banner

করোনা ভাইরাস রোধে বাড়িতে কী করবেন

করোনা ভাইরাস রোধে বাড়িতে কী করবেন

kabinbd

করোনা ভাইরাস রোধে বাড়িতে কী করবেন:

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

  • নিয়মিত হাত ধোয়া: প্রতিবার খাবার খাওয়া ও রান্নার আগে, বাইরে থেকে ফিরে আসার পর, বাথরুম ব্যবহারের পর, কাশি বা হাঁচি দেওয়ার পর নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধোবেন।
  • বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: নিয়মিত ঘর-বাড়ি, বিশেষ করে দরজার হাতল, নব, টেলিফোন, রিমোট, সুইচ ইত্যাদি জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।
  • মেঝে পরিষ্কার: মেঝে নিয়মিত পানি, ডিটারজেন্ট বা ফ্লোর ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন। এরপর জীবাণুনাশক দিয়ে জীবাণুমুক্ত করুন।
  • টিস্যু ব্যবহার: কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করুন এবং টিস্যু ব্যবহারের পর ঢাকনাযুক্ত ঝুড়িতে ফেলে দিন।

    করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে

    পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভাইরাসটি বিভিন্ন পৃষ্ঠে দীর্ঘক্ষণ জীবিত থাকতে পারে, তাই নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং জীবাণুনাশক ব্যবহার করে ভাইরাসের বিস্তার রোধ করা সম্ভব।

    ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

    • হাত ধোয়া: নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া।
    • মুখ স্পর্শ না করা: নোংরা হাত দিয়ে মুখ, চোখ, নাক স্পর্শ না করা।
    • কাশি ও হাঁচির সময় সাবধানতা: কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করা এবং টিস্যু ব্যবহারের পরে ঢাকনাযুক্ত ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া।
    • পোশাক পরিষ্কার রাখা: নিয়মিত পোশাক পরিষ্কার করা এবং ধুয়ে ফেলা।

    পরিবেশের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

    • বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: নিয়মিত ঘরবাড়ি পরিষ্কার করা এবং জীবাণুনাশক ব্যবহার করা।
    • কর্মক্ষেত্রের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: কর্মক্ষেত্র নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং জীবাণুনাশক ব্যবহার করা।
    • সাধারণ স্থানের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: বাজার, বাস, ট্রেন, রেস্তোরাঁ, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি স্থান নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং জীবাণুনাশক ব্যবহার করা।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

    • সাবান ও পানি: সাবান ও পানি হলো ভাইরাসের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র।
    • জীবাণুনাশক: সাবান ও পানি ব্যবহার করা সম্ভব না হলে জীবাণুনাশক ব্যবহার করা।
    • নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ভাইরাসের বিস্তার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    • সচেতনতা বৃদ্ধি: সকলকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।

    পরিশেষে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আমাদের সকলের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সামাজিক দূরত্ব:

  • বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন: যতটা সম্ভব বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।
  • বাইরে গেলে মাস্ক ব্যবহার করুন: বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।
  • ভিড় এড়িয়ে চলুন: ভিড় এড়িয়ে চলুন।
  • সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন: অন্যদের সাথে কমপক্ষে 6 ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।

    করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে

    সামাজিক দূরত্ব করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভাইরাসটি সংক্রমিত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এই ভাইরাসের বিস্তার রোধ করা সম্ভব।

    কিভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবেন:

    • বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন: যতটা সম্ভব বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।
    • বাইরে গেলে মাস্ক ব্যবহার করুন: বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।
    • ভিড় এড়িয়ে চলুন: ভিড় এড়িয়ে চলুন।
    • অন্যদের সাথে দূরত্ব বজায় রাখুন: অন্যদের সাথে কমপক্ষে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
    • হাত মেলানো এড়িয়ে চলুন: হাত মেলানো এড়িয়ে চলুন।
    • ঘরে বসে কাজ করুন: যদি সম্ভব হয় ঘরে বসে কাজ করুন।
    • ভার্চুয়াল মিটিং: সরাসরি মিটিংয়ের পরিবর্তে ভার্চুয়াল মিটিং করুন।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

    • সচেতনতা বৃদ্ধি: সকলকে সামাজিক দূরত্বের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।
    • নিয়ম মেনে চলা: সকলকে সামাজিক দূরত্বের নিয়ম মেনে চলতে হবে।
    • বিকল্প উপায় খোঁজা: সামাজিক যোগাযোগের বিকল্প উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

    পরিশেষে, সামাজিক দূরত্ব আমাদের সকলের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

স্বাস্থ্যবিধি:

  • নিয়মিত হাত ধোয়া: নিয়মিত হাত ধোয়া।
  • কাশি বা হাঁচির সময় মুখ ঢাকা: কাশি বা হাঁচির সময় টিস্যু বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন।
  • অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন: অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • পর্যাপ্ত ঘুমান: পর্যাপ্ত ঘুমান।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান: স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
  • স্বাস্থ্যবিধি:

    স্বাস্থ্যবিধি বলতে সেসব নিয়ম ও আচরণকে বোঝায়, যেগুলো আমাদের সুস্থ থাকতে এবং রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। করোনা ভাইরাসের মতো সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি:

    • নিয়মিত হাত ধোয়া: হাত ধোয়া হলো সবচেয়ে কার্যকর স্বাস্থ্যবিধি। প্রতিবার খাবার খাওয়ার আগে, রান্নার পর, বাইরে থেকে ফিরে আসার পর, বাথরুম ব্যবহারের পর, কাশি বা হাঁচি দেওয়ার পর, নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোবেন।
    • মাস্ক পরা: বাইরে গেলে সর্বদা মাস্ক পরুন। মাস্ক পরা শুধু নিজেকেই নয়,
      অন্যদেরও সুরক্ষা করে।
    • কাশি ও হাঁচির সময় সাবধানতা: কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করুন বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন। টিস্যু ব্যবহারের পর ঢাকনাযুক্ত ডাস্টবিনে ফেলে দিন।
    • সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন: অন্যদের সাথে কমপক্ষে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
    • পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: বাড়িঘর ও আশপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। নিয়মিত জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন।
    • স্বাস্থ্যকর খাবার খান: পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খান। फल (ফল) ও শাকসবজি বেশি করে খান।
    • পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের চেষ্টা করুন।
    • নিয়মিত শরীরচর্চা করুন: নিয়মিত ব্যাায়াম করুন।
    • অসুস্থ বোধ করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    উপরোক্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ফলে আমরা নিজেরা সুস্থ থাকব, এবং করোনা ভাইরাসের মতো সংক্রামক রোগের বিস্তার রোধেও সাহায্য করব।

আরও কিছু টিপস:

  • হাতে সাবান ও পানি না থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
  • বাইরে থেকে ফিরে আসার পর পোশাক ধুয়ে ফেলুন।
  • নিয়মিত হাতের নখ কাটা।
  • বাড়ির পোষা প্রাণীর সাথে খেলাধুলার পর হাত ধোয়া।
  • অসুস্থ বোধ করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে এখন সবাইকে যথাসম্ভব বাড়িতেই থাকতে বলা হচ্ছে। স্কুল বন্ধ থাকায় শিশুরাও অনেকটা ঘরবন্দী। কিন্তু যে

বাড়িতে অবস্থান করা হচ্ছে, তা কি ঝুঁকিমুক্ত? এ ক্ষেত্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে বাড়িও ঝুঁকিমুক্ত রাখা যায়।

বাড়ির পরিচ্ছন্নতা ও জীবাণুমুক্তকরণ

বাড়িতে সবাইকে নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস রপ্ত করতে হবে। প্রতিবার খাবার রান্না বা প্রস্তুতের আগে ও পরে, খাবার খাওয়ার আগে ও পরে,

বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে, বাইরে থেকে বাসায় ফেরার সঙ্গে সঙ্গে সাবান-পানি দিয়ে হাত ধুতে হবে। সাবান-পানি তাৎক্ষণিকভাবে না পাওয়া

গেলে হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করুন। এ ছাড়া দরজার হাতল, নব, টেলিফোন, রিমোট, সুইচসহ যেসব বস্তু বারবার ব্যবহৃত হয়, সেগুলো নিয়মিত

জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

বাড়ির মেঝে এবং অন্যান্য তল পরিষ্কার রাখার দুটি ধাপ আছে। একটি হলো ক্লিনিং বা পরিচ্ছন্ন করা, আরেকটি হলো ডিজইনফেকটিং বা

জীবাণুনাশ করা। প্রথমে পানি, ডিটারজেন্ট বা ফ্লোর ক্লিনারজাতীয় উপাদান দিয়ে মেঝে, তল ইত্যাদি পরিষ্কার করতে হবে। এরপর জীবাণুনাশক

উপাদান দিয়ে জীবাণুমুক্ত করুন। জীবাণুনাশক হিসেবে ব্লিচ বা ৭০ শতাংশ অ্যালকোহলের মিশ্রণ কার্যকর। বাড়িতে ব্লিচ মিশ্রণ তৈরি করতে এক

গ্যালন পানিতে ৫ টেবিল চামচ ব্লিচ মেশাতে হবে। প্রতিদিন কয়েকবার এভাবে রান্নাঘর, বাথরুম ও অন্যান্য ঘরের মেঝে, যেকোনো তল (যেমন

থালাবাসন ধোয়ার জায়গা, সিঁড়িঘর, বারান্দা, টেবিল, রান্নাঘরের কেবিনেট টপ, সিঙ্কের আশপাশ ইত্যাদি) পরিষ্কার করুন। পরিষ্কার করার আগে

অবশ্যই হাতে গ্লাভস পরে নেবেন। আর কাজ শেষে সেটা ফেলে দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলবেন। কার্পেট, মাদুর, ম্যাট ইত্যাদি জীবাণুনাশক স্প্রে দিয়ে

পরিষ্কার করতে পারেন।

বাড়ির প্রতিটি ঘরে টিস্যু বা কিচেন রোল রাখুন, যাতে কাশি বা হাঁচির সময় হাত বাড়ালেই টিস্যু পাওয়া যায়। টিস্যু বা ময়লা ফেলার পাত্রটি

ঢাকনাযুক্ত হলে ভালো। কাঁচা মাছ-মাংসের বর্জ্য একটি পলিথিনে মুড়ে মুখ আটকে বিনে ফেলুন। এরপর অবশ্যই হাত সাবান দিয়ে ঘষে পরিষ্কার

করুন। রান্না আর কাটাকুটির কাজে ব্যবহৃত বোর্ড, ছুরি, বঁটি সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে রাখুন।

বাইরে থেকে ফিরে যা করা উচিত

নানা কাজে বের হতেই হবে। তা ছাড়া বাড়িতে বাইরের লোক, গৃহকর্মীর যাতায়াত আছে। বাইরে থেকে ফিরে যেকোনো বস্তু স্পর্শ করার আগেই

হাত সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। বাইরে পরে যাওয়া জামাকাপড় দ্রুত বদলে ফেলুন। অতিথির সঙ্গে হাত মেলানো থেকে বিরত থাকুন।

বাইরের যেকোনো পার্সেল, প্যাকেট বা অন্য কিছু হাতে নেওয়ার পর হাত ধুয়ে ফেলবেন। প্রবেশের মুখেই সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা

করা যায়।

patro chai

আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে
লিংকে ক্লিক করে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করুন
অথবা বিস্তারিত জানতেঃ
Gmail:kabinbd4@gmail.com
01711462618 এ কল করুন ২৪/৭ সার্ভিস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *