banner
kabinbd

বাচার জন্য জানতে হবে

বাঁচতে হলে জানতে হবে

kabinbd

ভূমিকা:

“বাঁচতে হলে জানতে হবে” – এই প্রবাদটি জ্ঞানের গুরুত্বের উপর জোর দেয়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে জ্ঞান অর্জন আমাদের সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

জ্ঞানের গুরুত্ব:

  • জ্ঞান আমাদের জীবনকে দিক নির্দেশনা দেয়: জ্ঞান আমাদের সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে এবং আমাদের জীবনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
  • জ্ঞান আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে: যখন আমরা জ্ঞান অর্জন করি তখন আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং আমরা জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহসী হই।
  • জ্ঞান আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে: জ্ঞান আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে এবং আমাদের জীবনকে আরও অর্থপূর্ণ করে তোলে।
  • জ্ঞান আমাদের সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখে: যখন আমরা জ্ঞান অর্জন করি তখন আমরা আমাদের সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।

জ্ঞান অর্জনের উপায়:

  • শিক্ষা: স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
  • পড়াশোনা: বই, পত্রিকা, ইন্টারনেট ইত্যাদি থেকে পড়াশোনার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
  • অভিজ্ঞতা: জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমেও জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
  • অন্যদের কাছ থেকে শেখা: অন্যদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা থেকে শেখা সম্ভব।

জ্ঞানের প্রয়োগ:

  • জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করতে পারি।

    জ্ঞান আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। জ্ঞান আমাদের জীবনকে দিক নির্দেশনা দেয় এবং আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে।

    জ্ঞান কীভাবে আমাদের জীবনকে দিক নির্দেশনা দেয়:

    • সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে: জ্ঞান আমাদের সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে এবং আমাদের জীবনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
    • জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহায্য করে: জ্ঞান আমাদের জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহায্য করে এবং আমাদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করে।
    • আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে: জ্ঞান আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে এবং আমাদের জীবনকে আরও অর্থপূর্ণ করে তোলে।
    • আমাদের সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে সাহায্য করে: যখন আমরা জ্ঞান অর্জন করি তখন আমরা আমাদের সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।

    জ্ঞানের কিছু উদাহরণ:

    • শিক্ষা: স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
    • পড়াশোনা: বই, পত্রিকা, ইন্টারনেট ইত্যাদি থেকে পড়াশোনার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
    • অভিজ্ঞতা: জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমেও জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
    • অন্যদের কাছ থেকে শেখা: অন্যদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা থেকে শেখা সম্ভব।

    জ্ঞানের প্রয়োগ:

    • জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করতে পারি।

      জ্ঞান অর্জনের পর তা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞানকে ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করলে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে পারি।

      জ্ঞানকে ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করার উপায়:

      • সিদ্ধান্ত গ্রহণে: জ্ঞান আমাদের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন বিকল্পের মূল্যায়ন করতে পারি এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারি।
      • সমস্যা সমাধানে: জ্ঞান আমাদের জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা সমস্যার মূল কারণ বের করতে পারি এবং সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে পারি।
      • সম্পর্ক উন্নত করতে: জ্ঞান আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক উন্নত করতে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারি এবং তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি।
      • জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে: জ্ঞান আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতন হতে পারি এবং আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারি।

      জ্ঞানকে ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করার কিছু টিপস:

      • আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগান: জ্ঞান অর্জনের পর তা কাজে লাগান। আপনার জ্ঞানকে ব্যবহার করে আপনার জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করুন।
      • অন্যদের সাথে আপনার জ্ঞান ভাগ করে নিন: অন্যদের সাথে আপনার জ্ঞান ভাগ করে নিন। এতে আপনার জ্ঞান আরও দৃঢ় হবে এবং অন্যরাও উপকৃত হবে।
      • নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন: নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন। জ্ঞানের কোন শেষ নেই। তাই নতুন নতুন জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যান।

      উপসংহার:

      জ্ঞান অর্জনের পর তা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞানকে ব্যক্তিগত জীবনে প্রয়োগ করলে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে পারি।

      মনে রাখবেন:

      • জ্ঞানকে কাজে লাগান।
      • অন্যদের সাথে আপনার জ্ঞান ভাগ করে নিন।
      • নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন।
    • জ্ঞানকে আমাদের পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের কর্মজীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারি।

      জ্ঞান আমাদের পেশাগত জীবনে সাফল্যের জন্য অপরিহার্য। জ্ঞানকে পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করলে আমরা আমাদের কর্মজীবনে উন্নতি করতে পারি এবং আরও বেশি সফল হতে পারি।

      জ্ঞানকে পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করার উপায়:

      • কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে: জ্ঞান আমাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাজ আরও ভালোভাবে করতে পারি এবং আমাদের কর্মক্ষেত্রে আরও দক্ষ হতে পারি।
      • সমস্যা সমাধানে: জ্ঞান আমাদের কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা সমস্যার মূল কারণ বের করতে পারি এবং সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে পারি।
      • নতুন সুযোগ তৈরি করতে: জ্ঞান আমাদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করতে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা নতুন নতুন ধারণা পেতে পারি এবং সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারি।
      • পদোন্নতি পেতে: জ্ঞান আমাদের কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি পেতে সাহায্য করে। জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা আমাদের কর্মদাতাদের কাছে নিজেদের প্রমাণ করতে পারি এবং পদোন্নতি পেতে পারি।

      জ্ঞানকে পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করার কিছু টিপস:

      আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন: আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে যত বেশি জ্ঞান অর্জন করবেন, তত বেশি সফল হতে পারবেন।

      কোন কাজের ক্ষেত্রে সফল হতে হলে সেই কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞান আমাদের কাজকে আরও ভালোভাবে করতে সাহায্য করে এবং আমাদের কর্মক্ষেত্রে আরও দক্ষ হতে সাহায্য করে।

      kabinbd

    • আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার উপায়:

      • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ: আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার জন্য বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
      • বই ও অন্যান্য প্রকাশনা: আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে বিভিন্ন বই ও অন্যান্য প্রকাশনা পড়তে পারেন।
      • অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে কথা বলা: আপনার কাজের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে কথা বলতে পারেন এবং তাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিতে পারেন।
      • অনলাইন রিসোর্স: আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করতে পারেন।

      আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার কিছু টিপস:

      • আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি করুন: আপনি কোন কাজের ক্ষেত্রে কাজ করতে চান এবং সেই ক্ষেত্রে কী কী জ্ঞান প্রয়োজন তা স্পষ্টভাবে জানুন।
      • আপনার জ্ঞানের ফাঁকগুলো চিহ্নিত করুন: আপনার জ্ঞানের কোন কোন অংশে ফাঁক রয়েছে তা চিহ্নিত করুন এবং সেগুলো পূরণ করার জন্য চেষ্টা করুন।
      • নিয়মিত আপডেট থাকুন: আপনার কাজের ক্ষেত্রে নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য আসে। তাই নিয়মিত আপডেট থাকার চেষ্টা করুন।

      উপসংহার:

      আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আপনার কর্মজীবনের সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং আপনার কর্মজীবনে সফল হতে পারেন।

      মনে রাখবেন:

      • আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি করুন।
      • আপনার জ্ঞানের ফাঁকগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেগুলো পূরণ করার জন্য চেষ্টা করুন।
      • নিয়মিত আপডেট থাকুন।
      • আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগান: জ্ঞান অর্জনের পর তা কাজে লাগান। আপনার জ্ঞানকে ব্যবহার করে আপনার কাজ আরও ভালোভাবে করার চেষ্টা করুন।
      • নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন: নতুন নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন। জ্ঞানের কোন শেষ নেই। তাই নতুন নতুন জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যান।

      উপসংহার:

      জ্ঞান আমাদের পেশাগত জীবনে সাফল্যের জন্য অপরিহার্য। জ্ঞানকে পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করলে আমরা আমাদের কর্মজীবনে উন্নতি করতে পারি এবং আরও বেশি সফল হতে পারি।

      মনে রাখবেন:

      • আপনার কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন।
      • আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগান।
      • নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন।
    • জ্ঞানকে আমাদের সমাজের উন্নয়নে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের সমাজের উন্নয়নে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের সমাজকে আরও উন্নত করতে পারি।

    উপসংহার:

    জ্ঞান আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে পারি। জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত, পেশাগত ও সামাজিক জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের জীবন ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।

    জ্ঞান অর্জনের জন্য কিছু টিপস:

    • একটি নির্দিষ্ট বিষয় নির্বাচন করুন: আপনার আগ্রহের একটি নির্দিষ্ট বিষয় নির্বাচন করুন এবং সেই বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য চেষ্টা করুন।
  • জ্ঞানকে আমাদের পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের পেশাগত জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের কর্মজীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারি।
  • জ্ঞানকে আমাদের সমাজের উন্নয়নে প্রয়োগ করতে হবে: জ্ঞানকে আমাদের সমাজের উন্নয়নে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের সমাজকে আরও উন্নত করতে পারি।

উপসংহার:

জ্ঞান আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে পারি। জ্ঞানকে আমাদের ব্যক্তিগত, পেশাগত ও সামাজিক জীবনে প্রয়োগ করে আমরা আমাদের জীবন ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।একটা সময় গণমাধ্যমে নিয়মিত একটি বিজ্ঞাপন প্রচার করা হত, বাঁচতে হলে জানতে হবে। এটি ছিল আসলে এইডস থেকে বাঁচতে একটি সচেতনতা মূলক প্রচারণা।

যদিও বিজ্ঞাপনটি এখন আর দেখা যায় না, কিন্তু দেশের সবাই কি সচেতন হয়েছি, এইডস নিয়ে।

পৃথিবীর অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ১ ডিসেম্বর পালিত হচ্ছে বিশ্ব এইডস দিবস।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১৩ হাজার।

এইডস আসলে কী, কেন হয়, হলে কী করতে হবে, না হওয়ার জন্য কী করতে হবে এগুলো নিয়ে আলোচনা তেমন দেখা যায় না, আমাদের পরিবার বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে।

তবে সুস্থ সুন্দর একটি জীবন পেতে সত্যি এই এইডস সম্পর্কে জানাটা জরুরি। মেডিক্যাল নিউজ টুডে-তে বলা হয়েছে:

এইডস এক মরণ ব্যাধি, Human immunodeficiency virus বা HIV নামক ভাইরাস এই রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী।

লক্ষণ
• এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
• সংক্রামক রোগও স্বাভাবিক চিকিৎসায় ভাল হয় না
• ঘন ঘন ডায়রিয়া, যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া হতে পারে
• হঠাৎ করে খুব বেশি কমে যায়।

এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে

• এইচআইভি পজেটিভ এমন কারো সঙ্গে কনডম ছাড়া যৌন মিলনের মাধ্যমে

• আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত শরীরে গ্রহণের মাধ্যমে

• সুচ, সিরিঞ্জ, কাঁচি, ব্লেড, রেজার, ক্ষুর ইত্যাদি ব্যবহারে

• মায়ের থেকে গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় অথবা প্রসবের পর বুকের দুধের মাধ্যমে শিশুর হতে পারে।

প্রতিরোধের উপায়

• এইচআইভি’র ঝুঁকি সম্পর্কে জানা ও সচেতন থাকা
• ধর্মীয় ও সামাজিক অনুশাসন মেনে চলা
• একজন স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে নিরাপদ যৌনসম্পর্ক
• আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত শরীরে গ্রহণ না করা
• মাদক গ্রহণ না করা।

মনে রাখতে হবে এইচআইভি ছোঁয়াচে নয় এবং শুধুমাত্র স্পর্শের মাধ্যমেই এইচআইভি এক শরীর থেকে অন্য শরীরে স্থানান্তরিত হতে পারে তাই কারো এইচআইভি সনাক্ত হলেই তাকে পরিবার বা সমাজে বয়কট করার পরিবর্তে তার পাশে দাঁড়াতে হবে।

তাকে বোঝাতে হবে, প্রয়োজনে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ এইচআইভি পজিটিভ হলেই তাৎক্ষণিক মৃত্যু হয় না, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে সবার ভেতরে থেকে মোটামুটি স্বাভাবিক ভাবেই তিনি দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে পারবেন।

divorcee matrimony in bangladesh

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *