banner
kabinbd

আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার মূলমন্ত্র

আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার মূলমন্ত্র

kabinbd
kabinbd

আপনার যদি আত্মবিশ্বাস থাকে, তাহলে আপনি জীবনে যা কিছু করতে চান তা অর্জন করতে পারবেন।

আত্মবিশ্বাস কী?

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাসের কিছু বৈশিষ্ট্য:

  • নিজের মূল্যবোধ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা জানে তারা কী বিশ্বাস করে এবং তারা কী চায়।
  • নিজের সিদ্ধান্তে আস্থা রাখা: তারা অন্যদের উপর নির্ভর না করে নিজের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
  • সমালোচনা মোকাবেলা করতে পারা: তারা নেতিবাচক মন্তব্যকে ব্যক্তিগতভাবে নেয় না এবং তাদের লক্ষ্যে মনোযোগী থাকে।
  • ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক: তারা নতুন জিনিস চেষ্টা করতে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ভয় পায় না।
  • চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সক্ষম: তারা বাধা এবং প্রত্যাখ্যানের মুখোমুখি হলেও হাল ছাড়ে না।
  • তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে: তারা তাদের সম্ভাবনায় বিশ্বাস করে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে।

আত্মবিশ্বাস কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আত্মবিশ্বাস হল নিজের উপর বিশ্বাস রাখা। এটি হল আপনার ক্ষমতা, দক্ষতা এবং যোগ্যতার উপর আস্থা রাখা। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

  • ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে উন্নতি করতে পারে: তারা তাদের কাজে ভালো পারফর্ম করে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন করে।
  • সুস্থ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে: তারা নিজেদের এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
  • জীবনে সুখী এবং সন্তুষ্ট থাকে: তারা তাদের জীবনের দায়িত্ব নেয় এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে চেষ্টা করে।

আত্মবিশ্বাসের কিছু সুবিধা:

  • সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে: যখন আপনার আত্মবিশ্বাস থাকে, তখন আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এবং আপনার সিদ্ধান্তের জন্য দায়িত্ব নিতে পারেন।
  • ঝুঁকি নিতে উৎসাহিত করে: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা নতুন জিনিস চেষ্টা করতে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ভয় পায় না।
  • চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহায়তা করে: যখন আপনার আত্মবিশ্বাস থাকে, তখন আপনি বাধা এবং প্রত্যাখ্যানের মুখোমুখি হলেও হাল ছাড়েন না।
  • আপনার যোগাযোগ দক্ষতা উন্নত করে: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা স্পষ্টভাবে এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
  • আপনার কর্মজীবনে উন্নতি করতে সাহায্য করে: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা তাদের কাজে ভালো পারফর্ম করে এবং তাদের কর্মজীবনে উন্নতি করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

  • ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে উন্নতি করতে পারে: তারা তাদের কাজে ভালো পারফর্ম করে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন করে।
  • সুস্থ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে: তারা নিজেদের এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
  • জীবনে সুখী এবং সন্তুষ্ট থাকে: তারা তাদের জীবনের দায়িত্ব নেয় এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে চেষ্টা করে।

আত্মবিশ্বাস কীভাবে বাড়ানো যায়?

আত্মবিশ্বাস রাতারাতি তৈরি হয় না। এটি সময় এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিকশিত হয়। আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন:

  • আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখুন: আপনার জীবনের যেসব সাফল্যের কথা মনে আছে সেগুলো লিখে রাখুন। যখনই আপনি হতাশ বোধ করবেন, তখন সেগুলো পড়ুন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে আপনি কী করতে পারেন।
  • ইতিবাচক চিন্তা করুন: नकारात्मक विचारों से दूर रहें। নিজেকে এবং আপনার সম্ভাবনাগুলিতে বিশ্বাস করুন।
  • নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন: নতুন জিনিস চেষ্টা করুন এবং আপনার কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসুন। প্রতিটি চ্যালেঞ্জকে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সুযোগ হিসাবে দেখুন।
  • অন্যদের সাথে নিজেকে তুলনা করবেন না: প্রত্যেকেই অনন্য।

আত্মবিশ্বাস কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আত্মবিশ্বাস গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা:

  • ঝুঁকি নিতে ভয় পায় না: তারা নতুন জিনিস চেষ্টা করতে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ভয় পায় না।
  • চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সক্ষম: তারা বাধা এবং প্রত্যাখ্যানের মুখোমুখি হলেও হাল ছাড়ে না।
  • তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে: তারা তাদের সম্ভাবনায় বিশ্বাস করে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে।

আত্মবিশ্বাস কীভাবে বাড়ানো যায়?

আত্মবিশ্বাস রাতারাতি তৈরি হয় না। এটি সময় এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিকশিত হয়। আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আপনি কিছু জিনিস করতে পারেন:

  • আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখুন: আপনার জীবনের যেসব সাফল্যের কথা মনে আছে সেগুলো লিখে রাখুন। যখনই আপনি হতাশ বোধ করবেন, তখন সেগুলো পড়ুন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে আপনি কী করতে পারেন।
    • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে: আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখলে আপনি নিজের উপর এবং আপনার ক্ষমতার উপর বিশ্বাস করতে শুরু করবেন।
    • প্রেরণা বৃদ্ধি করে: যখন আপনি হতাশ বোধ করবেন, তখন আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখলে আপনি আবারো অনুপ্রাণিত হবেন এবং আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য কাজ করতে থাকবেন।
    • नकारात्मक চিন্তাভাবনা দূর করে: আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখলে আপনি नकारात्मक চিন্তাভাবনা থেকে দূরে থাকতে পারবেন এবং ইতিবাচক চিন্তা করতে পারবেন।
    • আপনার লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে: আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখলে আপনি আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলি নিতে উৎসাহিত হবেন।

    আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখার কিছু উপায়:

    • একটি সাফল্য জার্নাল তৈরি করুন: আপনার জীবনের যেসব সাফল্যের কথা মনে আছে সেগুলো একটি জার্নালে লিখে রাখুন।
    • আপনার সাফল্যের ছবি সংগ্রহ করুন: আপনার সাফল্যের ছবি সংগ্রহ করে একটি অ্যালবাম তৈরি করুন।
    • আপনার সাফল্যের গল্প অন্যদের সাথে শেয়ার করুন: আপনার সাফল্যের গল্প অন্যদের সাথে শেয়ার করলে তাদের অনুপ্রাণিত করতে পারবেন।
    • আপনার সাফল্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন: আপনার সাফল্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে আপনি আরও বেশি অনুপ্রাণিত হবেন এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।

    মনে রাখবেন, আপনি যত ছোট সাফল্যই অর্জন করুন না কেন, সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সাফল্যগুলিকে মনে রাখলে আপনি আরও আত্মবিশ্বাসী, অনুপ্রাণিত এবং সফল হবেন।

  • ইতিবাচক চিন্তা করুন: नकारात्मक विचारों से दूर रहें। নিজেকে এবং আপনার সম্ভাবনাগুলিতে বিশ্বাস করুন।
  • নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন: নতুন জিনিস চেষ্টা করুন এবং আপনার কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসুন। প্রতিটি চ্যালেঞ্জকে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সুযোগ হিসাবে দেখুন।
  • অন্যদের সাথে নিজেকে তুলনা করবেন না: প্রত্যেকেই অনন্য। অন্যদের সাথে নিজেকে তুলনা করার পরিবর্তে, আপনার নিজের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যগুলিতে ফোকাস করুন।
  • নিজের যত্ন নিন: স্বাস্থ্যকর খাবার খান, নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং পর্যাপ্ত ঘুমোন। যখন আপনি শারীরিকভাবে ভালো বোধ করবেন, তখন আপনার আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি পাবে।

মনে রাখবেন, আত্মবিশ্বাস হল একটি অভ্যাস। যত বেশি আপনি নিজের উপর বিশ্বাস করবেন, তত বেশি আপনি সফল হবেন।

নিজের ওপর আত্মবিশ্বাসই হচ্ছে সফলতার প্রথম সোপান’। এই মন্ত্রেই দীক্ষিত হয়ে বিসিএসে সফল হয়েছেন এইচএম ইবনে মিজান (রিমন)। জীবনের প্রথম ৩৬তম বিসিএসেই প্রশাসনে ৪৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। রিমন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার, কিন্তু ওয়েটিং পর্যন্ত গিয়ে বাদ পড়ে কান্না করেন অনেক। কিন্তু ভেঙে পড়েননি। চোখের জলকে রূপান্তর করেন শক্তিতে। নতুন করে স্বপ্ন দেখে ভর্তি হন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দুই বছর কাটান আনন্দ-ফুর্তি আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়। এরপর তৃতীয় বর্ষে উঠেই মনোযোগী হন ক্যারিয়ারের প্রতি। টুকিটাকি তথ্য জানতে থাকেন বিসিএস নিয়ে। বিসিএসের প্রস্তুতিতে প্রথমেই জিআরইর ৫০০০ ইংরেজি শব্দার্থ মুখস্থ করে ফেলেন। সপ্তম থেকে নবম পর্যন্ত গণিত বই বুঝে বুঝে শেষ করেন। এরপর অন্য বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে পড়তে থাকেন। প্রস্তুতি নিয়ে রিমন বলেন, ‘গুছিয়ে পড়াশোনা করতাম। লাইব্রেরিতে যেতাম নিয়মিত। দিন শেষে হিসাব করতাম কতটুকু পড়েছি। কী কী পড়তে পারিনি।’

এভাবে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন। প্রস্তুতি শুরু করেন লিখিত পরীক্ষার জন্য। মাঝে এক মাস লিখিতের সব বই উঠিয়ে রেখে দেন মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য। পরীক্ষা শেষ করেই পূর্ণোদ্যমে লেগে পড়েন বিসিএস নিয়ে। অলসতা না করে প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতেন। নিয়মিত মডেল টেস্ট দিতেন নিজের প্রস্তুতি যাচাই করার জন্য। এভাবে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এরপর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভাইভার জন্য পড়াশোনা করেন কিছুদিন। চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হলে প্রশাসনে ৪৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। রিমনের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া থানার বাউশা গ্রামে। মোহনগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে জিপিএ ৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন এবং ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ২০০৯ সালে করেন এইচএসসি পাস। এবার পান জিপিএ ৪.৮০। অল্পের জন্য এ+ মিস হয়ে যায়। যার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়ও ওয়েটিংয়ে থেকে বাদ পড়েন। এরপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্সে সিজিপিএ ৩.৩২ ও মাস্টার্সে ৩.৩৭ নিয়ে পাস করেন। রিমনের এখন ইচ্ছা, উন্নয়ন প্রশাসন নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়া। এরপর নিজেকে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে গড়ে তুলে দেশ ও জনগণের সেবা করা। রিমনের বাবা হোসেন আহমেদ অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। মা নুরেজা আক্তার একজন গৃহিণী। পাঁচ বোনের পর রিমন সবার ছোট ভাই। তাই তার প্রতি তার মায়ের ও পরিবারের স্বপ্ন ছিল অনেক। সে স্বপ্ন আজ বাস্তব হলো। বিসিএস ক্যাডার হয়ে গ্রাম ও থানার মুখ উজ্জ্বল করেছেন।

online marriage sites in bangladesh

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *