banner
kabinbd

বিয়ে ভিতীর অনেক কারন

বিয়ে ভিতীর অনেক কারন

kabinbd

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জীবনের একটি মর্মস্পর্শী ঘটনা, যা অনেকগুলি কারণে সৃষ্টি হতে পারে। বিয়ে হলে দুজন মানুষ একটি জীবনসঙ্গী চয়ন করতে যাচ্ছে এবং এই চয়নটি তাদের জীবনের অনেক দিকে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, বিয়ে করার পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে, যেগুলি বিভিন্ন সময়ে এবং সমাজে প্রভৃতি ভিন্ন হতে পারে।

ধর্মিক কারণ:

  1. ধর্মীয় আদর্শ:
    • ধর্মিক মূল্যবোধ এবং আদর্শ অনুযায়ী, বিয়ে একটি মানবিক এবং ধর্মীয় প্রক্রিয়া, যা সমাজের অনেক সংস্কৃতি এবং ধর্মে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।ধর্মীয় আদর্শ হলো একটি ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের জীবনের নির্দেশিকা বা মৌল্যবোধ, যা তাদের বৈশিষ্ট্য, চরিত্র, এবং জীবনযাত্রায় আদর্শমূলক ভাবে পরিচয় করে। এই আদর্শ বা মৌল্যবোধ ধর্মের আধারে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে এবং সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনে একটি গাইড হিসেবে কাজ করতে পারে।

      ধর্মীয় আদর্শের কিছু উদাহরণ:

      1. ধর্মীয় মৌল্যবোধ:
        • একজন ধার্মিক ব্যক্তি তাদের ধর্মের শিক্ষা ও মৌল্যবোধ অনুযায়ী জীবনযাত্রা প্রবৃদ্ধি করতে চেষ্টা করতে পারে। এটি তাদের আচরণ, নৈতিকতা, এবং প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেখা যায়।
      2. ধর্মীয় আচরণ:
        • ধর্মীয় আদর্শের ভেতরে বিশেষভাবে আচরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি অনুষ্ঠান, পূজা, এবং ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
      3. ধর্মীয় শিক্ষা:
        • একজন অনুষ্ঠাতা বা ধার্মিক শিক্ষক হতে পারে যা তাদের সহপরিবারে, সম্প্রদায়ে, এবং সমাজে ধর্মীয় মূল্যবোধ বোঝায় এবং উন্নত করতে সাহায্য করে।
      4. ধর্মীয় সহিষ্ণুতা:
        • কিছু ধর্মে সহিষ্ণুতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌল্যবোধ, যা তাদের ধর্মিক শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতা মৌল্যবোধ করে এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের সাথে মিলে চলার জন্য উৎসাহিত করে।
      5. ধর্মীয় সেবা:
        • বিশেষভাবে কিছু ধর্মে, সমাজের জনগণের উপকারে মেয়াদ করা এবং সেবা করা হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় আদর্শ।
      6. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান:
        • কিছু ধর্মে একটি ব্যক্তির ধার্মিক আদর্শ মেটানো হয় এবং এটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হতে পারে, যা সমাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করে।

      ধর্মীয় আদর্শ সমৃদ্ধ এবং বৈশিষ্ট্যগুলির একটি প্রস্তুতিকরণ বা আচরণ হিসেবে কাজ করতে পারে, এবং এটি একজন ব্যক্তির জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারে।

  2. পরম্পরাগত ধর্মীয় আদর্শ:
    • কিছু কৌলাদার পরিবারের মধ্যে, বিয়ে একটি পরম্পরাগত ধর্মীয় আদর্শ, পরিবারের ঐতিহাসিক অধিকার এবং সংরক্ষণ করা হয়।পরম্পরাগত ধর্মীয় আদর্শ হলো এমন আদর্শ বা মৌল্যবোধ, যা পূর্বের প্রজন্ম থেকে একটি পরম্পরাগত ধার্মিক বা আচার-আচরণের পরম্পরাগত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বড়ভাবে পালন করা হয়। এটি পরিবার, সম্প্রদায়, বা সমাজের মধ্যে প্রবৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

      পরম্পরাগত ধর্মীয় আদর্শের কিছু উদাহরণ:

      1. পরম্পরাগত পূজা ও অনুষ্ঠান:
        • পূর্বের প্রজন্ম থেকে আসা পূজা এবং ধার্মিক অনুষ্ঠানের পরম্পরাগত পরাম্পরিকতা এবং সংরক্ষণের মাধ্যমে পৌরাণিকভাবে আত্মসমর্পণ দেখানো হতো।
      2. পরম্পরাগত ধার্মিক শিক্ষা:
        • এমন সম্প্রদায়ের বিশেষত বড় এবং পরম্পরাগত পরিবারের মধ্যে ধার্মিক শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়। এটি পূর্বের প্রজন্মের বৃদ্ধির কথা বলতে সাহায্য করে এবং নতুন প্রজন্মের জন্য এটি একটি উত্তরাধিকারী প্রণালী প্রদান করতে সাহায্য করে।
      3. পরম্পরাগত ধর্মীয় উৎসব:
        • বড় ধর্মীয় উৎসব এবং পর্বত উৎসবগুলি একটি পরম্পরাগত ধার্মিক আচরণের মাধ্যমে পৌরাণিকভাবে উদাহরণ দেয়। এটি পূর্বের প্রজন্মের সাথে মিলে চলা এবং উপবিশেষে প্রজন্মের নতুন সদস্যদের জন্য একটি ধার্মিক এবং সামাজিক মৌল্যবোধ সৃষ্টি করতে সাহায্য করে।
      4. পরম্পরাগত ধর্মীয় কর্মকাণ্ড:
        • পূর্বের প্রজন্মে যে কোনও ধর্মীয় কর্মকাণ্ড একটি পরম্পরাগত পরিষ্কার ও ধার্মিক পুনরায় আচারণ হয় এবং এটি প্রজন্ম সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
      5. পরম্পরাগত ধার্মিক আচারণ:
        • ধর্মীয় আচরণ পূর্বের প্রজন্ম থেকে আসা এবং এটি বড়ভাবে পরম্পরাগতভাবে পালন করা হয় তাতে একটি নতুন প্রজন্ম ধার্মিক পর্যায়ে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করতে পারে।

      পরম্পরাগত ধর্মীয় আদর্শ একটি সম্প্রদায় ও প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মের দিকে প্রেরণা দেয়, এবং এটি একটি সৃষ্টির দৃষ্টিকোণ বা আচার-আচরণের একটি পরম্পরাগত সিদ্ধান্ত সৃষ্টি করে।

সামাজিক কারণ:

  1. প্রজন্ম এবং সামাজিক স্থান:
    • বিয়ে একজন মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে, যা সমাজের মধ্যে একজন ব্যক্তির পরবর্তী প্রজন্মে স্থানান্তর করতে সহায় করে।
  2. সমাজের সংরক্ষণ:
    • বিয়ে হলে বৃহত্তর সমাজ আপনার জীবনের মেয়াদ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি সমাজের মধ্যে একটি দৃষ্টিকোণ পেতে সহায় করতে পারেন।

ব্যক্তিগত কারণ:

  1. জীবনে সাথে ভাগাভাগি:
    • বিয়ে হলে আপনি আপনার জীবনের বৃহত্তর অংশকে সঙ্গে ভাগ করতে সাহায্য করতে পারেন এবং একটি জীবনসঙ্গীর সাথে সম্পৃক্ত হতে পারেন।
  2. সাহায্য এবং সমর্থন:
    • বিয়ে হলে আপনি সমর্থন এবং সাহায্য পেতে সহায় করতে পারেন, যা আপনার জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।

ভবিষ্যতের প্রকার:

  1. পরিবার প্রস্তুতি:
    • বিয়ে একটি পরিবার তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, যা আপনার প্রজন্মের জন্য একটি আশ্রয়স্থান এবং সংরক্ষণ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।পরিবার প্রস্তুতি হলো একটি মানব সমাজের বাসিন্দা, যা সম্প্রদায় এবং সামাজিক সংস্কৃতির মধ্যে পৌরাণিকভাবে প্রবৃদ্ধি করে। এটি পুরাতান সংস্কৃতি, ধর্ম, এবং সামাজিক আদর্শগুলির ভিত্তিতে পূর্বপ্রজন্মের পরিচয়, মৌল্য, এবং মর্যাদা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।

      পরিবার প্রস্তুতির মৌল্যবোধ:

      1. পরিবারে আদর্শ সম্পর্ক:
        • পরিবার প্রস্তুতি প্রস্তুতি করতে সম্পর্কে আদর্শ বাণী, ভালবাসা, সহানুভূতি, এবং মৌল্য নিয়ে পরিপ্রেক্ষ্য করে। একটি আদর্শ সম্পর্ক তাদের মধ্যে বিশেষ একজন সাথীর সাথে মিলে চলার জন্য প্রেরণা দেয় এবং একে অপরকে মোতাবেক করতে শিখতে সাহায্য করে।
      2. ধার্মিক প্রস্তুতি:
        • কিছু পরিবার তাদের ধর্ম, ধর্মীয় আচরণ এবং ধার্মিক শিক্ষা নিয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এবং এটি তাদের পরিবারিক জীবনে একটি প্রভাবশালী দৃষ্টিকোণ দেয়।
      3. সামাজিক প্রস্তুতি:
        • পরিবারের সদস্যরা তাদের সামাজিক সংক্রান্ত দায়িত্ব পরিচয় করতে সাহায্য করতে পারে, এটি তাদের সামাজিক ক্ষমতা, সহজলভ্যতা এবং মর্যাদা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
      4. শিক্ষার প্রস্তুতি:
        • শিক্ষার মৌল্যবোধ এবং পরিবারের মধ্যে শিক্ষার গুরুত্ব দেখানো হয়, যা ছেলেমেয়েদের জন্য শিক্ষার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
      5. আরোগ্য এবং যোগাযোগ:
        • পরিবারের সদস্যদের আরোগ্য এবং ভালবাসা তাদের মধ্যে ভালবাসা এবং দক্ষতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, এটি তাদের সহিষ্ণুতা এবং আত্ম-যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
      6. পরিবারিক বন্ধুবান্ধব এবং সম্প্রাণ্যবাদ:
        • পরিবার বন্ধুবান্ধবের মাধ্যমে নতুন বান্ধবী সম্পর্ক সৃষ্টি করতে সাহায্য করে, যা পরিবার সদস্যদের মধ্যে সহজলভ্যতা এবং সহবাসে উত্তরাধিকারী করতে সাহায্য করতে পারে।

      পরিবার প্রস্তুতি মানব সমাজের শৃংগার, একটি বাসস্থান যেখানে মৌল্য, সহিষ্ণুতা, এবং আদর সহজলভ্যতা করে। এটি সম্প্রদায়ের মাধ্যমে পৌরাণিক সৃষ্টি হয় এবং এটি একটি সুস্থ, সামাজিকভাবে স্থায়ী, এবং ভাল বৃদ্ধির পথে সাহায্য করতে পারে।

  2. স্থিতি এবং মানবিক সুখ:
    • বিয়ে হলে আপনি আপনার জীবনের বৃহত্তর অংশে স্থিতি এবং মানবিক সুখ প্রাপ্ত করতে সাহায্য করতে পারেন।

বিয়ে একটি জীবনসঙ্গী চয়ন করা হলে এবং এই সম্বন্ধে মানুষ তাদের জীবনের অনেক বৃহত্তর দিকে মোড় নেতার আগে মনোনিবেশ করতে পারে। বিয়ে হলে তাদের প্রেমের, সহবাসের, এবং আদর্শ জীবনসঙ্গী তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে

বিয়ে ভীতি বলতে যা বোঝায় তা হচ্ছে বিয়ের নাম শুনলেই ভয় পাওয়া। আর এটা মূলত ছেলেদেরই বেশি থাকে। অনেক কারণে এ ভীতি তৈরি হয় তাদের মধ্যে। একটা ছেলে বিয়ে করা মানেই নিজের অনেক কিছুই বিসর্জন দেয়া থেকে শুরু করে বিশাল দায়িত্ব গ্রহণ করা। যা সবাই নিতে সাহস পায় না। আসুন জেনে নেয়া যাক সেসব ভয়ের কারণগুলো।
স্বাধীনতা হারানোর ভয় : পুরুষদের মধ্যে একটি সাধারণ ধারণা হলো বিয়ে করা মানেই ব্যক্তি স্বাধীনতা হারানো। নিজের জন্য আলাদা ভাবে সময় দেয়া, যখন যেখানে খুশি যাওয়া, যা ইচ্ছে করা ইত্যাদি স্বাধীনতা হারানোর ভয়ে পুরুষরা বিয়ে করতে পিছু হটেন।
দায়িত্ব নেয়ার ভয় : বিয়ে করা মানেই আরেকটি মানুষদের দায়িত্ব নেয়া। স্ত্রীর দেখাশোনা, খরচ, সঙ্গ দেয়া, সুবিধা অসুবিধার দিকে লক্ষ্য রাখা ইত্যাদি দায়িত্ব নিতে হয় পুরুষকে। আর বিয়ের কিছুদিন পরেই সংসারে আসে নতুন অতিথি। তখন দায়িত্ব আরো বাড়ে। সেই সঙ্গে খরচ এবং চিন্তাও বাড়ে। তাই একসঙ্গে এতো দায়িত্ব নিতে স্বাভাবিক ভাবেই পুরুষরা ভয় পায় এবং বিয়ের প্রতি অনীহা সৃষ্টি হয়।
বিয়ের খরচ : বিয়ে মানেই অনেক বেশি চাকচিক্য ও বড় পরিসরের আনুষ্ঠানিকতা। দামি কাপড়, প্রচুর স্বর্ণালঙ্কার, অনেক অতিথি, লাখ টাকা দিয়ে হল ভাড়া নেয়া ইত্যাদি ছাড়া যেন সমাজে মুখ রাখাই দায়। এতো এতো খরচ সামলাতে গিয়ে যে কোনো পুরুষকেই হিমশিম খেতে হয়। ক্যারিয়ারের শুরুতে স্বল্প বেতনের চাকরি করে এতো খরচ সামলানো অসম্ভব একটি ব্যাপার। তাই বিয়ের প্রতি ভয় ও অনীহা জন্মে যায়।
পরিবারের সঙ্গে স্ত্রীর বোঝাপড়া : বিয়ে করে ঘরে স্ত্রী নিয়ে এলে অনেক পরিবারেই নানান রকম ঝামেলা দেখা যায়। কখনো স্ত্রী অন্যায় আচরণ করে, আবার কখনো নিজের পরিবারের প্রতি অন্যায় আচরণ করে। এ নিয়ে সংসারে শুরু হয় নানা রকম অশান্তি। তার ওপর পরিবারের অন্য সদস্য ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে মনোমালিন্য তো হয়েই থাকে অহরহ। আর এসব সমস্যার সমাধান করার দায়িত্বটা এসে পড়ে পুরুষটির ঘাড়েই।
স্ত্রীর প্রতারণার ভয় : যেসব পুরুষ সম্পর্কের ক্ষেত্রে কাউকে প্রতারিত হতে দেখেছে কিংবা নিজে প্রেমের সম্পর্কে প্রতারিত হয়েছে তারা বিয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। বরং তাদের মনে বিয়ে সম্পর্কে এক অজানা আতঙ্ক বিরাজ করে। তারা মনে করেন বিয়ের পর স্ত্রী প্রতারণা করবে আর এ ভয়েই বিয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।

kabinbd
বন্ধু হারানো : দিন ভর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ঘোরাঘুরি, রাত করে ঘরে ফেরা এই তো জীবন! কিন্তু বিয়ের পর জীবনটা কি এমন থাকে? আবার এমনও দেখা যায় যে এক বন্ধু বিয়ে করে সংসার পাতল কী পাতল না, অন্য বন্ধুরা তাকে একটু ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখা শুরু করে দেয়। অনেক বন্ধু মহলে বিবাহিত বন্ধুকে নিয়ে নানা রকম হাসি ঠাট্টাও হয় যা অনেকেই সহজ ভাবে নিতে পারেন না। সবমিলিয়ে বিয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন অনেকেই।

online marriage bangladesh

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *