banner
kabinbd

গরমে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দ্রুত করণীয়

গরমে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দ্রুত করণীয়:

kabinbd

গরমের সময় শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। তাপমাত্রা বৃদ্ধি, আর্দ্রতা বৃদ্ধি এবং বায়ু দূষণের কারণে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গরমে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:

গরমে শ্বাসকষ্ট বা তাপমাত্রা বাড়াতে এবং অসুস্থতা বৃদ্ধি করতে দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এটি আমন্ত্রণ হতে পারে সাম্য, পর্যাপ্ত পানি পান, শীতল সারঞ্জাম, সতর্কতা, এবং সুস্থ জীবনপদ্ধতি অনুসরণ করতে। নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে:

  • পর্যাপ্ত পানি পান: গরমে শরীর থেকে পোটাশিয়াম এবং আমিনো এসিড হারাও যায়, তাই পর্যাপ্ত পানি পান খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাপমাত্রা বাড়াতে শরীরের শীতল থাকার জন্য এটি প্রোত্সাহিত হতে সাহায্য করে।
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম: দিনের বিভিন্ন সময়ে বিশ্রাম নিন, এবং গরমের দিনে অধিক তাপমাত্রা বিশেষভাবে মধ্যদিনে উচ্চ থাকতে সহায়ক হতে পারে।
  • শীতল সারঞ্জাম: বায়ুশীতলকরণ, এয়ার কন্ডিশনার বা ফ্যান ব্যবহার করুন যাতে আপনি একটি শীতল এবং আরামদায়ক পরিবেশে থাকতে পারেন।
  • শীতল সংবাদ: একটি তাজা তোয়াল বা ডিউয়ার ব্যবহার করে শরীর শীতল করতে সাহায্য করতে পারে।
  • প্রকৃতির মধ্যে থাকুন: গোলাপ বা পুষ্পবৃক্ষের নিচে বা প্রাকৃতিক অঞ্চলে থাকা মানবের জন্য আশ্রয়কর হতে পারে, কারণ এগুলি ঠাণ্ডা আবেগ সরবরাহ করতে সাহায্য করতে পারে।
  • যোগাযোগ করুন: গরমে যোগাযোগ সমর্থন করতে সাহায্য করতে আপনি এবং আপনার সহযোগীরা একে অপরকে তাদের সুখ-দুঃখ শেয়ার করতে সক্ষম থাকতে পারেন।

এগুলি অনুসরণ করা এবং নিজেকে ভাল স্বাস্থ্যবান রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, যদি শ্বাসকষ্ট বা অসুস্থতা ধরা দেওয়ার সাথে সাথে হয়, তারাতারি চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূ

১. ঠান্ডা পরিবেশে যান:

  • প্রথমে, ঠান্ডা ঘরে বা ছায়ায় যান।
  • এয়ার কন্ডিশনার বা ফ্যান ব্যবহার করুন।

ঠান্ডা পরিবেশে যেতে এবং তাতে আনন্দ করতে এটি কিছু পদক্ষেপ নেতে সাহায্য করতে পারে:

  • উপযুক্ত পোষণ: ঠান্ডা পরিবেশে যেতে আগে, আপনি উপযুক্ত পোষণ নিশ্চিত করতে পারেন। আপনার শরীরের ভাল আবহাওয়া এবং শীতল থাকার জন্য পুরস্কৃত খাবার এবং পর্যাপ্ত পানি প্রয়োজন।
  • শীতল পোষণ: ফল, সবজি, ঠাণ্ডা মুখরোচক প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে। শীতল ড্রিংকস এবং মৌসুমি ফল খাওয়া একটি ভাল উপায় হতে পারে।
  • শীতল পরিবেশে ঘুরা: পার্ক, পাহাড়, অথবা নদীর সৈকতে ঘুরতে যান। এগুলি শীতল আবহাওয়া এবং রমণীয় দৃশ্যে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে সুধাও করতে সাহায্য করতে পারে।
  • শীতল বসা: শীতল স্থানে বসতে অথবা লেটাস্ট এবং আধুনিক অফিসের ভিতরে থাকতে সাহায্য করতে পারে। আবার, বসার জন্য এবং পুকুরে একটি কুলের কিনারায় বসার জন্য ভিত্তি তৈরি করতে পারেন।
  • ঠাণ্ডা স্নান: ঠাণ্ডা পরিবেশে থাকতে গিয়ে, একটি ঠাণ্ডা স্নান নেয়া সুস্থ আবেগ প্রদান করতে পারে এবং মাস্তিষ্ক শীতল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
  • উচ্চ টানা বা পার্কে বসা: মৌসুমের সাথে তারাৎ থাকতে এবং শীতল এবং প্রশান্ত একটি পরিবেশে থাকতে, একটি উচ্চ টানা বা পার্কে বসা একটি ভাল বিকল্প হতে পারে।

এই পদক্ষেপগুলি নেওয়ার মাধ্যমে, আপনি ঠান্ডা পরিবেশে যেতে এবং মানবদেহের শীতল থাকতে সাহায্য করতে পারেন। সাথে সাথে, মনোবল বাড়াতে এবং সুস্থ এবং শান্ত মানসিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে এই পদক্ষেপগুলি মূল্যায়ন করা হতে পারে।

২. পানি পান করুন:

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
  • পানি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এবং পানিশূন্যতা রোধ করতে সাহায্য করে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি আমাদের শরীরের প্রায় 60% অংশ তৈরি করে এবং এটি আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয়।

পানি পানের কিছু সুবিধা:

  • শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: পানি ঘামের মাধ্যমে শরীরের তাপ বের করে দিতে সাহায্য করে।
  • বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে: পানি প্রস্রাব এবং মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে: পানি মল নরম করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।
  • ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো: পানি ত্বক ও চুলকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।
  • ক্লান্তি দূর করে: পানি শরীরে পানিশূন্যতা রোধ করে এবং ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে: পানি পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
  • কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়: পানি প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমিয়ে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
  • মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে: পানি মস্তিষ্কে রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

আপনি কতটুকু পানি পান করা উচিত?

kabinbd

আপনার প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা উচিত তা নির্ভর করে আপনার বয়স, লিঙ্গ, শারীরিক পরিশ্রমের মাত্রা এবং আবহাওয়ার উপর। তবে, সাধারণভাবে বলা যায়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন প্রায় 2.7 লিটার (11.5 কাপ) এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার প্রতিদিন প্রায় 2.2 লিটার (9 কাপ) পানি পান করা উচিত।

আপনি পর্যাপ্ত পানি পান করছেন কিনা তা বোঝার কিছু উপায়:

  • আপনার প্রস্রাবের রঙ হালকা হলুদ বা বর্ণহীন হওয়া উচিত। যদি আপনার প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হয় তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।
  • আপনার প্রতিদিন কয়েকবার প্রস্রাব করা উচিত। যদি আপনি দিনে কয়েকবারের বেশি প্রস্রাব না করেন তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।
  • আপনার ত্বক নরম ও আর্দ্র হওয়া উচিত। যদি আপনার ত্বক শুষ্ক বা খসখসে হয় তবে আপনি সম্ভবত পর্যাপ্ত পানি পান করছেন না।

৩. ঢিলেঢালা পোশাক পরুন:

  • ঢিলেঢালা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন।
  • এতে শরীর ঠান্ডা থাকবে।

গরমের সময় ঢিলেঢালা পোশাক পরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঢিলেঢালা পোশাক শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং গরমের অস্বস্তি থেকে মুক্তি দেয়।

ঢিলেঢালা পোশাক পরার কিছু সুবিধা:

  • শরীরের বায়ুচলাচল বৃদ্ধি করে: ঢিলেঢালা পোশাক শরীরের চারপাশে বাতাস চলাচল করতে সাহায্য করে, যা শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
  • ঘাম শুকাতে সাহায্য করে: ঢিলেঢালা পোশাক ঘাম দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে, যা শরীরকে ঠান্ডা এবং শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে।
  • চলাফেরায় স্বাচ্ছন্দ্য দেয়: ঢিলেঢালা পোশাক পরার সময় আপনি সহজে এবং আরামে চলাফেরা করতে পারবেন।
  • আরামদায়ক: ঢিলেঢালা পোশাক পরার সময় আপনি আরাম অনুভব করবেন।

গরমের সময় ঢিলেঢালা পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপস:

  • হালকা রঙের পোশাক পরুন: হালকা রঙের পোশাক গাঢ় রঙের পোশাকের তুলনায় কম তাপ ধারণ করে।
  • পাতলা কাপড়ের পোশাক পরুন: সুতি, লিনেন, শিফন ইত্যাদির মতো পাতলা কাপড়ের পোশাক গরমের সময় পরার জন্য উপযুক্ত।
  • প্রাকৃতিক তন্তুর পোশাক পরুন: প্রাকৃতিক তন্তুর পোশাক, যেমন সুতি, লিনেন, শিফন ইত্যাদি, শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
  • সিন্থেটিক কাপড়ের পোশাক এড়িয়ে চলুন: সিন্থেটিক কাপড়ের পোশাক ঘাম শুকাতে বাধা দেয় এবং শরীরকে গরম করে।
  • হাতাযুক্ত পোশাক পরুন: হাতাযুক্ত পোশাক আপনার ত্বককে রোদের হাত থেকে রক্ষা করবে।
  • টুপি পরুন: টুপি আপনার মাথাকে রোদের হাত থেকে রক্ষা করবে।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

৪. শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম:

  • কিছু সহজ শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন।
  • এতে ফুসফুসে অক্সিজেনের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে।

শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম

শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম হলো একটি ধরনের ব্যায়াম যা আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের ধরণ উন্নত করতে সাহায্য করে। এগুলি আপনার ফুসফুসকে আরও কার্যকরভাবে কাজ করতে এবং আপনার শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে পারে।

শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের কিছু সুবিধা:

  • চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম আপনাকে শিথিল করতে এবং আপনার মনকে শান্ত করতে সাহায্য করতে পারে।
  • রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে।
  • ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করে: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম আপনাকে দ্রুত ঘুমাতে এবং আরও ভাল ঘুমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • শরীরের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম আপনার শরীরের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • আপনার শক্তির স্তর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম আপনাকে আরও শক্তিশালী বোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

কিছু সহজ শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম:

  • ডায়াফ্রামেটিক শ্বাস-প্রশ্বাস:

    1. একটি আরামদায়ক অবস্থানে বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
    2. আপনার হাত আপনার পেটের উপরে রাখুন।
    3. আপনার নাক দিয়ে ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে শ্বাস নিন।
    4. আপনার শ্বাস নেওয়ার সময় আপনার পেটটি বাইরে উঠতে দেখুন।
    5. আপনার মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।
    6. এই প্রক্রিয়াটি 5-10 মিনিটের জন্য পুনরাবৃত্তি করুন।
  • পেটে শ্বাস-প্রশ্বাস:

    1. একটি আরামদায়ক অবস্থানে বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
    2. আপনার হাত আপনার বুকের উপরে রাখুন।
    3. আপনার নাক দিয়ে ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে শ্বাস নিন।
    4. আপনার শ্বাস নেওয়ার সময় আপনার বুকটি স্থির থাকতে দেখুন।
    5. আপনার মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।
    6. এই প্রক্রিয়াটি 5-10 মিনিটের জন্য পুনরাবৃত্তি করুন।
  • 4-7-8 শ্বাস-প্রশ্বাস:

    1. একটি আরামদায়ক অবস্থানে বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
    2. আপনার জিহ্বা আপনার উপরের দাঁতের পিছনে রাখুন।
    3. আপনার মুখ দিয়ে সম্পূর্ণভাবে শ্বাস ছাড়ুন।
    4. আপনার নাক দিয়ে 4 গণনা করার সময় ধীরে ধীরে শ্বাস নিন।
    5. আপনার শ্বাস 7 গণনা করার জন্য ধরে রাখুন।

৫. ঔষধ সেবন:

  • যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।

৬. বিশ্রাম নিন:

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
  • ক্লান্ত হলে শ্বাসকষ্ট আরও বেড়ে যেতে পারে।

৭. ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ:

  • যদি শ্বাসকষ্ট দীর্ঘস্থায়ী হয় বা তীব্র হয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

গরমের সময় শ্বাসকষ্ট থেকে বাঁচতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত:

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
  • ঢিলেঢালা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন।
  • গরমের সময় বাইরে বের হওয়া কমিয়ে দিন।
  • বায়ু দূষণ এড়িয়ে চলুন।
  • নিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন।
  • যদি আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে, তাহলে নিয়মিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

আবারো দেশে বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। করোনার এই দ্বিতীয় ঢেউ সবার মনেই নতুন করে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। দিন দিন বাড়ছে আক্রান্ত ও

মৃতের সংখ্যা। এসময় নিজেরা অনেক বেশি সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই।

নিশ্চয়ই জানেন যে, শ্বাসকষ্ট করোনা সংক্রমণের অন্যতম লক্ষণ। তবে শ্বাসকষ্ট হলেই যে আপনি করোনায় আক্রান্ত, তা কিন্তু নয়! তাই আতঙ্কিত

হবেন না। অন্যান্য অনেক কারণেই গরমে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। যাদের ফুসফুসে সামান্য হলেও সমস্যা আছে; তাদের ক্ষেত্রে এ সময় শ্বাসকষ্ট

হওয়াটা স্বাভাবিক।

এছাড়া যেহেতু করোনাভাইরাস ফুসফুসে বংশবিস্তার করে, তাই এ সময় সাবধান হতেই হবে। গরমে হাঁচি-কাশির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে শ্বাসজনিত

অনেক সমস্যাও। একে তো প্রচুর ঘাম হয়ে থাকে, তার ওপর আবার রোদের তেজ বাড়ায় অনেকেই সাধারণ ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। সেই সঙ্গে

বাড়ে শ্বাসকষ্টও। এজন্য ফুসফুসের যত্ন নিতে হবে পুষ্টিকর খাবার খেয়ে ও নিয়মিত শরীরচর্চা করে।

চলুন এবার জেনে নেয়া যাক গরমে শ্বাসকষ্ট বাড়লে দ্রুত যা করবেন সে সম্পর্কে:

১. দ্রুত ধূমপান বন্ধ করুন।

২. শ্বাসকষ্ট হলে রোদে বের হবেন না।

৩. এসির চেয়ে ফ্যান ব্যবহার করা ভালো।

৪. নিয়মিত গোসল করুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।

৫. শরীরচর্চা করার জন্য ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।

৬. অ্যারোসল বা যেকোনো স্প্রে থেকে দূরে থাকুন।

৭. ফুসফুস ভালো রাখে এমন খাবার এ সময় বেশি করে খেতে হবে।

৮. ফুসফুস ভালো রাখতে যোগব্যায়াম করতে পারেন নিয়মিত।

৯. ফুসফুসের কয়েকটি ব্যায়াম আছে, যেগুলো নিয়মিত করা উচিত।

১০. বেশি শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

১১. ধুলা-বালি থেকে সব সময় দূরে থাকুন। এ সময় মাস্ক ব্যবহারের বিকল্প নেই।

১২. এ সময় অনেক ঘাম হয়, তাই প্রচুর পানি পান করতে হবে। তাহলে শরীর আর্দ্র থাকবে।

১৩. ঘরে যাতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস ঢুকতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। বন্ধ ঘরে থাকবেন না।

১৪. ঘর ঠাণ্ডা রাখুন। একটানা এসিতে দীর্ঘক্ষণ থাকবেন না। এতে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়তে পারে।

marriage media

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *