Site icon Kabinbd Blog

বিবাহ শারীরিক মানসিক না সামাজিক ?

বিবাহ শারীরিক মানসিক না সামাজিক ?

বিবাহ শুধুমাত্র শারীরিক, মানসিক অথবা সামাজিক নয়, বরং এটি এই তিনটি দিকের একটি জটিল মিশ্রণ।

শারীরিক দিক:

মানসিক দিক:

সামাজিক দিক:

বিবাহের এই তিনটি দিক একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।

শারীরিক দিক মানসিক দিককে প্রভাবিত করতে পারে, এবং মানসিক দিক সামাজিক দিককে প্রভাবিত করতে পারে।

একটি সুখী এবং সফল বিবাহের জন্য এই তিনটি দিকের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

কিছু টিপস:

বিবাহ একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রতিশ্রুতি।

এটি এমন কিছু নয় যা হালকাভাবে নেওয়া উচিত।

আপনি যদি বিয়ে করার কথা ভাবছেন, তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার সঙ্গী এই প্রতিশ্রুতির জন্য প্রস্তুত।

বিবাহ একটি সমাজিক ইনস্টিটিউট হিসেবে বিবেচনা করা হয় প্রধানতঃ সামাজিক এবং সামাজিক উদ্দেশ্যে। বিবাহ একটি যৌথ সম্প্রদায়িক ও সামাজিক চুক্তি, যা দুই ব্যক্তির মধ্যে পরস্পর সামাজিক এবং আরোগ্যশীল জীবন গড়ার জন্য কার্যকর হয়।

বিবাহের সামাজিক বা সামাজিক বিচারে বোঝানো হয় যে, বিবাহ একটি সমাজের আদর্শ ও নৈতিক মান যা একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা মধ্যে স্থির একটি সম্প্রদায়িক সংবাদ বা বন্ধুত্বের রূপে বিবেচনা করা হয়। বিবাহ একটি সমাজের অনুভূতি, সংরক্ষণ এবং সম্মান প্রদানের একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে, এটি সামাজিক অভিবৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা, এবং প্রজননের জন্য একটি অনুষ্ঠানিক মাধ্যম হিসেবে একক করে।

বিবাহ একটি ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যকে আকর্ষণ করতে সাহায্য করতে পারে কারণ এটি একজন জীবনসঙ্গীর সাথে একত্র হোকার মাধ্যমে সামাজিক সংবাদ, সান্ত্বনা, এবং সমর্থন প্রদান করতে পারে। বিবাহ আপনার জীবনে একটি স্থিতিশীল এবং সামাজিক কোরিয়ার প্যাথ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি ব্যক্তিগত উন্নতির পথে সাহায্য করতে পারে।

বিবাহের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি আপনার প্রেমের অভিব্রিদ্ধি, জীবনের অবস্থা এবং চ্যালেঞ্জ সহ্য করতে সক্ষম হতে পারে। বৃহত্তর প্রজন্মে, বিবাহ সামাজিক নিরাপত্তা এবং জীবনের পরবর্তী পর্বে একটি নিশ্চিত এবং স্থির দিকে একজন ব্যক্তির প্রয়োজন হতে পারে।

তবে, বিবাহ শুধুমাত্র সামাজিক নয়, এটি হয়তো ব্যক্তিগত, শারীরিক এবং মানসিক দিকেও একটি গভীরভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। বিবাহ যদি একজন ব্যক্তির মধ্যে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা প্রচুর করতে সাহায্য করে, তবে এটি সম্পূর্ণরূপে তার জীবনকে সৃষ্টি করতে সহায়ক হতে পারে।

এমনকি যদি বিবাহ কিছুটা সময় পর বা বৃদ্ধি করতে লাগে, সেটি প্রয়োজন হতে পারে তাদের মধ্যে আরও বড় দৃষ্টিকোণ এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে। এটি স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক একটি বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যক্তির প্রতি বৃদ্ধির আগে সৃষ্টি করতে সহায় করতে পারে, তাদের জীবনে সংবাদের জন্য একটি ভাল স্থান তৈরি করতে, এবং ব্যক্তিগত সান্ত্বনা এবং আত্মবিশ্বাস উন্নত করতে।

সংক্ষেপে, বিবাহ একটি সামাজিক ইনস্টিটিউট হিসেবে দেখা হয় এবং এটি সমাজের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে। এটি নির্দিষ্ট সামাজিক, মানসিক, এবং শারীরিক আপেক্ষিকভাবে সৃষ্টি করে এবং একজন ব্যক্তির জীবনকে একটি গভীর এবং মানসিকভাবে ব্যবস্থিত সম্পর্ক সৃষ্টি করে। বিবাহ সম্পর্কে সামাজিক মর্মে আবৃত্তি করতে, সম্প্রদায় এবং ব্যক্তিত্বের অধিকার এবং দায়িত্ব সহ একটি সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করতে এটি ব্যবহৃত হয়।

বিবাহ কি কোন নাটক ?

নাটক বা ড্রামা মূলত নৃত্য, গান, এবং অভিনয় প্রদর্শনের মাধ্যমে কিছু কাহিনী বা ঘটনা বোঝানো বা একটি অভিন্ন কারণে পুনরায় পুনর্নির্মাণ করার জন্য তৈরি হয়ে থাকে। এমনকি বিবাহ হতে পারে একটি নাটকের কাহিনীর মধ্যে একটি মৌল্যায়ন।

তবে, বিবাহ একটি বৃহত্তর এবং গভীর বিষয়, যা বৃহত্তর জীবনের সম্পর্কে উপরের বিষয়ে বিচার করা হয়েছে, যা অবশ্যই একটি নাটকের কাহিনীর মাধ্যমে নয়। নাটকে বিবাহের মূল আবদ্ধতা বা তার প্রস্তুতি তৈরি করতে বিভিন্ন উপায় থাকতে পারে, এবং তা সবসময় মৌল্য হিসেবে গড়ে ওঠে না।

একটি নাটকে বিবাহ হতে পারে একটি প্রধান কাহিনীর সংগ্রহ, বিবাহের পর ঘটনা বা স্থিতির পর ঘটনা, বা বিবাহের মাধ্যমে তৈরি হওয়া কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা হতে পারে। নাটকে বিবাহের কোনও সিনেরিও অথবা প্লট হতে পারে, এটি নাটকটির মূল ধারার সাথে মিলে থাকতে পারে অথবা এটি নাটকের পূর্বের বা পরের ভাগ হতে পারে।

নাটকে বিবাহ একটি জীবনের সংবাদ সংক্রান্ত সময়ে একটি দৃশ্যে প্রদর্শন করা হতে পারে, যেটি বিবাহ জীবনের প্রধান ঘটনা বা কিছু মৌল্যবান প্রস্তুতি হিসেবে দেখা হতে পারে। এটি নাটকের প্লট উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং দর্শকদের বিনোদন করার দিকে তাকিয়ে রাখতে পারে।

সংক্ষেপে, নাটকে বিবাহ একটি আকর্ষণ সৃষ্টি করতে এবং তা মাধ্যমে দর্শকদের একটি বৃহত্তর বা জীবনসঙ্গীর সাথে জীবনের একটি বিশেষ দিকে ঝাঁকা দেখাতে পারে। বিবাহ সম্পর্কিত একটি নাটক হিসেবে বিনোদন ও সৃষ্টিতে কিছু মজার বা ভান্ডার দিকে মুখ খোলতে পারে, এবং এটি দর্শকদের জীবনের সাথে সামঞ্জস্য দেখতে সাহায্য করতে পারে।

বিবাহ হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত

হয়।[১] বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি

প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। কিছু

সংস্কৃতিতে, যে কোন প্রকারের যৌন কর্মকাণ্ডে প্রবৃত্ত হওয়ার পূর্বে বিবাহ সম্পন্ন করাকে বাধ্যতামূলক

হিসেবে পরামর্শ দেওয়া হওয়া অথবা বিবেচনা করা হয়। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ

হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ,

কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা দলগত ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে

প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার

অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত

বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তানাদির জন্ম দিতে

পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ, শিশু বিবাহ, বহুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহ

সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক

উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে

অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও অন্যান্য বিচারব্যবস্থা

বিবাহকে দু’জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র

বহুবিবাহ, শিশুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহকে স্বীকৃতি দেয়। বিগত বিংশ শতাব্দীতে এসে,

ক্রমবর্ধমানভাবে বহুসংখ্যক রাষ্ট্র এবং অন্যান্য বিচারব্যবস্থা আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিবাহ, আন্তঃধর্মীয় বিবাহ ।

কিছু সংস্কৃতি তালাকের মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদের অনুমতি দেয় এবং কিছু স্থানে রাষ্ট্রের আইনগত নিষেধাজ্ঞা

থাকা সত্ত্বেও শিশুবিবাহ এবং বহুবিবাহ সংঘটিত হয়ে থাকে। বিবাহের মাধ্যমে পরিবারের সূত্রপাত হয়।

এছাড়া বিবাহের মাধ্যমে বংশবিস্তার ও উত্তরাধিকারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিবাহের মাধ্যমে পরস্পর

সম্পর্কিত পুরুষকে স্বামী (পতি) এবং নারীকে স্ত্রী (পত্নী) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। স্বামী ও স্ত্রীর যুক্ত

জীবনকে “দাম্পত্য জীবন” হিসাবে অভিহিত করা হয়। বিভিন্ন ধর্মে বিবাহের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত।

একইভাবে বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন প্রথায় বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিবাহ মূলত একটি ধর্মীয় রীতি হলেও

আধুনিক সভ্যতায় এটি একটি আইনি প্রথাও বটে। বিবাহবহির্ভুত যৌনসঙ্গম অবৈধ বলে স্বীকৃত এবং

ব্যাভিচার হিসাবে অভিহিত একটি পাপ ও অপরাধ

এবং একটি সামাজিক বিদ্রোহ হিসেবে অনেকে চিন্তা করে ।

marriagemedia

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Exit mobile version