থিক দক্ষতা সাধারণভাবে জোখম করতে পারে।
- সামাজিক দায়িত্ব:
-
এই কাজগুলি বা অবস্থাগুলির কোনও একটি আপনার জীবনে অন্যান্য উপায়ে অনুভূতি করতে সাহায্য করতে হলে সময় পূর্বক চিন্তা করতে গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এই প্রক্রিয়াগুলির প্রতি নিজেকে বাড়িয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন এবং আপনি নিজের এবং আপনার জীবনের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাতে পারেন।
সমাজ জীবনের প্রথম ভিত্তি হলো পরিবার। নারী-পুরুষের বৈধ ইজাব (প্রস্তাব) এবং কবুলের (গ্রহণ) মাধ্যমে বিয়ে করেই মানুষ সমাজ জীবনে থিতু হন। এ বিয়ের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠিত হয় পরিবার ও সমাজ।
সৃষ্টির শুরু থেকে মহান আল্লাহ যেভাবে পরিবার গঠনের পদ্ধতি চালু করেছেন, সে ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘হে মানুষ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন ও যিনি তা থেকে তার স্ত্রীকে সৃষ্টি করেছেন, যিনি তাদের দু’জন থেকে বহু নর-নারী ছড়িয়েছেন।’ (সুরা নিসা : আয়াত ১)
এ বিয়ে-শাদী মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ ও ইবাদত। অথচ অনুষ্ঠানের নামে বর্তমান সময়ে বিয়ে শাদীতে নারী-পুরুষ উভয়ের পরিবার বিভিন্নভাবে হয়রানি ও ক্ষতির শিকার হয়।
এমন অনেক কাজ করে থাকে যা ইসলামে নিকৃষ্ট ও নিষিদ্ধ। বিয়ে-শাদীতে কোনোভাবেই এ নিকৃষ্ট ও নিষিদ্ধ কাজগুলো কাম্য নয়। আর তাহলো-
> বিয়ের সময় কনে পক্ষ ছেলের কাছে ক্ষমতার বাইরে অতিরিক্ত সোনা-রূপা শর্তারোপ করে থাকে। যা বরের সামর্থ্যের বাইরে। তাই সামর্থে্যর বাইরে বরের কাছে কনে পক্ষের যে কোনো আবদারই নিশেধ।
> আবার বিয়ের সময় কনে পক্ষের কাছে বিয়ের শর্ত হিসেবে যৌতুক সোনারূপা কিংবা অর্থ-সম্পদ দাবি করা নিকৃষ্ট নয় বরং তা হারাম তথা নিষিদ্ধ। চাই কনে পক্ষের সামর্থ্য থাকুক কিংবা না-ই থাকুক।
> বিয়ের উকিল হবে মাহরাম ব্যক্তি। যার সঙ্গে কনের দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ। গায়রে মাহরাম ব্যক্তির জন্য বিয়ের উকিল হওয়া হরাম তথা নিষিদ্ধ।
> বিয়ের সময় কনের সম্মতি জানতে (ইযন)-এর সময় কোনো সাক্ষীর প্রয়োজন নেই। সম্মতি গ্রহণ তথা ইযন শুনতে মাহরাম নয় এমন ব্যক্তিও কনের কাছে চলে যায়; আর এতে যাওয়া অনর্থক এবং তাতে পর্দার বিধান লঙ্ঘন হয়। এ কারণেই বিয়ের উকিল মাহরাম হওয়া শর্ত।
> বিয়ের সময় সামাজিকতা রক্ষার নামে বর ও কনে পক্ষ ওপর অতিরিক্ত মেহমানদারির আবদার তথা বোঝা চাপিয়ে দেয়া ঠিক নয়। যে মেহমানদারিতে ধার-দেনা করে আয়োজন করতে হয়, নিঃসন্দেহে তা নিকৃষ্ট মেহমানদারির অন্তর্ভূক্ত। বর্তমান সময়ে সমাজে এ কুপ্রথা প্রচলিত। সাধ্যের বাইরে যে কোনো আয়োজনই পরিহার করা আবশ্যক।
> বিয়ের পর ওলিমা খাওয়ানো বর-কনে উভয় পক্ষের জন্য সুন্নাত। তবে তা অবশ্যই সামর্থে্যর মধ্যে হতে হবে। অতিরিক্ত ব্যয় করে, আভিজাত্যপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় উঁচু মানের খাবার পরিবেশন করে ওলিমার আয়োজন ইসলাম সমর্থন করে না।
> আবার ওলিমার অনুষ্ঠানে সমাজের উঁচু শ্রেণীর মানুষকে দাওয়াত করা হয়। এ থেকে বঞ্চিত হয় সাধারণ দ্বীনদার ও গরিব-মিসকিনরা। হাদিসে গরিব-মিসকিন ও অসহায় মানুষের অংশগ্রহণ ছাড়া ওলিমাকে নিকৃষ্ট ওলিমা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। সুতরাং এ ধরণের ওলিমা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
> বিয়ে-শাদির ওলিমা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে হাদিয়া বা উপঢৌকন লেন-দেন ঠিক নয়। হাদিয়া পাওয়ার উদ্দেশ্যে কাউকে ওলিমায় দাওয়াত দেয়া বৈধ নয়; বরং তা চরম নিকৃষ্ট কাজ। একান্তই যদি কেউ হাদিয়া দিতে চায় তবে নিজেদের সুযোগ-সুবিধা মতো পরবর্তী সময়ে হাদিয়া কিংবা উপঢৌকন পাঠিয়ে দেবে। তবে কোনোভাবেই প্রচার করা যাবে না। আর এটাই হাদিয়ার সুন্নাত পদ্ধতি।
মনে রাখতে হবে
ওলিমার সুন্নাতি অনুষ্ঠানে অনেকেই হাদিয়া বা উপঢৌকনের কারণে অংশগ্রহণ করে না। আবার অনেকেই ইচ্ছার বিরুদ্ধে মনে অসন্তুষ্টি রেখেই হাদিয়া বা উপঢৌকন নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। যা কোনোভাবেই কামন্য নয়।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে বিয়ে-শাদীতে উল্লেখিত বিষয়গুলো যথাযথভাবে মেনে চলার মাধ্যমে দুনিয়া ও পরকালের স্বচ্ছতা ও সফলতা লাভের তাওফিক দান করুন। সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবারিক সমাজ ব্যবস্থার নির্মাণের তাওফিক দান করুন। আমিন।
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস