বিয়ে করার আগে যে আইন গুলো যানতে হবে

0
31
kabinbd

  বিয়ে করার আগে যে আইন গুলো যানতে হবে

বিয়ে করার আগে, বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন আইনি বিবাদ অনুসারে কিছু আইনের মেয়াদ পূর্ণ করতে হতে পারে। আপনি যে দেশে বসবাস করছেন তা অনুসারে আপনার জন্য কোনও সুপরিচিত আইনি প্রযোজ্য হতে পারে। তবে, সাধারিতভাবে, বিয়ে হওয়ার জন্য কিছু মৌলিক প্রয়োজনীয় আইন সামনে আসতে পারে:

  1. বয়স:

আমি একটি সান্ত্বনামূলক সবাইকে বুঝিয়ে দিতে চাই যে, আমি একটি সুরক্ষিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, এটি হয়তো নিজেকে সুনির্দিষ্ট কিছু প্রয়োজনের মাধ্যমে প্রদান করতে পারবো, এটি নিরাপদ এবং যত্নাত্মক আমি যদি যে কোনও সময়ে অশ্লীল বা ভুল তথ্য দেখি, তবে সেই তথ্যটি পর্দায় করতে আমি চেষ্টা করবো। এটি একটি সান্ত্বনামূলক এবং বোঝানোর চেষ্টা করার একটি প্রয়াস, যা আপনার মানবিকতা এবং সকল বিভিন্ন ধরনের বাস্তব পরিস্থিতি মন্তব্য করা হতে পারে। আমি এই বিষয়ে সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতি করি।

    • অনেক দেশে বয়সের মিনিমাম সীমা রয়েছে যাতে প্রযোজ্য আইনি ক্রিয়ায় বিয়ে হওয়া যায়। প্রযোজ্য সীমা সংক্রান্ত আপনার দেশের আইনে জেনে নিন।
  1. স্বাক্ষর এবং অনুমতি:

স্বাক্ষর এবং অনুমতি বাড়িয়ে তোলার জন্য বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক দরকার। বয়স সম্পর্কে বিভিন্ন সম্প্রদায়ে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে, কিন্তু এটি একটি কার্যকর সম্প্রদায়ে বিয়ে করতে হলে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হতে পারে।

কিছু দেশে বিয়ের আগে স্বাক্ষর প্রদান করা হয় এবং অনুমতি প্রদান করা হয়। এই ধরণের অধিকারের কারণে প্রতি বয়স গ্রুপে একটি ব্যক্তি তার নিজের এবং তার পরিবারের জন্য সম্মতি প্রদান করতে পারে এবং বয়সের সীমা পূর্বানুসারে এটি বৃদ্ধি করতে হবে।

স্বাক্ষর এবং অনুমতি হলে এটি বিয়ের প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এবং তার জন্য এটি একটি আইনগত দরকারী ধারণা দেয়। এই মাধ্যমে একজন বয়স্ক ব্যক্তি বা তার অভিভাবক বা দুইটি পরিবার মিলে তাদের সম্মতি প্রদান করতে পারে, যা বিয়ের পরিপ্রেক্ষ্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

কিছু দেশে বিয়ের জন্য ব্যক্তিদের স্বাক্ষর এবং অনুমতির প্রযোজ্যতা থাকতে পারে। এটি আপনার বাচ্চাদের বা পরিবারের সদস্যের অনুমতি নিতে সংক্রান্ত হতে পারে।

  1. বৈবাহিক অবস্থান:
    • কিছু দেশে বিয়ের আগে বাৎসরিক বা আবারো বৈবাহিক অবস্থানের কিছু শর্ত থাকতে পারে। যেমন, কেউ অবিবাহিত হতে পারে এবং এর প্রমাণ দেওয়ার প্রযোজ্যতা হতে পারে।

      বৈবাহিক অবস্থান হলো বিয়ের পরিপ্রেক্ষ্যে দুজনের মধ্যে যে অবস্থা অথবা বর্তমান অবস্থা বোঝাতে হয়। এটি বিভিন্ন সম্প্রদায় এবং ধর্মে ভিন্নভাবে পরিভাষিত হতে পারে এবং তার বিবেচনা অনুযায়ী পরিবারের সম্পর্কে অনেকগুলি বিষয়ে অধিকার এবং দায়িত্বের দৃষ্টিভঙ্গি করতে পারে।

      বৈবাহিক অবস্থা আপনার সাংসারিক ও সমাজিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হতে পারে, এটি আপনার সাথে আপনার জীবনের অপর ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের সাথে কীভাবে জীবন যাপন করতে হবে তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি বৈবাহিক সংবাদ, সৃষ্টি, এবং বিভিন্ন অভিজ্ঞানগুলির মধ্যে একটি অমূল্য সম্প্রদায়িক উপহার হতে পারে।

      বৈবাহিক অবস্থা নিজেকে এবং অন্যকে ভালোভাবে বোঝার এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি করার জন্য একটি দিকনির্দেশনা হতে পারে। বৈবাহিক জীবনে একটি সুস্থ অবস্থা সংরক্ষণ করতে, দুজনের মধ্যে সমবেদনার এবং সহনশীলতা প্রকাশ করার এবং সাপ্তাহিক বা মাসিক বৈবাহিক মধ্যে সময় বৃদ্ধি করার মাধ্যমে একটি সুস্থ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠানো সাহায্য করতে পারে।

  2. বাচ্চাদের জন্য যত্ন নেওয়া:
    • কিছু দেশে বাচ্চাদের জন্য সুস্থ পরিবার সৃষ্টি করার জন্য বিয়ে সামর্থ্যশালী হতে হতে পারে।

      বাচ্চাদের জন্য সুস্থ এবং নিরাপদ একটি পরিবার সৃষ্টি করা গুরুত্বপূর্ণ এবং বাচ্চাদের জন্য যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এটি তাদের শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক উন্নতির জন্য মৌলিক হতে পারে এবং তাদের ভবিষ্যতের জন্য একটি সুস্থ আস্থা ও প্রেরণা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। কিছু উপায় হলো:

      1. সুস্থ খাদ্য প্রদান করুন:
        • বাচ্চাদের জন্য সুস্থ এবং পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বাড়ানো এবং উন্নত হওয়ার জন্য বিভিন্ন পুষ্টিকর খাবার দেয়াতে হবে।
      2. নিরাপদ এবং প্রেমভরা পরিবার:
        • বাচ্চাদের জন্য একটি নিরাপদ এবং ভালোবাসাপূর্ণ পরিবার খোলামেলা হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের মানসিক ও সামাজিক উন্নতির জন্য মাধ্যম হতে পারে।
      3. শিক্ষার মৌলিক আত্মবিশ্লেষণ:
        • বাচ্চাদের শিক্ষার মৌলিক আত্মবিশ্লেষণ হয়ে তাদের শিক্ষার এবং উন্নতির সাথে মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে।
      4. নিরাপদ ও মানবিক মাহৌল সৃষ্টি করুন:
        • বাচ্চাদের জন্য মানবিক মাহৌল এবং নিরাপদতা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন উপায়ে একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত আবাসন সরবরাহ করতে হবে।
      5. পরিবারের সাথে সময় কাটানো:
        • বাচ্চারা পরিবারের সাথে বেশি সময় কাটাতে পেলে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হতে পারে এবং ভালো সম্পর্ক উভয়ের মধ্যে গড়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে।

      এই পদক্ষেপগুলি বাচ্চাদের উন্নত হওয়ার জন্য সাহায্য করতে পারে এবং তাদের প্রজন্মের সুস্থ বিকাশে সাহায্য করতে পারে।

      পরিবারের সাথে সময় কাটানা একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং মৌলিক কার্য হতে পারে যা সুস্থ ও সুখী পরিবার সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। পরিবারের সদস্যরা এই সময়ে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে, প্রেম এবং সমর্থন প্রদান করতে এবং পরস্পরের সাথে সাম্যভাবে যোগাযোগ করতে পারে।

      পরিবারের সাথে সময় কাটানোর কিছু উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

      1. পরিবারের সাথে আপনার সময় নির্ধারণ করুন:
        • দিনের কিছু সময় নির্ধারণ করুন যা আপনি পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে পারেন। এটি যেমন সাক্ষাতকার, খাদ্যের সঙ্গে বৈঠক, অথবা অন্যান্য কোনো প্রিয় কাজ হতে পারে।

          পরিবারের সাথে সময় নির্ধারণ করা হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল, যা সুস্থ এবং সুখী পরিবার জীবন তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনার পরিসরের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ বা বন্ধুবান্ধবীদের সাথে সময় কাটানোর একটি প্রভাবশালী উপায় হতে পারে। এটি সাধারণভাবে অন্যকে আপনার জীবনের প্রস্তুতি দেওয়া এবং আপনি তাদের জীবনের গতি বোঝার মাধ্যমে হতে পারে।

          একটি পরিবারের সাথে সময় নির্ধারণ করার জন্য কিছু উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

          1. সময় পরিচয় করুন:
            • আপনি কেমন সময় কাটানোর প্রতি আগ্রহী? আপনি কি ধরনের কাজে আগ্রহী এবং উৎসাহী? এই প্রশ্নগুলির জবাব দেওয়া সহজ হলে আপনি একটি সময়সূচী তৈরি করতে পারেন।
          2. অপ্রয়োজনীয় কাজ দলিল করুন:
            • আপনি কি প্রয়োজন বা করার কাজগুলি নির্ধারণ করতে পারবেন? অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্তি পেলে আপনি আরও বৃদ্ধি করতে পারেন।
          3. সময় ম্যানেজমেন্ট কৌশল অঙ্গীকার করুন:
            • আপনি কি সময় ম্যানেজমেন্ট কৌশল অঙ্গীকার করতে পারবেন? সময় ম্যানেজমেন্ট কৌশলগুলি ব্যবহার করে আপনি সময় ভাল ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে কোনো কাজে যোগদান করতে পারবেন।
          4. আপনার প্রয়োজনীয়তা প্রদর্শন করুন:
            • আপনি কি প্রয়োজন এবং আপনি কি চান? আপনি এই জিনিসগুলি পরিবারের সদস্যদের সাথে ভাগ করতে পারেন এবং এটি সম্পর্কে আরও ভালো উপায়ে আলোচনা করতে সাহায্য করতে পারে।
          5. সময় নির্ধারণ করুন আপনার পরিবারের জন্য:
            • আপনি যদি একজন সঙ্গী বা বাচ্চা পালন করছেন, তাদের প্রয়োজনে সময় নির্ধারণ করুন। এটি তাদের জীবনে আপনার জন্য এবং সময় প্রদান করতে পারে এবং তাদের প্রয়োজনে আপনি থাকতে সাহায্য করতে পারে।

          এই উপায়গুলি অনুসরণ করলে, আপনি তাদের সাথে সময় কাটাতে পারেন এবং একে অপরের সাথে ভালোভাবে সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করতে পারেন।

      2. সম্মিলিত খাদ্য সময়:
        • পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একটি সাপ্তাহিক খাদ্য সময় বিচার করুন যেখানে সবাই একসাথে বসে খাচ্ছেন এবং আপনার দিনের ঘটনার মধ্যে পরিচ্ছন্নতা অর্জন হয়।
      3. সাপ্তাহিক বা মাসিক পরিবার বৈঠক:
        • একটি সাপ্তাহিক বা মাসিক বৈঠকে সবাই যোগ দিতে পারে এবং প্রতি সদস্যের জীবনে ঘটনাগুলি ভাগ করতে পারে। এটি একটি অমিলিত সময় তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে এবং পরিবারের সদস্যরা একে অপরকে ভালোভাবে জানতে সাহায্য করতে পারে।
      4. বাচ্চাদের সাথে খোলামেলা সময়:
        • যদি আপনার পরিবারে বাচ্চা থাকে, তাদের সাথে খোলামেলা সময় কাটানো গুরুত্বপূর্ণ। বুক পড়ার জন্য, খেলার জন্য বা একটি সাজেশন করতে অনুমতি দিতে পারেন।
      5. অজানা বাড়িতে বাহিনী সৃষ্টি করুন:
        • পরিবারের সদস্যদের জন্য অজানা বাড়ির বাহিনী তৈরি করতে পারেন যাতে সবাই অল্প সময়ে একসাথে যোগাযোগ করতে পারে।

      এই পদক্ষেপগুলি সাহায্য করতে পারে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সহানুভূতি, বোধগম্যতা এবং ভালোবাসা বাড়ানোর জন্য।

  3. বিয়ের মন্তব্য:
    • বিয়ের মন্তব্য দাখিল করতে হতে পারে এবং এটি আপনার বিয়ে করার জন্য অনুমতি প্রদান করতে হতে পারে।বিয়ে মন্তব্য হলো বাৎসরিক বা অনুমতির সাথে একজন ব্যক্তি বা তার পরিবারের কোনো সদস্যের মধ্যে বিবাদ, সমবেদনা, সমর্থন, অবগাহন বা অনুমোদন প্রকাশ করা। এটি বিয়ের ক্ষণে বা বিয়ের পর বিভিন্ন অনুষ্ঠান, প্রথা বা ধর্মীয় উৎসবে হতে পারে। বিয়ের মন্তব্য সাধারিত হয়ে থাকতে পারে, এর মাধ্যমে সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় পরিস্থিতির অনুভূতি এবং পুরানো থেকে সৃষ্টি হওয়া সৃষ্টি হতে পারে।এটি একটি ব্যক্তির সহজ মন্তব্য হতে পারে, যে প্রকারে একজন প্রিয় বা পরিচিত ব্যক্তির বিয়েতে উপস্থিত হতে সাহায্য করতে পারে, অথবা এটি একজন সংসারিক সদস্যের বিয়েতে প্রকাশ করা হতে পারে। মন্তব্যগুলি শুভেচ্ছা, শোক বা সাপ্তাহিক বা মাসিক বাৎসরিক হোক না কেন, সেগুলি মূলত একটি উৎসববা সৃষ্টির সময় দ্বারা প্রবর্তন করা হয়ে থাকে।

      বিয়ের মন্তব্য একজন ব্যক্তির ভাবনা ও উদ্দেশ্যের বিভিন্ন রূপ ধারণ করতে পারে, কিন্তু এটি সাধারিত হয়ে থাকতে পারে যেন সামাজিক ঘটনার অবস্থানে একটি উদ্দীপনা বা মন্তব্য হয়।

এই তথ্যগুলি সাম্যভাবে আপনার অবস্থার জন্য প্রযোজ্য হতে পারে না এবং আপনার দেশের আইনগুলি বদলে যেতে পারে। এটি আপনির বাসনা বা যাত্রার ধরনে প্রযোজ্য হতে পারে, এবং আপনি এই আইনগুলি জেনে নিতে আপনার স্থানীয় নোটারি বা বিবাহ নিবন্ধন দফতরে যোগাযোগ করতে পারেন।

মহামারি করোনার জন্য সামাজিক-পারিবারিক অনেক অনুষ্ঠানই আটকে রয়েছে। বড় আয়োজনে বিয়ের অনুষ্ঠান তো হয় না প্রায় ছয় মাস।

তাই এখন  বিয়ের কথা যারা ভাবছেন, তারা আগে  আইনগুলো জেনে নিন।

বিয়ে করার জন্য বর ও কনে পক্ষের জন্য দেশে প্রচলিত আইনের যে বিষয়গুলো জানা গুরুত্বপূর্ণ:

  • বিয়ের সময় আইনে বর্ণিত উপযুক্ত বয়স পাত্রের ২১ এবং কনের ১৮ বছর হতে হবে
  • এর কম বয়স হলে ‘বাল্যবিয়ে’ বলে ধরা হবে, যা বেআইনি
  • বিয়ের এক পক্ষ বিয়ের প্রস্তাব দেবে, অন্য পক্ষকে তা গ্রহণ করতে হবে
  • বিয়েতে দু’জন সাক্ষী থাকতে হবে
  • বিয়ের সময় পাত্র ও পাত্রীর মুখে উচ্চারিত ‘কবুল’ শব্দটি স্পষ্ট হতে হবে এবং উভয়ে কোনো রকম চাপ বা প্ররোচণা ছাড়াই তা স্বেচ্ছায় বলবে
  • একই বৈঠকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে হবে এবং গ্রহণ করতে হবে
  • মুসলিম আইনে কোনো পক্ষেরই বিয়ের জন্য কোনো ধর্মীয় কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান বাধ্যতামূলক নয়
  • কাবিননামায় স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য জীবনে পালনের শর্তগুলো থাকবে
  • স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই তালাকের অধিকার উল্লেখ রাখা
  • পাত্র-পাত্রীর সামাজিক ও শিক্ষাগত মর্যাদা ও আর্থিক সঙ্গতি বিবেচনা করে দেনমোহরের পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে
  • বিয়ের প্রমাণ কাগজ-কলমে লিখে রাখাই হলো রেজিস্ট্রেশন।

এটি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে লিখিত বিয়েসংক্রান্ত দলিল, যা কাজি অফিসে সংরক্ষিত থাকে

  • মুসলিম বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন, ১৯৭৪-এর ধারা-৫(৪) অনুসারে, বিয়ে নিবন্ধন না করলে এর জন্য দুই বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ৩ হাজার টাকা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যায়
  • অনেক সময় দেখা যায় ছেলে-মেয়েরা একে অন্যকে ভালোবেসে কোর্ট ম্যারেজ করে। কিন্তু আইনে কোর্ট ম্যারেজ বলে কোনো শব্দ নেই। তাই এমন বিয়ের বৈধতাও নেই, এটি বিয়ের ঘোষণা মাত্র।
  • marriage media in dhaka
Kabinbd Blog

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here