banner
kabinbd

খাটো মেয়েদের কম উচ্চতা

খাটো মেয়েদের কম উচ্চতা

kabinbd
kabinbd

বিয়ের জন্য কোন নির্দিষ্ট উচ্চতার প্রয়োজন নেই। বরং, সঙ্গীর সাথে মানসিক মিল, ভালোবাসা, বোঝাপড়া, এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তবে, সমাজের কিছু ধারণা প্রচলিত আছে যা অনুযায়ী, ছেলেদের উচ্চতা মেয়েদের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। অনেকে মনে করেন, ছেলেদের উচ্চতা মেয়েদের চেয়ে কমপক্ষে ৫ থেকে ১০ সেন্টিমিটার বেশি হলে ভালো দেখায়।

তবে, এই ধারণার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। উচ্চতা জিনগতভাবে নির্ধারিত হয় এবং এটি স্বাস্থ্যের উপর তেমন প্রভাব ফেলে না।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দুজন মানুষ একে অপরকে ভালোবাসে এবং সুখী দাম্পত্য জীবনযাপন করতে পারে।

তাই, খাটো মেয়েদের বিয়ের জন্য কোন নির্দিষ্ট উচ্চতার প্রয়োজন নেই। বরং, সঙ্গীর সাথে মানসিক মিল, ভালোবাসা, বোঝাপড়া, এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা বিবেচনা করা উচিত।

কম বেশি সকলেই বাহ্যিক সৌন্দর্যের উপর ভিত্তি করেই ভালো লাগা প্রকাশ করি। যে যতো সুন্দর দেখতে আমরা তার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হই। প্রেমিকা কিংবা বউ সব ক্ষেত্রেই ছেলেরা তুলনামূলক ভাবে একটু লম্বা মেয়ে খোঁজেন। অনেকেই মেয়ে খাটো বলে নাক ছিটকায়! শাশুড়ির সখের ছেলের বউ লম্বা না হলে হয়? কিন্তু না খাটো মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রেই লম্বা মেয়েদের তুলনায় বেশি ভালো। প্রেমিকা বা বউ হিসেবে খাটো মেয়েদের রয়েছে নানা সুবিধা যেগুলো বাইরে থেকে আপনার চোখে নাও পড়তে পারে। যেমন-

১. বয়সে কম

মেয়েরা সাধারণত পুরুষদের তুলনায় একটু তাড়াতাড়ি মুটিয়ে যায়। মাঝে মাঝে বয়সের তুলনায় দেখতে বড় লাগে। খাটো মেয়েরা এদিক দিয়ে একটু ভিন্ন। খাটো মেয়েদের বয়স বাড়লেও লম্বা মেয়েদের তুলনায় দেখতে কম বয়সী লাগে। তাই নিজের পাশে ‘এভার গ্রিন লেডি’ রাখতে পছন্দ করতে পারেন খাটো মেয়ে।

বয়সে কম কারো সাথে বিয়ে করা উচিত কিনা তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর।

বয়সের পার্থক্য:

  • সামাজিক ও আইনি দিক:
    • বাংলাদেশে বিয়ের জন্য ন্যূনতম বয়স পুরুষদের জন্য ২১ বছর এবং মহিলাদের জন্য ১৮ বছর।
    • এই বয়সের আগে বিয়ে করা আইনত অবৈধ।
    • সামাজিকভাবেও, অল্প বয়সে বিয়ে সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
  • মানসিক ও শারীরিক পরিণত্ব:
    • অল্প বয়সে মানসিক ও শারীরিকভাবে পরিণত না হওয়ার কারণে বিয়ের পর জটিলতা দেখা দিতে পারে।
    • দাম্পত্য জীবনের দায়িত্ব পালন করতে অসুবিধা হতে পারে।
    • শারীরিকভাবে পরিণত না হওয়ার কারণে গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকতে পারে।

ব্যতিক্রমী ক্ষেত্র:

  • কিছু ক্ষেত্রে, অল্প বয়সে বিয়ে সামাজিক ও পারিবারিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
  • তবে, এই ক্ষেত্রেও বর ও কনের মানসিক ও শারীরিক পরিণত্ব বিবেচনা করা উচিত।

পরিশেষে, বয়সে কম কারো সাথে বিয়ে করা উচিত কিনা তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল দিক বিবেচনা করে সাবধানে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

আরও কিছু বিষয়:

  • বয়সে কম কারো সাথে বিয়ে করলে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের সম্ভাবনা কম থাকে।
  • অল্প বয়সে বিয়ে ভাঙনের হার বেশি।
  • অল্প বয়সে বিয়ে করা মেয়েদের শিক্ষা ও কর্মজীবনের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

সুতরাং, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল দিক বিবেচনা করে সাবধানে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

২. চটপটে

বেশিরভাগ খাটো মেয়েরাই চটপটে হয়। আলসেমী বা ঝিম মেরে বসে না থেকে খাটো মেয়েরা ঝটপট যেকোনো কাজ করে ফেলতে পারে।

“চটপটে বিয়ে” বলতে আপনি কী বোঝাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে এর উত্তর ভিন্ন হতে পারে।

যদি আপনি দ্রুত বিয়ের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান:

  • বাংলাদেশে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য:
    • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
      • বর ও কনের জাতীয় পরিচয়পত্র
      • বর ও কনের পাসপোর্ট সাইজের ছবি
      • বর ও কনের পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র
      • বর ও কনের পিতা-মাতার সম্মতি (যদি বর বা কন 21 বছরের কম বয়সী হয়)
      • বিবাহের নিবন্ধন ফি
    • প্রক্রিয়া:
      • উপজেলা নিবন্ধন অফিসে আবেদন করতে হবে।
      • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
      • নিবন্ধন কর্মকর্তা আবেদন যাচাই-বাছাই করবেন।
      • যাচাই-বাছাই শেষে নিবন্ধন সনদপত্র প্রদান করা হবে।
  • ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসারে বিয়ে:
    • নির্দিষ্ট ধর্মের রীতিনীতি অনুসারে বিয়ে সম্পন্ন করতে হবে।
    • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও রীতিনীতি সম্পর্কে ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

যদি আপনি দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে জানতে চান:

  • দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত কিনা তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর।
  • বর ও কনের মানসিক ও শারীরিক পরিণত্ব, পারস্পরিক ভালোবাসা, বোঝাপড়া, এবং পারিবারিক সম্মতি বিবেচনা করা উচিত।
  • দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্তের ফলে ভবিষ্যতে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
  • সুতরাং, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল দিক বিবেচনা করে সাবধানে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

আরও কিছু বিষয়:

  • চটপটে বিয়ে সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে।
  • দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্তের ফলে ভবিষ্যতে অনুশোচনা হতে পারে।

সুতরাং, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল দিক বিবেচনা করে সাবধানে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

৩. সম্পর্ক ধরে রাখে

খাটো মেয়েরা সম্পর্ক ধরে রাখতে জানে। উপর থেকে যাই হোক, খাটো মেয়েরা ভিতর থেকে তার কম উচ্চতাকে দূর্বলতা মনে করে থাকে। এই দূর্বল দিক থাকা সত্যেও সঙ্গী তাকে ভালোবাসে এটাই তার কাছে অনেক কিছু। তাই খাটো মেয়েরা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে অনেক কিছু করতে পারে।

সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

যোগাযোগ:

  • স্পষ্ট, খোলামেলা এবং নিয়মিত যোগাযোগ সম্পর্কের ভিত্তি।
  • একে অপরের অনুভূতি, চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষা বোঝার চেষ্টা করা উচিত।
  • মতবিরোধ হলে শান্তিপূর্ণভাবে আলোচনা করে সমাধান করা উচিত।

বিশ্বাস এবং সম্মান:

  • একে অপরের প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান থাকা অত্যন্ত জরুরি।
  • সঙ্গীর প্রতি সৎ থাকা এবং প্রতিশ্রুতি পালন করা উচিত।
  • সঙ্গীর ব্যক্তিগত সীমানা এবং পছন্দকে সম্মান করা উচিত।

ভালোবাসা এবং সমর্থন:

  • একে অপরের প্রতি ভালোবাসা এবং স্নেহ প্রকাশ করা উচিত।
  • সুখে-দুঃখে একে অপরের পাশে থাকা এবং সমর্থন করা উচিত।
  • সঙ্গীর সাফল্যে আনন্দিত হওয়া এবং ব্যর্থতায় সাহস যোগানো উচিত।

সম্পর্কের জন্য সময়:

  • ব্যস্ত জীবনেও সম্পর্কের জন্য সময় বের করা উচিত।
  • একসাথে মানসম্পন্ন সময় কাটানো এবং নতুন অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া উচিত।
  • সঙ্গীর সাথে ছোটখাটো আনন্দ ভাগ করে নেওয়া উচিত।

ক্ষমা এবং আপস:

  • সম্পর্কে ভুল-ত্রুটি হবেই।
  • ক্ষমা করার মানসিকতা থাকা উচিত।
  • আপস করতে এবং সমঝোতায় পৌঁছাতে ইচ্ছুক হওয়া উচিত।

পরিবর্তন মেনে নেওয়া:

  • মানুষ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়।
  • সঙ্গীর পরিবর্তন মেনে নেওয়া উচিত।
  • সম্পর্ককে গতিশীল রাখতে নতুনত্ব আনার চেষ্টা করা উচিত।

সাহায্য চাওয়া:

  • সম্পর্কে কোন সমস্যা হলে একা ভাবা উচিত নয়।
  • পরিবার, বন্ধুবান্ধব অথবা পেশাদার মনোवैज्ञानिकের সাহায্য চাওয়া যেতে পারে।

সর্বোপরি, সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য দুজনেরই প্রচেষ্টা এবং আন্তরিকতা প্রয়োজন।

মনে রাখবেন, সুখী এবং স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয় ধৈর্য, ভালোবাসা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মাধ্যমে।

৪. রাগলে চমৎকার লাগে

খাটো মেয়েরা রাগলে আরো আকর্ষণীয় লাগে। মনে হবে বার বার রাগিয়ে সেই রাগ ভাঙাতে। খাটো মেয়েদের রাগ যেন ছোট পটাকা, বড় ধামাকা।

আপনি যখন রাগ অনুভব করেন তখন আপনি চমৎকার বোধ করেন কারণ রাগ একটি শক্তিশালী আবেগ যা আপনাকে উদ্দীপিত এবং ক্ষমতায়িত বোধ করতে পারে। এটি আপনাকে এমন কিছু করতে অনুপ্রাণিত করতে পারে যা আপনাকে অন্যথায় করতে অনুপ্রাণিত করবে না এবং এটি আপনাকে আপনার লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে পারে।

রাগ আপনাকে আপনার সীমানা নির্ধারণ করতে এবং নিজের জন্য দাঁড়াতে সহায়তা করতে পারে। এটি আপনাকে অন্যদের দ্বারা অন্যায় আচরণ করা হচ্ছে বলে মনে হলে নিজেকে রক্ষা করতে সহায়তা করতে পারে।

kabinbd

যাইহোক, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে রাগ একটি ধ্বংসাত্মক আবেগও হতে পারে। আপনি যদি আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ না করেন তবে এটি আপনাকে এমন কাজ করতে পারে যা আপনি পরে অনুশোচনা করেন। এটি আপনার সম্পর্ক এবং আপনার জীবনের অন্যান্য দিকগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

রাগের সাথে স্বাস্থ্যকরভাবে মোকাবিলা করার জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:

  • আপনার রাগের কারণ চিহ্নিত করুন। আপনি কি বিরক্ত, হতাশ বা আঘাতপ্রাপ্ত বোধ করছেন? আপনার রাগের মূল কারণ বোঝা আপনাকে এটি নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করতে পারে।
  • আপনার রাগ প্রকাশ করার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজুন। ব্যায়াম, জার্নালিং বা বিশ্বস্ত বন্ধুর সাথে কথা বলা আপনার রাগকে নিরাপদ এবং ইতিবাচক উপায়ে প্রকাশ করার উপায় হতে পারে।
  • গভীর শ্বাস নেওয়া বা ধ্যানের মতো শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন করুন। এই কৌশলগুলি আপনাকে শান্ত হতে এবং আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করতে পারে।

আপনি যদি আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যায় পড়েন তবে একজন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনাকে আপনার রাগ বুঝতে এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে এটি পরিচালনা করার জন্য কৌশলগুলি বিকাশ করতে সহায়তা করতে পারে।

. বিব্রতবোধ না হওয়া

খুব সাধ করে নিজের মতোই লম্বা বউ বিয়ে করলেন। কোথাও বেড়াতে গেলে বউ তার প্রিয় হিলটাই পড়ল। ভাবুন তো বউকে আপনার চেয়ে লম্বা দেখালে কি বিব্রতকর অবস্থায় না পড়তে হতে পারে।

বিব্রতবোধ না করার কিছু উপায়:

মনোভাব:

  • আত্মবিশ্বাসী হোন: আপনার যদি নিজের উপর বিশ্বাস থাকে, তাহলে অন্যরা আপনার সম্পর্কে কী ভাবছে তা নিয়ে আপনি কম বিব্রত হবেন।
  • স্ব-সচেতন হোন: আপনার শক্তি এবং দুর্বলতাগুলি জানুন এবং সেগুলি গ্রহণ করুন।
  • ভুলকে গ্রহণ করুন: প্রত্যেকেই ভুল করে, তাই সেগুলি হলে হতাশ হবেন না।
  • ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করুন: নিজেকে এবং আপনার ক্ষমতায় বিশ্বাস রাখুন।

আচরণ:

  • ভালোভাবে প্রস্তুত থাকুন: যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকলে আপনি কম বিব্রত হবেন।
  • চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন: আপনি আত্মবিশ্বাসী এবং সৎ বলে মনে হবে।
  • স্পষ্টভাবে এবং সংক্ষেপে কথা বলুন: আপনি যদি আত্মবিশ্বাসী না হন তবে দ্রুত বা অস্পষ্টভাবে কথা বলবেন না।
  • হাসুন: এটি আপনাকে আরও বেশি অ্যাপ্রোচেবল এবং আরামদায়ক দেখাতে পারে।
  • অন্যদের প্রশংসা করুন: এটি আপনাকে মনোযোগ থেকে দূরে সরিয়ে নিতে এবং অন্যদের উপর ফোকাস করতে সহায়তা করতে পারে।
  • অনুশীলন: যত বেশি আপনি সামাজিক পরিস্থিতিতে থাকবেন, তত কম বিব্রত হবেন।

মনে রাখবেন:

  • সবাই বিব্রত বোধ করে: এটি একটি স্বাভাবিক মানবিক আবেগ।
  • আপনার বিব্রতবোধের কারণ চিহ্নিত করুন: এটি কীভাবে এড়াতে হয় তা বোঝার জন্য।
  • নিজেকে ক্ষমা করুন: প্রত্যেকেই ভুল করে।
  • পেশাদার সাহায্য নিন: আপনি যদি আপনার বিব্রতবোধের কারণে দৈনন্দিন জীবনে সমস্যায় পড়েন।

এখানে কিছু অতিরিক্ত সংস্থান রয়েছে যা আপনাকে সহায়ক হতে পারে:

  • মায়ো ক্লিনিক: বিব্রতবোধ:
  • হেলথলাইন: বিব্রতবোধ কাটিয়ে ওঠার 10 টি উপায়:
  • সাইকোলজি টুডে: বিব্রতবোধের সাথে কীভাবে মোকাবিলা করবেন

৬. খাটো মেয়েদের উঁচু হিল

খাটো মেয়েরা সাধারণত কম উচ্চতা ঢাকার জন্য উঁচু হিল পড়ে। বিভিন্ন ধরনের হিলে আপনার প্রেমিকাকে দেখতে লাগবে আরো স্টাইলিশ ও আকর্ষণীয়।

বাহিরের সৌন্দর্য্য কখনো মানুষের ভিতরের অবস্থা ব্যাখ্যা করতে পারে না। অনেকেই খাটো মানেই দূর্বলতা মনে করেন তা কিন্তু মোটেই নয়। তবে এই কথা বলার উদ্দেশ্য লম্বা মেয়েদের ছোট করা নয়। আমরা প্রত্যেকেই যে যার জায়গায় সুন্দ

metrimony website

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *