বিয়ের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ গুলো
বিয়ের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ গুলো
বিয়ের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ গুলো:
বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবন সিদ্ধান্ত, এবং এর সাথে কিছু উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা থাকা স্বাভাবিক।
কিছু সাধারণ দুশ্চিন্তার কারণ :
১. অজানা ভবিষ্যৎ: বিয়ের পর জীবন কেমন হবে, নতুন পরিবারে মানিয়ে নেওয়া যাবে কিনা, ইত্যাদি বিষয়ে অনিশ্চয়তা অনেকের মনেই দুশ্চিন্তা তৈরি করে।
বিবাহের ক্ষেত্রে অজানা ভবিষ্যৎ অনেকের মনেই দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিয়ের পর জীবন কেমন হবে, নতুন পরিবারে মানিয়ে নেওয়া যাবে কিনা, সঙ্গীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হবে কিনা, ইত্যাদি বিষয়ে অনিশ্চয়তা অনেকের মনেই উদ্বেগ তৈরি করে।
কিছু টিপস:
- মানসিক প্রস্তুতি: বিয়ের আগে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের পর জীবনে কিছু পরিবর্তন আসবে, সেটা মেনে নেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা উচিত।
- সঙ্গীর সাথে আলোচনা: বিয়ের আগে সঙ্গীর সাথে খোলামেলাভাবে আলোচনা করা উচিত। একে অপরের আশা-প্রত্যাশা, পছন্দ-অপছন্দ, এবং জীবনধারা সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত।
- পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য: পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য ও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। তাদের অভিজ্ঞতা আপনাকে অনেক কিছু বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
- ইতিবাচক চিন্তাভাবনা: ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করা গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী হওয়া উচিত।
- মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা: নতুন পরিবারে মানিয়ে নেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা উচিত। কিছুটা সময় লাগবে, তাই ধৈর্য ধরুন।
- যোগাযোগ: সঙ্গীর সাথে ভালোভাবে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো সমস্যা হলে খোলামেলাভাবে আলোচনা করে সমাধান করার চেষ্টা করুন।
- ধৈর্য: ধৈর্য ধরা গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের পর জীবনে কিছু সমস্যা আসতে পারে, তবে ধৈর্য ধরে সমাধান করার চেষ্টা করুন।
- পরামর্শদাতার সাহায্য: প্রয়োজনে একজন বিবাহ বিষয়ক পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
মনে রাখবেন, অজানা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করা স্বাভাবিক। তবে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা, সঙ্গীর সাথে আলোচনা, এবং পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে এই উদ্বেগ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
অন্যান্য দিক:
- বিবাহের প্রস্তুতি : বিয়ের আগে পরিবার পরিকল্পনা, আর্থিক পরিকল্পনা, ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।
২. দায়িত্বের ভার: বিবাহিত জীবনে সঙ্গী, পরিবার, এবং সন্তানের প্রতি দায়িত্ব পালনের চিন্তা অনেকের মনে চাপ সৃষ্টি করে।
বিবাহিত জীবনে দায়িত্বের ভার অনেকের মনেই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সঙ্গী, পরিবার, এবং সন্তানের প্রতি দায়িত্ব পালনের চিন্তা অনেকের মনে চাপ সৃষ্টি করে।
কিছু টিপস:
- মানসিক প্রস্তুতি: বিয়ের আগে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহিত জীবনে দায়িত্বের ভার থাকবে, সেটা মেনে নেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা উচিত।
- সঙ্গীর সাথে আলোচনা: বিয়ের আগে সঙ্গীর সাথে খোলামেলাভাবে আলোচনা করা উচিত। দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।
- পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য: পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য ও পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। তাদের অভিজ্ঞতা আপনাকে অনেক কিছু বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
- সময় ব্যবস্থাপনা: ভালোভাবে সময় ব্যবস্থাপনা করা গুরুত্বপূর্ণ। সকল দায়িত্ব সুষ্ঠভাবে পালন করার জন্য সময়ের সঠিক ব্যবহার করা উচিত।
- সহযোগিতা: সঙ্গীর সাথে সহযোগিতা করা গুরুত্বপূর্ণ। সকল দায়িত্ব একসাথে পালন করলে ভার অনেক কমে যায়।
- ধৈর্য: ধৈর্য ধরা গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহিত জীবনে উত্থান-পতন আসবে, তবে ধৈর্য ধরে সমাধান করার চেষ্টা করুন।
- পরামর্শদাতার সাহায্য: প্রয়োজনে একজন বিবাহ বিষয়ক পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
মনে রাখবেন, দায়িত্বের ভার সবার জন্যই থাকে। ইতিবাচক চিন্তাভাবনা, সঙ্গীর সাথে আলোচনা, এবং পরিবার ও বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে এই উদ্বেগ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
অন্যান্য দিক:
- আর্থিক পরিকল্পনা: বিবাহের আগে আর্থিক পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের ভরণপোষণের জন্য কত টাকা লাগবে তা হিসাব করে রাখা উচিত।
৩. আর্থিক দিক: বিবাহের খরচ, ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা, এবং পরিবারের ভরণপোষণের চিন্তা অনেকের মনে দুশ্চিন্তা তৈরি করে।
বিবাহের ক্ষেত্রে আর্থিক দিক অনেকের মনেই দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিবাহের খরচ, ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা, এবং পরিবারের ভরণপোষণের চিন্তা অনেকের মনেই উদ্বেগ তৈরি করে।
কিছু টিপস:
- আর্থিক পরিকল্পনা: বিবাহের আগে আর্থিক পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহের খরচ, পরিবারের ভরণপোষণের খরচ, সন্তানের শিক্ষার খরচ, ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে একটি বাজেট তৈরি করা উচিত।
- আয়ের উৎস: আয়ের উৎস নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। একজনের উপর নির্ভরশীল না থেকে দুজনেই আয়ের জন্য কাজ করা ভালো।
- সঞ্চয়: নিয়মিত সঞ্চয় করা গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতের জন্য এবং কোন ধরনের আর্থিক সঙ্কটের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
- ঋণ: অপ্রয়োজনে ঋণ নেওয়া উচিত নয়। ঋণ নেওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
- বিনিয়োগ: অতিরিক্ত টাকা থাকলে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। তবে বিনিয়োগের আগে ভালোভাবে জেনে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
- সঙ্গীর সাথে আলোচনা: আর্থিক বিষয় গুলো সঙ্গীর সাথে খোলামেলাভাবে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। একে অপরের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে জানা উচিত।
- পরামর্শদাতার সাহায্য: প্রয়োজনে একজন আর্থিক বিষয়ক পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
মনে রাখবেন, আর্থিক দিক গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি সব কিছু নয়। ভালোবাসা, বিশ্বাস, এবং বোঝাপড়া থাকলে আর্থিক সমস্যা গুলো সমাধান করা সম্ভব।
৪. সম্পর্কের স্থায়িত্ব: বিবাহ বিচ্ছেদের হার বৃদ্ধির সাথে সাথে দীর্ঘস্থায়ী ও সুখী দাম্পত্য জীবন গড়ে তোলা সম্ভব হবে কিনা এই চিন্তা অনেকের মনেই থাকে।
৫. পারিবারিক ও সামাজিক চাপ: পরিবার ও সমাজের পক্ষ থেকে দ্রুত বিয়ে করার চাপ, সন্তান ধারণের চাপ, এবং আদর্শ জীবনযাপনের চাপ অনেকের মনে দুশ্চিন্তা তৈরি করে।
৬. ব্যক্তিগত স্বাধীনতা: বিয়ের পর ব্যক্তিগত স্বাধীনতা হারানোর ভয় অনেকের মনেই থাকে।
৭. শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন: বিয়ের পর শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার চিন্তা অনেকের মনে দুশ্চিন্তা তৈরি করে।
৮. অতীতের অভিজ্ঞতা: ভাঙা সম্পর্ক, বিবাহ বিচ্ছেদ, অথবা পারিবারিক সমস্যার অতীত অভিজ্ঞতা অনেকের মনে বিয়ের প্রতি ভয় তৈরি করে।
৯. মানসিক প্রস্তুতি: অনেকেই মনে করেন যে তারা এখনও মানসিকভাবে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত নয়।
১০. সঙ্গীর পছন্দ: সঠিক সঙ্গী খুঁজে পাওয়া, এবং সঙ্গীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হবে কিনা এই চিন্তা অনেকের মনে থাকে।
কিছু টিপস:
- উন্মুক্ত যোগাযোগ: সঙ্গীর সাথে আপনার দুশ্চিন্তা ও ভাবনা খোলামেলাভাবে শেয়ার করুন।
- পরিবার ও বন্ধুদের সাথে কথা বলুন: আপনার দুশ্চিন্তা ও ভাবনা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
- বিবাহ বিষয়ক পরামর্শদাতার সাহায্য নিন: একজন বিবাহ বিষয়ক পরামর্শদাতা আপনাকে আপনার দুশ্চিন্তা বুঝতে এবং সমাধান করতে সাহায্য করতে পারেন।
- নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন: নিজের উপর এবং আপনার সঙ্গ
আমরা সাধারণত আমাদের সমাজ এবং পরিবারগুলোতে দেখতে পাই অনেক পরিবার, আমাদের অনেক প্রতিবেশী পরিচিত অনেক ভাই-বোন বিয়ের জন্য পরিবারের কোনো-না-কোনো সদস্যদের কে নিয়ে বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছে,
এর মধ্যে অনেকগুলো কারণ আছে, তা হল কারো উচ্চতা কম হওয়া কারো গায়ের রং ভালো না হওয়া কারো পড়ালেখা কম কারো বয়স বেড়ে গেছে এই সমস্যাগুলো আমাদের সমাজে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে যা আমরা দেখতে পেয়েছি অসংখ্য বিয়ে দিতে গিয়ে
আসলে বিয়ের জন্য যে বিষয়গুলো কে মাইন্ড সেটআপ করতে হবে সেগুলো হচ্ছে ছেলে এবং মেয়ে প্রত্যেকেরই একটি নির্দিষ্ট সময় আছে একটি নির্দিষ্ট বয়স আছে যে বয়সে ছেলে এবং মেয়েদের বিয়ের বাজারে তাদের বেস্ট ডিমান্ড থকে,
কিন্তু সময় পার হয়ে গেলে বিয়ের বাজারে তাদের বাজার মূল্য কমতে থাকে, বিয়ে দেয়ার অভিজ্ঞতায় এটা আমরা দেখেছি যে বেশির ভাগ গার্ডিয়ান মোটেই বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে দেখছে না আর তার একটি অন্যতম কারণ হিসেবে আমাদের কাছে যেটি মনে হচ্ছে তা হচ্ছে খুব বেশি প্রত্যাশা,
বিয়ের জন্য এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে সব সময় নিজের অবস্থান চিন্তা করে বিয়ের বাজারে পাত্র পাত্রী খোঁজা উচিত আমি কতদূর যেতে পারবো বা আমাকে কারা পছন্দ করবে এই বিষয়টি বেশিরভাগ পরিবার মাথায় নিতে চায় না অথচ এই বিষয়টি অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ,
বিয়ে দিতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা পেয়েছি সেটি হচ্ছে যে পরিবারের গার্ডিয়ানরা আমাদেরকে বলে দেখুন তো কারা কারা আমাদের পছন্দ করেন সেই বায়ো ডাটা গুলো আমাদের একটু দেখান তো
আমরা দেখতে পেয়েছি সেই পরিবারের পাত্র এবং পাত্রীদের খুব অল্প সময়ে বিয়ে হয়ে গিয়েছে কারণ তারা পাত্র এবং পাত্রী খুঁজতে খুব বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে এর জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে,
নিজের অবস্থান বিবেচনা না করে অপ্রত্যাশিত চাওয়া-পাওয়ার পিছনে ছুটাছুটি করে সময় নষ্ট করে অনেকে বিয়ের বয়স হারিয়ে ফেলেছেন শরীর এবং চেহারার লাবণ্যতা নষ্ট হয়ে গিয়েছে যার কারণে বিয়ের বাজারে তাদের ডিমান্ড কমে গিয়েছে ।
কিন্তু তাদের মনতো আগের জায়গায় থেকে গিয়েছে, আসলে যে যে অবস্থানে আছেন সে অবস্থানকে বিবেচনা করেই পাত্র এবং পাত্রী খুঁজলে তাদের জন্য ভবিষ্যতে আর চিন্তায় পড়ে যেতে হবে না,
দুশ্চিন্তা করতে হবে না,
আমাদের আরেকটি অভিজ্ঞতার কথা আমরা বুঝি তা হচ্ছে ক্যারিয়ারের পিছনে ছুটতে গিয়ে অনেকে তারা বয়স হারিয়ে ফেলেছেন নিরাপদ বয়স যেটা ছিল বিয়ের জন্য সেটাকে নষ্ট করে ফেলেছেন, এর জন্য আসলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় মেয়েরা মেয়েদের ক্যারিয়ারের পিছনে ছুটতে গিয়ে বয়সটা যখন একটু বেশি হয়ে যায় তখন তাদের চেহারার লাবণ্যতা হারিয়ে ফেলে তখন তারা বিয়ের জন্য যে তারুণ্য তা চাঞ্চল্যতা সেগুলো এতটাই কমে যায় এদের কাজ করতে গিয়ে আমরা রীতিমতো হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি এই জায়গাটিতে সংস্কার আনতে হবে প্রত্যেকটি পরিবারের ।্সবাইকে আমরা অনুরোধ করবো এই জায়গাগুলোকে আপনারা খুব যোক্তিক ভাবি বিবেচনা করে আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিরাপদ করুন আগামী জীবনে আপনার সন্তানকে ভালোভাবে বাঁচতে সাহায্য করুন, বিশেষ করে বিয়ের সময় যখন হবে তখন সন্তানদের প্রতি আপনার গার্ডিয়ান সুলভ আচরণ প্রয়োগ করুন ছোটবেলায় যেমনি করে আদর করেছেন শাসন করেছেন বড় হওয়ার পরে শুধু আদরের কথা বলেন কিন্তু শাসনের কথা কোন গার্ডিয়ানকে বলতে খুব একটা শুনিনা, এখানে যদি গার্ডিয়ানরা সচেতন হয় একটা শক্ত অবস্থান নেয় সন্তানদের প্রতি, তাহলে বিয়ের জন্য আজকে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ পরিবারকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে ঘটকদের কাছে দৌড়াতে হতো না কারো ম্যারেজ মিডিয়ায় যেতে হতো না
নিজের অবস্থান বিবেচনা না করলে আমরা দেখতে পাচ্ছি আগামী পাঁচ বছর অথবা সাত বছর পরে প্রচুর পরিমাণে ছেলে এবং মেয়ে তাদের বিয়ের বয়স হারিয়ে ফেলবে তারা স্বাভাবিকভাবেই যে প্রত্যাশা করছেন সেই অনুপাতে পাত্র এবং পাত্রী খুঁজে নেয়া বা পাওয়া খুবই কঠিন হবে ,
আর একটি বিষয় আমরা গভীরভাবে লক্ষ্য করেছি যে , যারা খুব বেশি পাত্র-পাত্রী দেখার বিষয়টি কেউ কেউ অভ্যাসে পরিণত করে নিয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে দেখেছি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা বিয়ে করতে গিয়ে তারা ঠকেছেন, আর অল্প দেখে যারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের ক্ষেত্রে দেখেছি তারা জিতে গেছেন ভীষণভাবে জিতে গেছেন ,
দারুন একটি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন তারা তাদের জীবন সম্পর্কে ভালো একটি কাজ করতে পেরেছেন
আতাউল্লাহ বাবুল